Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

স্বাধীনতার ঘোষণা ও একজন এম.এ. হান্নান

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১৩/০৬/২০১৪ - ৯:৫১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

২৫ মার্চ ১৯৭১, হঠাৎই বঙ্গবন্ধুর সাথে আলোচনা বন্ধ করে সন্ধ্যায় পাকিস্তানের কসাই প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান ঢাকা ত্যাগ করে পশ্চিম-পাকিস্তান চলে যায়।

এই পাকি কসাইয়ের আদেশে ওই রাতে পাকিস্তান সেনাবাহিনী পূর্ব-পাকিস্তানে শুরু করে 'অপারেশান সার্চলাইট' আর এর সাথেই শুরু হয় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-উত্তর সর্ববৃহৎ গণহত্যা ও জাতিগত ধোলাই।


এক একদিন প্রতিদিন-৪

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১৩/০৬/২০১৪ - ৯:৫০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১।

আজ গাড়িটা অনেক দূরে পার্ক করেছি, ইচ্ছে করেই। সাইড ওয়াকের পাশে প্রবল সবুজ ঘাসের মধ্যে মধ্যে বিচিত্র রঙের সব ঘাস-ফুল ফুটে থাকে এসময়, হেঁটে যাবার সময় ওদের দেখবো বলে। এখানে দেশী সব ঘাস ফুল গুলো নেই। থাকলেও অবশ্য ওদের নাম বলতে পারতাম না। তবে এখানে যে সব বিদেশী ফুলগুলো ফুটেছে, নিজেকে অবাক করে দিয়েই তাদের অনেকের নাম জানি। খুব বেশী দেখা যায় উজ্জ্বল হলুদ রঙা ড্যান্ডিলায়ন, সাথে আছে ম্লান সাদা আর হালকা গোলাপী রঙের ক্লোভার, আরো দেখা যায় ম্যাজেন্টা এবং গোলাপী রঙা ভেচ। এদের দেখে দেখেই হাঁটছিলাম আস্তে ধীরে। আজ কাজে অতো তাড়া নেই। হঠাত-ই একটা খুব পরিচিত ছোট্ট নীলচে বেগুনী রঙা ফুল নজরে এলো, আমি কাছে গিয়ে ভালো করে দেখবার চেষ্টা করবো কিনা, ভাবছি। কিন্তু পাশে দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন পরিচিত সহকর্মী দের একজন, সে আবার কি না কি ভাববে! সেকারণে ঠিক হোয়ে উঠল না। ওকে এড়াতেই দ্রুত পথটা পেরিয়ে হাসপাতালে ঢুঁকে পড়লাম। ভেবেছিলাম যাবার পথে আবার খুঁজে দেখব। কিন্তু হাসপাতালে ঢোকার পর হঠাত করেই সব কেমন জানি ব্যস্ত হোয়ে গেল। ফিরবার পথে ফুলটি খুঁজবার কথা মনে থাকলেও ঠিক কোন জায়গায় দেখেছিলাম মনে করতে পারিনি, হাতে সময়ও ছিলনা। আমি নিজেকেই নিজে তাড়া দিচ্ছিলাম, তোমার কথা খুব মনে পড়ছিল।


বিদেশী পতাকা, আমাদের জাতীয় পতাকা নীতিমালা এবং সচেতনতা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১৩/০৬/২০১৪ - ১:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দেশের মাটিতে বিদেশী পতাকা ওড়ানোর বিষয়ে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের একটা নীতিমালা আছে। বাংলাদেশে আরো দশটা আইনের মত এই নীতিমালাকে-ও আগে তেমন একটা গুরুত্ব দেয়া হয় নি। এই নীতিমালা না মানার অর্থ এই নয় যে তা বাতিল হয়ে গিয়েছে। আগে কখনো অনুসরণ করা হয়নি বলে ভবিষ্যতেও করা হবে না, এটা ভেবে নেওয়ার কোন অর্থ নেই। সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে সাধারণ মানুষ এখন এই সব নীতি নিয়ে সোচ্চার হচ্ছে। গণদাবীর মুখে প্রশাসনকে সে


পাতালপুরের গান

তিথীডোর এর ছবি
লিখেছেন তিথীডোর (তারিখ: বিষ্যুদ, ১২/০৬/২০১৪ - ৮:০৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
১. ঘুম আসে না, ঘুমও স্বার্থপর..♪♫

বড়মামা জিজ্ঞেস করছিলেন সেদিন-- সচলে লিখিস না এখন?
কথা হচ্ছিল স্কাইপতে। নানুমণির একটা মাইল্ডস্ট্রোক হয়ে গেছে গতসপ্তাহে। টেনশন করব বলে আমাকে জানানো হয়েছে হাসপাতাল থেকে ফেরার দিন। বুড়িকে দেখতে চেয়েছিলাম নিশ্চিত হতে, আসলেই কতটা ঠিকঠাক আছে এখন। প্রশ্নটা সেই পারিবারিক ভার্চুয়াল সম্মেলনের সময় করা।


মুক্তিযুদ্ধের ই-আর্কাইভ

বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ পাঠাগার ও গবেষণা কেন্দ্র এর ছবি
লিখেছেন বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ পাঠাগার ও গবেষণা কেন্দ্র [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ১২/০৬/২০১৪ - ৬:০১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রিয় সুধী,

মুক্তিযুদ্ধের উপর অনলাইন আর্কাইভে আপনাকে শুভেচ্ছা জানাই।

বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ পাঠাগার ও গবেষণা কেন্দ্র
Bangladesh Liberation War Library and Research Centre
ফেসবুক পেজ

প্রতিষ্ঠিত হয় ২০০৭ সালে; বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও গবেষণা এবং প্রচার নিয়ে কাজ করছে এই সংগঠন।


শিক্ষা মেধাবিকাশের হাতিয়ার, নাকি বৈষম্য সৃষ্টির কারখানা?

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১২/০৬/২০১৪ - ৩:২৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

“শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড”---এরকম ভাবসম্প্রসারণই মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের ছাত্র-ছাত্রীদের পড়ানো হয় আমাদের স্কুল-কলেজগুলোতে। আমি নিজেও পড়েছি, শিখেছি এবং পরীক্ষার খাতায় লিখে ভালো নাম্বারও পেয়েছি। আফসোসের বিষয় হলো আমাদের যাবতীয় পড়াশোনা শুধু পরীক্ষা পাশের জন্যই করা হয়। আমরা যা পড়ি তা কখনই অন্তরে ধারণ বা বিশ্বাস করি না। তাইতো আজও আমরা শিক্ষাকে জাতির মেরুদন্ডতো বানাতেই পারিনি বরং একে মেরুদন্ড ভাঙার হাতিয়ার হিসেবে তৈরি করেছি।


বাঙালীর শেকড়(ধর্ম-১)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১২/০৬/২০১৪ - ৩:২৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাঙালীদের নিয়ে গবেষনা খুব একটা হয়নি।আমাদের ইতিহাস লিখেছে বিদেশীরা। আর ঘরের খবর পরের কাছ থেকে জানলে যা হয় আমাদেরও তাই হয়েছে।নিজেদের শেকড়ের সন্ধান না পেয়ে লতাগুল্ম যেভাবে অন্য গাছের উপর ভর করে বেড়ে উঠে আমরাও তেমন অন্যের গর্বে নিজেদের গর্বিত করার চেষ্টা করছি। এই সিরিজে আমি বাঙালীর রাজনৈতিক,সামাজিক,সাংস্কৃতিক,নৃতাত্ত্বিক এবং ধর্মীয় ইতিহাস নিয়ে কিছুটা আলোচনা করার চেষ্টা করব।শুরুটা ধর্ম দিয়েই করাটা উপযু


আটপৌরে ঘোরাঘুরি ৩ - মাটারহর্নের কাছাকাছি

ইয়াসির আরাফাত এর ছবি
লিখেছেন ইয়াসির আরাফাত [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ১১/০৬/২০১৪ - ৭:৩৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মাটারহর্নের খোঁজ প্রথমে পাই এক সহকর্মীর কাছে। কয়েক মাস আগে দুইজন মিলে অফিসের দেয়ালে টানানো একটা ত্রিমাত্রিক মানচিত্র দেখছিলাম। সুইজারল্যান্ড বলতে আমি তখন চিনি কেবল ইয়ুংফ্রাউইয়োক আর ইন্টারলাকেন, সেখানেও আবার যাওয়াও হয় নি, গরমকালে যাব এরকম প্ল্যান। সম্ভাব্য সেই যাত্রার খুঁটিনাটি নিয়ে দুইজনে কথা বলছিলাম। সে হঠাৎ বলল, ‘তুমি মুঁ স্যারভাঁতে গিয়েছ’?


এক একদিন প্রতিদিন-৩

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১১/০৬/২০১৪ - ৪:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১।

''মন হারিয়ে গেছে' কথাটি গেল বছর দেশে গিয়ে শুনেছিলাম। খুব পুরাতন এবং বহুল ব্যবহৃত একটি কথাই অন্য রকম করে বলা। বড়দির বাসার গৃহকর্মী মেয়েটি গারো পাহাড় থেকে আসা। এদের হতদরিদ্র পরিবারটিতে তিন বা চারটি বোন, বাবা নেই। মা একাই মেয়েদের দেখাশোনা করেছেন এতদিন। মেয়েরা বড় হোয়ে উঠায় আর পেরে উঠছেন না বলেই বড়দির কাছে দিয়েছেন ওকে। প্রথম দিকে বেশ মন খারাপ করে থাকত শুনেছি, তবে এখন বেশ মানিয়ে নিয়েছে বলেই মনে হোল। টিভির নেশাটা ধরেছে ওকে ভীষণ রকম করে, সেটাও মানিয়ে নিতে সাহায্য করেছে বলে মনে হয়। মেয়েটি এমনিতে বেশ চুপচাপ, ওর ভাষা বাংলা নয়। ওকে নিয়মিত বাংলা শেখায় আমার বড় ভাগ্নি। ওর উচ্চারণে সমস্যা তেমন নেই, কিন্তু বাক্য গঠন এবং শব্দ চয়ন বেশ অদ্ভুত। আমার সামান্য সময়ে 'সব করবার প্রজেক্ট' ওর সাথে খুব একটা গল্প-কথা হয়নি। শুধু এই কথাটা খুব মনে গেঁথে আছে, কিছু ভুলে গেলে 'আমি ভুলে গেছি' না বলে ও বলে, 'আমার মন হারিয়ে গেছে'। কথাটাইয় কেমন একটা আদুরে ভাব আছে, মিষ্টি লেগেছিল শুনতে আমার।


রহস্যময়ী

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: বুধ, ১১/০৬/২০১৪ - ১:২৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রাত্রি এক স্নিগ্ধ নদীর মত, ভোরের মোহনার দিকে বইছে চুপি চুপি। রাত্রি সেই প্রিয়তম মুখ, যা আমি কোনোদিন দেখিনি স্পষ্ট করে, স্বপ্নের ভিতরে আস্বচ্ছ নীলচে কুয়াশায় যে মুখের আদল দেখি শুধু। তার আকুল চোখ দু'টি দেখতে পাই, কিন্তু মুখের বাকী অংশ আচ্ছন্ন হয়ে থাকে স্বপ্ন-কুহেলিতে।