Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

মিরপুর স্টেডিয়ামের সাতকাহন; Disabled Access Ticket

সাবরিনা সুলতানা এর ছবি
লিখেছেন সাবরিনা সুলতানা (তারিখ: বুধ, ৩০/০৪/২০১৪ - ৬:২৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গত একটা বছর বিশ্বকাপ উন্মাদনায় ছিলো পুরো দেশ। চারিদিকে আলোকসজ্জা। হৈ হৈ রব। রাস্তায় রাস্তায় যেখানে সেখানে শুটিং। নাচের তালে তালে গান...
ক্রিকেট ক্রেজি নেশনস, হাউ এক্সাইটিং, স্টেডিয়াম ওয়েটিং, টেনশান টেনশান
ঢিং ঢিটাং ঢিং ঢিং ঢিং ঢিং ঢিং ঢিং...
চার ছক্কা হই হই বল গড়াইয়া গেল কই


আকাশঢাকা পাথুরে পর্বতগণ: বৃষ্টির দিন, সূর্যের দিন

রিক্তা এর ছবি
লিখেছেন রিক্তা [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ৩০/০৪/২০১৪ - ২:৫৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রাত গভীর হতে হতে পর্বতেরা অন্ধকারে মিলিয়ে গেল। শুধু মাঝে মাঝে ট্রেন যাওয়ার ঝিকঝিক শব্দ। শেষ রাতে ঘন্টা দুয়েক মটকা মেরে পরে থাকার পরেও ঘুম আর আসলোই না! তাই ভোর পাঁচটার সময় থেকে আজকের ভ্রমণের জন্য প্রস্তুত হতে শুরু করলাম। হোটেলের ওয়াশরুমে মিনিস্য মিনি কিছু সাবান তেল শ্যাম্পুর বোতল রাখা। অদ্ভুত সুন্দর গন্ধ তাতে। কাঁচা হলুদের সাথে লেবুর রস মিশালে যেমন হয় তেমন। গায়ে লেখা ভারবেনা। ফিরে এসে ভারবেনা গন্ধী প্রসাধণী অনেক খুঁজেও পাই নাই। সব কিছু আবার ব্যাগে ঢুকিয়ে ক্যারিওন ল্যাগেজ নিয়ে গেলাম কমপ্লিমেন্টারি ব্রেকফাস্ট করতে। গিয়ে দেখি বাঙ্গালী একা না, সবাই মাগনা পেলে আলকাতরা খায়।


হাত

নীলকান্ত এর ছবি
লিখেছেন নীলকান্ত (তারিখ: মঙ্গল, ২৯/০৪/২০১৪ - ৯:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সুলতা কেঁপে কেঁপে ওঠে।
না, না, ওর এখন আর ভয় লাগে না। কিন্তু সবাই ভাবতে থাকে, আহা, মেয়েটার ওপর দিয়ে কত ঝড়ই না গেছে।
এখনকারটাও ঝড় বলা যেতে পারে। পাঁচ তারা হোটেলের ভেন্টিলেশন দিয়ে আসা ঠাণ্ডা কনকনে ঝড়।

শীতে কত কষ্টই না হয় সুলতাদের। আর এখানে! সুলতা আশেপাশে তাকায়। নিজের মানুষদের খোঁজে সে। পায় না কাউকে।


ভয়কেতু

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: মঙ্গল, ২৯/০৪/২০১৪ - ৯:৩৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বৈশাখী মেঘের সংঘর্ষজনিত বিকট কয়েকটি বিষ্ফোরণের ত্রিতাল তরঙ্গে আমার ঘুম ভেঙ্গে গেল এবং বুঝতে পারলাম কী ভয়াবহ ভুল করে বসেছি। এই ঘরে ঘুমিয়ে পড়া আর মৃত্যুদুতের কোলে শুয়ে থাকা প্রায় একই জিনিস। এ পর্যন্ত তিন জন প্রাণ হারিয়েছে পাহারার সময় ঘুমোতে গিয়ে। আজ কি আমার পালা?

আমি নিজেই কাজটা নিয়েছি। আমার প্রাণটা কৈ মাছের প্রাণের চেয়ে একটু শক্ত এবং টাকার অংকটা বেশ মোটা বলেই দুঃসাহসী সিদ্ধান্ত নেয়া।


মৌন মুখরতা

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: মঙ্গল, ২৯/০৪/২০১৪ - ৪:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার বিস্তর আলস্য আমাকে বছরে দুইবারের বেশি ভোগায় না। কারন বছরে দুইবার আমাকে চুল কাটতেই হয়, তা না হলে বেড়ে ওঠা চুলের এদিক সেদিক যাত্রা নির্লিপ্ত আলস্যে বিস্তর ব্যাঘাত ঘটায়, তাই আলস্যের স্বার্থেই আলস্য পরিহার করে চুল কাটার প্রস্তুতি নিতে হয়।


নকশা পাল্টে দিতে পারে জীবন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ২৯/০৪/২০১৪ - ২:০৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিশ্বের লক্ষ লক্ষ নারী প্রতিদিন কয়েক ঘণ্টা ব্যয় করেন শুধুমাত্র খাবার পানি সংগ্রহের জন্য, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তা সংগ্রহ করতে হয় দূরের উৎস থেকে। নিউইয়র্কের সামাজিক উদ্যোক্তা সিন্থিয়া কোয়নিগ দরিদ্র জনগোষ্ঠীর অসংখ্য মানুষকে সাহায্য করার নতুন একটি উপায় খুঁজে বের করলেন, যার নাম ওয়াটার হুইল। ১৯ লিটার বা ৫ গ্যালনের জার বহন করার পরিবর্তে ৫০ লিটারের কন্টেইনার একটি চাকার সাথে যুক্ত করে টেনে নিয়ে যাওয়ার পদ্ধতি


শতভাগ মুসলমানের দেশ হতে আর কত দেরি, পাঞ্জেরী?

অরফিয়াস এর ছবি
লিখেছেন অরফিয়াস (তারিখ: মঙ্গল, ২৯/০৪/২০১৪ - ১২:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বুক রিভিউ : পর্বতের নেশায় অদম্য প্রাণ

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২৮/০৪/২০১৪ - ৬:৫০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


জিম করবেট হলেন জঙ্গলের বিজ্ঞানী। জঙ্গলের প্রতি পরতে পরতে লুকিয়ে থাকে মৃত্যু, জিাঘংসা, কূটিলতা। সে সব শুধু সুনিপূণ ভাবে আবিষ্কারই করেনি করবেট, রীতিমত জঙ্গলের আইন তৈরি করে উত্তরসুরিদের জন্য একটা সুনির্দিষ্টি পথনির্দেশনা রেখে গেছেন। জঙ্গল আজ বিলুপ্তির মুখে, তাই করবেটের ‘‘জাঙাল লোর’’ কতদিন কাজে লাগবে তা নিয়ে সন্দিহান আমরা। কিন্তু অ্যাডভেঞ্চার যাদের রক্তে মিশে আছে, তারা কী থেমে যাবেন। না, তাই কি হয়! শিকারের নেশা মানুষ কমাতে বাধ্য হয়েছে, কিন্তু দিন দিন বেড়ে চলে পর্বতের হাতছানি। এক হিমালয়ই ভুলিয়ে ভালিয়ে তার বুকে ডেকে নিয়ে শত শত পর্বতারোহীর প্রাণ কেড়ে নেয়। হিমালয় যেন মায়াবী ঘাতক--সে এভারেস্টই হোক আর কাঞ্চনজঙ্ঘা কিংবা অন্নপূর্ণা। কিন্তু এর মায়ডাকও তো উপেক্ষা করার মত নয়। তাই পদে পদে মৃত্যুর হাতছানি উপেক্ষা করে, তুষারের বুকে অগ্নির উপাখ্যান রচনা করতে নিশিতে পাওয়া মানুষের মতো চূড়ার দিকে অগ্রসর হন অদম্য প্রাণ অভিযাত্রীকেরা।


ফিরে দেখা আমাদের গ্রামখানি(২)- বৈষয়িক ও সাংস্কৃতিক অবস্থা

আব্দুল্লাহ এ.এম. এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল্লাহ এ.এম. [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২৮/০৪/২০১৪ - ৬:৫০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অনেক দিন আগে বঙ্কিমচন্দ্র চটোপধ্যায় বঙ্গদেশের কৃষক প্রবন্ধে বলেছিলেন- "আমার একটি কথা জিজ্ঞাসার আছে, কাহার এত মঙ্গল? হাসিম শেখ আর রামা কৈবর্ত্ত দুই প্রহরের রৌদ্রে, খালি মাথায়, খালি পায়ে এক হাঁটু কাদার উপর দিয়া দুইটা অস্থিচর্ম্মবিশিষ্ট বলদে, ভোঁতা হাল ধার করিয়া আনিয়া চষিতেছে, উহাদের কি মঙ্গল হইয়াছে? . . . . . . .


পাকিস্তানের অখণ্ডতার প্রতি সমর্থন ও সহযোগিতা কি অপরাধ ছিল?

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২৮/০৪/২০১৪ - ৬:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সবার জানা ঐতিহাসিক সত্যটা হচ্ছে ১৪ই অগাস্ট ১৯৪৭-এ গঠিত পাকিস্তান রাষ্ট্রের আঞ্চলিক অখণ্ডতা ২৬শে মার্চ ১৯৭১-এর প্রথম প্রহরে ভেঙে পড়ে এবং বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অভ্যূদয় ঘটে। ১০ই এপ্রিল ১৯৭১-এ মুজিবনগরে সরকার গঠন পাকিস্তান ভেঙে বাংলাদেশ গঠনকে বাস্তব করে তোলে এবং ও ১৬ই ডিসেম্বর ১৯৭১-এ বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ বাহিনীর নিকট পাকিস্তান বাহিনীর আত্মসমর্পণ স্বাধীন, সার্বভৌম বাংলাদেশের যাত্রাকে নিশ্চিত করে। ২২শে ফেব্রুয়ারি ১৯৭৪-এ পাকিস্তান কর্তৃক বাংলাদেশকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতির মাধ্যমে পাকিস্তানের ভেঙে পড়ার বিষয়টি খোদ পাকিস্তান সরকারও মেনে নেয়।