বৈশাখের ঘুঘু ডাকা দুপুর। নানা বাড়িতেই কাটত গরমের দিনগুলো। কাটত, মানে কাটাতাম। আমাদের গ্রামের জনসংখ্যা একটু বেশি। ঝোপ-জঙ্গলও কম। তাছাড়া মা-বাবার চোখ ফাঁকি দিয়ে গণগণে দুপুরে মাঠে বেরিয়ে পড়ার সুযোগ কম ছিল। নানা বাড়িতে ধরা বাঁধার বালাই নেই। তাছাড়া গ্রামটা একেবারে মাঠের ভেতরে। লম্বা একটা রাস্তা। দু’ধারে সার দিয়ে বসতি। বাড়ির পেছনে বাড়ি নেই। মাঠ আর মাঠ। কোথাও বুনো ঝোপে আচ্ছাদিত বাঁশবন, মাঠকে মাঠ খেজুর বাগান। বাঁশ আর উলুঘাসে একাকার হয়ে যাওয়া অবারিত প্রান্তর।
ঘরটা অন্ধকার। এর দেয়াল কাঁচের। এর ভিতর যে বসে আছে সে কিছু দেখছে না। কাঁচের অপর পাশে যারা বসে আছে তারা তাকে দেখছে। দেখছে ৩৫ বছর বয়সী এক লোক বসে রয়েছে কাঁচ ঘেরা ঘরের ভিতর। সুঠাম দেহ। চোখ দেখলে মনে হয় সেখানে রয়েছে এক অদ্ভুত শীতলতা। কোন দয়ামায়া নাই সেখানে। আসলেই তাই। এই লোকটা একটা ঠাণ্ডা মাথার খুনি। এ পর্যন্ত ৪৭ জনকে হত্যা করেছে সে। তার টার্গেট একাকী পথিক। রাস্তার পাশ থেকে তুলে নিয়ে তাদের তিল তিল করে নির্যাতন করে হত্যা করে এবং তাদের রান্না খেয়ে ফেলত।
তোমাকেই লিখছি, তবু তোমাকে জানাতে নয়
হয়তো এ লিখা নয়—
স্মৃতির দোলচেয়ারে বসে
এলোমেলো ভাবনার আঙ্গিনায়
একটু আধটু ঢেউ তোলা...
অনিমেষ চেয়ে দেখা ভাঙনের বিদীর্ণ বুক।
[i](ইমেজ ক্রাইসিসে ভোগা পুলিশ বাহিনীর নানারকম খারাপ খবরই আমাদের চোখে পড়ে, খবরের পাতা খুললেই নীল ইউনিফর্ম পরা লোকগুলোর কোন না কোন অপকর্ম দেখতে পাই। কোন বিক্ষোভ সামলাতে গিয়ে হতাহতের খবর লেখা হয় এভাবেঃ "২ জন পুলিশ এবং ৪ জন মানুষ হতাহত"। এর মানে দাঁড়ায় পুলিশ আর মানুষ যেন দুটো আলাদা প্রানী!
বাংলাদেশের শেষ ওভারে হয়তোবা একশ এর উপরে রান দরকার, আমি বলছি হতে পারে। বোলারের এমন কুফা লাগল যে, নো বল থেকে বেরোতেই পারছে না। শেষ বল, অথবা খেলার পরেও বলি এই দিনেরে নিব আমি সেই দিনেরও কাছে। এগার জন খেলোয়াড়দের হয়ে ফাইট করতে হয় বাকী সাপোর্টারসদের সাথে প্রতিনিয়ত। এই কারণে নিজেকে একজন খাঁটি বাংলাদেশী সাপোর্টার হিসেবে ভাবার মত ভ্রান্ত ধারনা ছিল।
আমাদের এতদঞ্চলের অর্থাৎ ভারত উপমহাদেশের সংস্কৃতিতে অতিরঞ্জন একটি প্রচলিত প্রথা বটে। এই যেমন কাউকে আশীর্বাদ করতে বলা, 'হাজার বছর পরমায়ু হোক' বা 'শত পুত্রের জননী হও' ইত্যাদি। যদিও জানি বাস্তবে তা সম্ভব নয়। তবুও তো বলা হয়, না কি?
বি.দ্রঃ এই পোস্ট শুধুমাত্র মারাত্মকভাবে কনফিউজডদের জন্য প্রযোজ্য।
==========
পেপারে প্রায় একটা বিজ্ঞাপণ দেখি।
" অস্ট্রেলিয়া যেতে চান? এক পা এখানে রাখুন, পরের পা মেলবোর্নে "
হাসি... কিন্তু আবার এইটাও ভাবি, নিশ্চয় বাজারে অমন ডিমান্ড আছে বলেই এই ধরণের বিজ্ঞাপণ প্রকাশিত হয়।
ভূমিকা
মহামতি জাতকের মতই ইতিহাসের নানা বাঁকে উদিত হয়েছেন মহামতি ম্যাগ্রোগিয়া। ইতিহাসের প্রেমিক মহামতি ত্রাক তাঁর সেই সব কীর্তি লিখে রেখেছেন ছাগচর্মে। সেই ছাগচর্মেগ্রন্থিত ইতিহাসের অসমাপ্ত চুম্বকাংশ এখানে।
জেনেসিস