কবি বলেছিলেন -
তোমার পতাকা যারে দাও
তারে বহিবার দাও শক্তি।
আমি আর অন্বেষা জাঁকিয়ে বসি আড্ডা দিতে। পরদিন আর তারপরদিনও ছুটি, আজ অনেক রাত অবধি আড্ডা দিলেও ক্ষতি নেই। সেই কলেজের দিনগুলোর আড্ডাস্মৃতি মনে পড়ে, অবশ্য তখন অন্বেষাকে পাই নি।
ডায়রীর পাতা থেকে:
বাংলা ভাষাতে একটি বহুল আলোচিত উক্তি হলো কাচায় না নোয়ালে বাঁশ পাকলে করে টাশ্ টাশ্। এর মানেটা হলো ছোট বেলা থেকেই যদি শিক্ষাটা সঠিকভাবে না দেয়া হয় তাহলে বুড়ো বয়সে যাই করেন তাতে কাজ হবেনা। আমরা ইদানিং অনেক সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। এগুলো সামনে আসছে আর আমরা সোচ্চার হচ্ছি। প্রতিবাদের ভাষাতে সেগুলো রুখে দিচ্ছি কিন্তু আসলেই কতটা উপকার এতে হচ্ছে?
[justify]তৃতীয় পর্বের পর ..................
পুলপ্রিটের চূড়ায় উঠার অনুভূতি ছিল এক কথায় অসাধারণ।
ঠেলে ধাক্কিয়ে যখন পুলপ্রিটের উপরে উঠেই পড়লাম ভাবলাম কিছুক্ষণ জিরিয়ে নেই, একটু নাহয় পাহাড়ের আলো বাতাস খাই, ঊর্ধ্বপানে চেয়ে নাহয় গভীর নিঃশ্বাস ফেলে ভাবি "হায় জীবন এত ছোট কেনে? "
পাহাড় চূড়ায় বসে বসে একবেলা যদি সেই রকমের উদাস-ই না হতে পারলাম তাইলে কিভাবে চলে।
কুত্তারে যে ভদ্রসমাজে কুকুর নামে ডাকা হয় সেটা হয়ত সবুজবাগ মহল্লার লোকজন ভুলে গিয়েছিলো অথবা কুত্তাকে তারা কখনো কুকুর নামে ডাকার প্রয়োজনীয়তা বোধ করে নাই। কিন্তু যখন সবুজবাগ মহল্লায় একটা মালিক বিহীন পা-ভাঙ্গা বিলাতি কুত্তার আবির্ভাব হয় তখন ওই কুত্তাকে "বিলাতি কুত্তা" কইতে তাদের সংকোচ লাগে। আবার "বিদেশি কুকুর" শব্দদ্বয়েও তারা ঠিক স্বাছন্দ বোধ করেনা। তখন তারে তারা টমি নামে ডাকা শুরু করে। টমি কেন?
১
"এখনও বিবর্ণ স্বপ্ন আমার, নীরবে এঁকে যায় ধূসর রঙে আমায়। শূন্যতায়।
বাস্তবতার নিয়মে মন, সবই যেন শূন্যতা এখন। হঠাৎ আমি হারিয়ে আজ, সত্ত্বার বিপরীতে বসবাস। শূন্যতায়। "
বরফ
----------------
এইযে টায়ারের ভীড় ঠেলে তোমার এগিয়ে যাওয়া
হোন্ডায় সদ্য ভরা অয়েলের ঘ্রানে পোড়ে পড়ন্ত দুপুর; হেলমেটের
কার্নিশ ঠেলে বের হয়ে থাকা অবাধ্য চুল
উড়ছিল বুঝি? চুল ? স্বপ্ন ? অথবা তোমার এই চলে যাওয়া
পথের বাঁকে কোন নার্সারীর ফুল?
অবশ্য ভাবনার এসব স্টপেজে তোমার বিরতি কই?
আমিতো কস্মিনকালে ভাবি নাই, আমাদের উল্টানো পথে
বিকেলের রঙ ভিন্ন হবে।
পাকিস্তান কেন সমর্থন করেন? পিছলা টাইপ মানুষ জবাব দেয়, ভাই, ভাল খেলে তাই করি। একটা দল ভাল খেললে সমর্থন দিলেও কি দোষ হয়ে যায় নাকি? ও আচ্ছা, তাহলে আপনি খেলার সাথে রাজনীতি বা ধর্ম মেশাচ্ছেন না? এক্কেবারেই না! কক্ষণো না! খেলা তো খেলাই, ওটাকে অন্য কিছু দিয়ে বিচার করবেন না।
এককালের মসজিদের শহর ঢাকা, মাঝে কিছুদিন রিকশার শহর হয়ে এখন সম্ভবত এপার্টমেন্ট বাড়ির শহর হতে চলেছে। আমাদের বাসাটাও সম্প্রতি ভেঙ্গে এপার্টমেন্ট হলো। একদিক দিয়ে সুবিধে, নতুন কাঠামো, বাড়তি আবাসান, আবার সবাই মিলে সমিতি করে দারোয়ান/তত্ত্বাবধায়ক রাখলে নিরাপত্তাও কিছুটা হলে পাওয়া যায়। তো মোটামুটি প্রতি এপার্টমেন্ট বাড়িতে নিচতলায় গ্যারেজ থাকে, আর থাকে একটা কমিউনিটি ঘর