পিজির ডাক্তারের অনুমতি নিয়ে শাহবাগ থানায় গোলাম আজম মামলা দায়ের করতে এসেছেন। ওসি কিছুটা বিরক্ত। দুপুরের খাওয়ার পর তিনি পিস্তল পরিষ্কার করছিলেন। এই সময় তিনি উটকো ঝামেলা পছন্দ করেন না।
- আপনি কোন ধারায় মামলা করতে চান?
- আইসিটি আইনের ৫৭ ধারায়।
- আপনার বাড়ি মগবাজারে। আপনি ওখানে মামলা করেন।
- আমি তো এখন পিজিতে প্রিজন কেবিনে আছি। তার উপর অপরাধ সংঘটিত হয়েছে শাহবাগ থানা এলাকায়।
“কোথায় হাঁটতে বেড়িয়েছিলে বাবা?”। সেপ্টেম্বরের এক ছুটির দিনে ভোর সকালের ট্র্যাকিং থেকে বাসায় ফিরে এসে দেখি সোফায় বসে ব্রেকফাস্ট করছে আমার পাঁচ বছরের ছেলে। জবাবে ‘কাম্পোফন্তানা’ বলতেই জিজ্ঞেস করল মারমোত্তা(marmotta) দেখেছি কিনা? উত্তরে ‘না’ জানাতেই অবাক হয়ে বলল “গত সপ্তাহেই না মারমোত্তার ছবি আমাকে দেখালে, আজকে কোথায় গেল ওরা?” দীর্ঘশ্বাস ফেলে জবাব দিলাম “মারমোত্তার দল ঘুমুতে গেছে, সে এক দীর্ঘ ঘুম………… ঘুম ভাঙবে বসন্তে, এখন শুধুই অপেক্ষার পালা”। সন্তানের বিস্মিত চেহারা দেখে শুরু করলাম মারমোত্তার গল্প, হাতের কাছে উইকিপিডিয়া তো আছেই।
ভালবেসে জেনো ওরাও দিয়েছে লাল,
ওরা দিয়েছিল আমাদের ভালবেসে,
গোলাপের চেয়েও অনেক তীব্র লাল,
ওরা দিয়েছিল বুলেটের মুখে হেসে।
গোলাপের রঙ কতটা রক্তে রাঙা?
কতটা জবায় অতটা রক্ত থাকে?
প্রেমিকার চোখে কত ভালবাসা জমা?
কত ভালবাসা ওরা জমা করে রাখে?
আজকেই নাকি চোদ্দ ফেব্রুয়ারী!
চারিদিকে শুধু ভালবাসা নিয়ে খেলা,
স্মৃতিরা আমায় বিব্রত করে রাখে,
পদ্মা পার হয়ে মাধবদিয়ার চর। সেই চরে রোগী দেখতে গেলেন এক ডাক্তার। রোগী হতদরিদ্র। রোগী দেখার পর যখন প্রেসক্রিপশন লিখছিলেন, তখন ডাক্তার দেখলেন রোগীর বাবা গোয়াল থেকে হালের বলদ বের করছেন। আর একজন বলদের দড়ি ধরে টানাটানি করছে কিন্তু বলদ নড়ে না। বৃদ্ধ কেঁদে কেঁদে বলছেন, “তোরে আমি রাখতে পারলাম নারে। আমারে কোন দোষ দিস না। পরের বাড়িত যাইয়া সুখে থাকিস।”
বেদনার শহরে থাকি বলে ঘুম ভেঙ্গে গেলে বেদনার উপর বেদনার নতুন একটা প্রলেপ পড়ে- আরেকটি দীর্ঘদিন কাটাতে হবে ভেবে। বেদনার শহর- কথাটি যখন বলে ফেলি তখন নিশ্চিতভাবেই এমন একটা ধারণার জন্ম হয় যে- তাহলে কোথাও বুঝি আনন্দের শহর বলে কোনো জায়গা লুকিয়ে আছে।
‘He was mistakenly born in Bangladesh’—Otto Pfister
আজকের দিনে হাজারো ক্রিকেটারদের ভিড়ে মনে পড়ে গেল, বাংলাদেশের ফুটবলের স্বর্ণযুগের অসাধারণ ফুটবলার মুন্নার কথা। যারা তার খেলা দেখেনি বোঝা সম্ভব না তিনি কী অসাধারণ একজন ফুটবলার ছিলেন!!
গোলাম আজমের মামলা তখন পূর্ণোদ্যমে চলছে। পিজিতো জাতীয় জাদুঘরের কাছেই। অনেকদিন কেবিনে শুয়ে বসে কাটাতে কাটাতে জাদুঘরের প্রভাবে তার মধ্যে শিল্পী সত্ত্বা সৃষ্টি হল। তো সে রংতুলি নিয়ে লেগে পড়ল। তার সৃজনশীলতার বিষয় একাত্তরের বধ্যভূমি। সেসময় তারা বিভিন্ন বধ্যভূমিতে মৃতদেহ ফেলার সময় স্তুপ হওয়ার বিভিন্ন প্যাটার্ন সৃষ্টি হত। সেটির নান্দনিক দিকটিই তার কাজের বিষয়। কিছুদিন পর ছবির হাটে গেল প্রদর্শনী করা নিয়ে কি
স্টলের নাম্বারটা যেন কতো? বাহান্ন? নাকি তেপ্পান্ন?
এই লেখাটি মূলত রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ছাত্র-শিক্ষকদের প্রতি অনুরোধের ঢেঁকিতে পাড়া দেয়া। কিছুদিন আগে জামাল হাসান নামে একজন বাংলাদেশী-আমেরিকান রাষ্ট্রবিজ্ঞানীর কাছ থেকে আমি একটি ইমেইল পাই। তিনি এই মুহুর্তে কুয়েতে আমেরিকান আর্মীর হয়ে কাজ করছেন। আমার একটি লেখার সাথে প্রাসংগিক মনে হওয়ায় তিনি তার আশির দশকের শেষে লেখা [url=http://jhasan1971.wordpress
''No truth can cure the sorrow we feel from losing a loved one.
No truth, sincerity, strength, no kindness can cure that sorrow.
All we can do is see it through to the end and learn something from it,
but what we learn will be no help in facing the next sorrow that comes to us without warning.''