Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

কোথায় পাবো তারে

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: মঙ্গল, ২৯/১০/২০১৩ - ৬:১৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


বিটি বেগুন- বাংলাদেশে চাষাবাদে অনুমোদিত প্রথম জিএম উদ্ভিদ: অপপ্রচারণা, সমালোচনা এবং কিছু জবাব

সজীব ওসমান এর ছবি
লিখেছেন সজীব ওসমান (তারিখ: মঙ্গল, ২৯/১০/২০১৩ - ৫:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(লেখাটি পরিমার্জন করা হয়েছে নতুনপ্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে)

ভূমিকা


হরতালের দিনলিপি এবং একটি আড়িপাতা বিদেশী সংলাপ

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: মঙ্গল, ২৯/১০/২০১৩ - ৩:০৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হরতালের তৃতীয় দিন আজ। চুড়ান্ত আন্দোলনের প্রথম কিস্তির হরতাল আজ শেষ হবে। এত বয়সেও হরতালে সরকারের কি ক্ষতি আজো বুঝতে পারিনি। তবে দেশের ক্ষতি, মানুষের ক্ষতি এটা কিছুটা বুঝি। সেই হিসেবে আমার নিজের ক্ষতি খুব কম, আমার সামর্থ্যের মধ্যে আছে এখনো। সংক্ষেপে বলতে গেলে দৈনিক আর্থিক ক্ষতি যাতায়াতের নানা বাহন বাবদ নগদ সাড়ে তিনশো টাকা + কয়েক মাইল হাঁটার পরিশ্রম + ঘন্টা দুয়েক সময় + আর কিছু পথের ভোগান্তি = সফল হরতাল। অফিস যাতায়াতে কিছুদূর হাঁটি, কিছুদূর রিকশায় চড়ি, কিছুদূর টেক্সি টেম্পুতে ঝুলি, অথবা যখন যা পাওয়া যায় তাতে ঝুলে পড়ি প্রাণটা পকেটে নিয়ে। একটা সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য, একটা খাসা গণতন্ত্রের জন্য এইটুকু ভোগান্তি এমন কি বেশী ক্ষতি। জীবনের চেয়ে গণতন্ত্রের মূল্য অবশ্যই বেশী।


রাজনৈতিক পোস্টঃ দুই নেত্রীর ফোনালাপ

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি
লিখেছেন ইশতিয়াক রউফ (তারিখ: মঙ্গল, ২৯/১০/২০১৩ - ২:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গত দুই দিন ধরে বাজার গরম দুই নেত্রীর ফোনালাপ নিয়ে। এক সময় পাশে বসে ছবি তুলেছেন, রাজপথে এক সাথে আন্দোলন করেছেন, কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে মিলিটারির ধমক কিংবা বিদেশি শক্তির দাওয়াত ছাড়া কোথাও তাঁদের আলাপ হয়নি। যেটুকু মিথষ্ক্রিয়া হয়েছে, সেটাও হয়েছে মেঠো ভাষণ কিংবা সাংবাদিক সম্মেলনে পূর্বলিখিত বক্তৃতার মাধ্যমে। এই প্রেক্ষাপট বিচারে দীর্ঘ ৩৭ মিনিট ধরে তাঁদের সরাসরি আলাপ তাক লাগানোর মতো ব্যাপার।

তার চাইতেও তাক লাগানোর মতো ব্যাপার হলো দেশবাসীর সেই বক্তব্য শুনতে পাওয়ার সৌভাগ্য হওয়া। যারা এই সুযোগ (?) থেকে বঞ্চিত আছেন, তাদের জন্য রইলো রেকর্ডিং-এর লিংক। জীবন থেকে ৩৭ মিনিট অহেতুক ঝড়ে গেলে আমি দায়ী নই।


এপার ওপার, সোহেল রানা, আজাদ রহমান এবং আমার ভালোবাসার মূল্য

লুৎফর রহমান রিটন এর ছবি
লিখেছেন লুৎফর রহমান রিটন (তারিখ: রবি, ২৭/১০/২০১৩ - ১১:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি তখন সিনেমার পোকা। সত্তরের দশক। গুলিস্তান বিল্ডিং-এর ছোট্ট মুভি থিয়েটার ‘নাজ’এ মুক্তি পেলো শাদাকালো সিনেমা ‘এপার ওপার’।
পত্রিকা মারফৎ আগেই জেনেছিলাম নতুন একজন নায়িকার আগমন ঘটতে যাচ্ছে এপার ওপারের মাধ্যমে। ছবির নায়ক নায়িকা নির্বাচনের ক্ষেত্রেও ছবির নামটি ছিলো যথার্থ। নায়ক সোহেল রানা ঢাকা অর্থাৎ এপারের আর নায়িকা সোমা মুখার্জি ওপারের, অর্থাৎ কলকাতার। ছবির পরিচালক মাসুদ পারভেজ আর সোহেল রানা যে একই ব্যক্তি সেটাও আমার জানাই ছিলো। সোহেল রানা থাকেন ঠাটারি বাজার লাগোয়া বিসিসি রোডে। আর আমি ওয়ারি হেয়ার স্ট্রিটে। হাঁটাপথের দূরত্ব। নিজের মহল্লার নায়ক বলে ছবিটার ব্যাপারে আলাদা একটা আকর্ষণও কাজ করছিলো আমার ভেতরে। কাজী আনোয়ার হোসেনের বিখ্যাত চরিত্র ‘মাসুদ রানা’র মাধ্যমে নায়ক সোহেল রানার অভিষেক ঘটলেও আমার মুগ্ধতা কেড়ে নেন তিনি এপার ওপারের মাধ্যমে।
নাজ ছিলো ঢাকার সবচে খুদে সিনেমা হল। সিট সংখ্যা বড়জোর শ খানেক। নবাবপুর স্কুলের ছাত্র ছিলাম বলে গুলিস্তান আর নাজের টিকিট সংগ্রহ করা আমার জন্যে সহজ ছিলো। অধিকাংশ টিকিট ব্ল্যাকার তখন আমার চেনাজানা, চেহারার সুবাদে। নিয়মিত দর্শক পরিচয়ের বাইরে নবাবপুর স্কুলের ছাত্র বলে ওরা আমাকে খানিকটা খাতিরও করতো। সুতরাং সিনেমা সুপারডুপার হিট হলেও সামান্য কিছু বাড়তি টাকা দিয়ে টিকিট জোগাড় করে ফেলতাম যে কোনো শো-এর।


পাতা ঝরার দিনগুলি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ২৭/১০/২০১৩ - ১১:০৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


২৮ অক্টোবর নিয়ে দুর্ভাবনা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২৬/১০/২০১৩ - ৯:২৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিএনপির লোকবল ও জামায়াতে ইসলামীর রাজনৈতিক পরিকল্পনা বলে বলীয়ান চার দলীয় জোট সরকার ২০০৬ সালের ২৭ অক্টোবর একটি বহুল বিতর্কিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে। দেশে তখন প্রশাসনের ভার চার দলীয় জোটের আনুকূল্য পাওয়া দলদাস আমলাদের হাতে। এরকম উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে ক্ষমতা হস্তান্তরের পরদিন ২৮ অক্টোবর তারিখে রাজধানীতে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে চার দলীয় জোট বিরোধী রাজনৈতিক দলের কর্মীরা লগি-বৈঠা হাতে


গোডাইফার

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: শনি, ২৬/১০/২০১৩ - ৫:৫৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.
সকাল থেকে মেজাজ খারাপ। বসের সাথে মুখ কালাকালি চলছে। ব্যাটা হাড় কেপ্পন টাকার কুমীর গতকাল এসেই হিসেব নেয়া শুরু করছে অফিসে মাথাপিছু কয় বোতল খাবার পানি লাগে। আন্তর্জাতিক গড় নাকি দৈনিক দেড় লিটার। গরীব হয়েও আমরা চার লিটার কেমনে খাই সেই হিসাব চাইল এডমিনের কাছে। এডমিন যথারীতি মিনমিন করে সুর মিলিয়ে বলেছেন তিনি যথাসাধ্য চেষ্টা করছেন পানি খাওয়া কমাতে, কারণ তিনি জানেন পানি বেশী খেলে ঘনঘন বাথরুম পায় আর ঘনঘন বাথরুমে গেলে ফ্ল্যাশ টিপে প্রচুর পানি খরচ হয়। এর মধ্যে আর এক কামেল হিসেব করে বের করে ফেলেছে আধ লিটার জলত্যাগ করে এক গ্যালন পানি ফ্ল্যাশ করার ফলে কোম্পানীর মাথাপিছু ক্ষতির পরিমান সোয়া এক গ্যালন। এই বিষয়ে পানি সম্পদ বিষয়ক এক কমিটি বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নিয়েছে দৈনিক দেড় লিটারের বেশী পানি খেলে সেই বাড়তি পানির নিষ্ক্রমণ ব্যয় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে বহন করতে হবে।


সায়েন্স ফিকশন: মঙ্গলের ছায়া (১)

গৌতম এর ছবি
লিখেছেন গৌতম (তারিখ: শুক্র, ২৫/১০/২০১৩ - ১০:৩৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অধ্যায় এক: দেশের মেধা ফেরত আসতে শুরু করেছে দেশে

২০১৪ সাল। পয়লা ফেব্রুয়ারি। সন্ধ্যা সাতটা। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়।

একটু আগে বাংলা একাডেমি চত্বরে একুশের বইমেলা উদ্বোধন করে এলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন সংস্কৃতিমন্ত্রী এবং শিক্ষামন্ত্রী। মেলার উদ্বোধনী বক্তব্যে অন্যান্য অনেক কথার সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী আশাবাদ ব্যক্ত করলেন যে- দরিদ্র রাষ্ট্র হয়েও মানব উন্নয়ন সূচকগুলোতে বাংলাদেশ অব্যাহতভাবে যে উন্নতি করছে, তা এককথায় অভাবনীয়। আর তা সম্ভব হয়েছে এদেশের খেটেখাওয়া মানুষগুলোর দিনরাত পরিশ্রমের ফলে। পাশাপাশি শিক্ষাদীক্ষায় তরুণরা যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে, তাতে এটা স্পষ্ট যে, একদিন বাংলাদেশের এই মেধাবী তরুণরাই বিশ্বকে নেতৃত্ব দিবে।


নক্ষত্রের মৃত্যু হয়, আলো থেকে যায়...

সুমাদ্রী এর ছবি
লিখেছেন সুমাদ্রী (তারিখ: শুক্র, ২৫/১০/২০১৩ - ২:৪৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মৃত্যু হলেও মানুষ বেঁচে থাকে,
সাদা কাগজে
পেন্সিলে লেখা শব্দ ইরেজারে মুছলেও যেমন সে থেকে যায়।
অনেক দিন পর বাড়ি ফিরে গেলে দেখি কুপিবাতি নেই আর
আলো নিভে গেছে তার কোন বাতাসে
তবু দেয়ালে সে রেখে গেছে কালো দাগ।
মানুষের মৃত্যু ঘটে গেলেও গান রয়ে যায় হৃদয়ে
বহুদিন পর মরুভূমিতে বৃষ্টি হলে মনে হয়
পৃথিবীতে বর্ষা কোনদিন ফুরোয় না।