অদ্ভুত দু-খানা স্বপ্ন দেখেছিলাম একই রাতে। একটু পর পর। এই তো কদিন আগেই। কাউকে বলা হয় নি।
[justify]ছোটবেলা থেকেই সব কিছুতে বড্ডো তাড়া আমার। এই তাড়াহুড়ার ঠেলায়, কাকের ঠেং বকের ঠেং হাতের লিখা প্রসব করে দিয়ে সব উত্তর লিখে এসে ও নাম্বার পেতাম কম। এই জন্য বাবার বকা ছিল অবধারিত। আস্তে আস্তে সুন্দর করে লিখে দিয়ে আসলে ভাল নাম্বার পাওয়া যায় জানতাম, কিন্তু ঐ যে তাড়াহুড়া করা এক্কেবারে আমার হাড়ে হাড়ে ঢুকে গিয়েছিল। কলেজে উঠার পর রুলটানা কাগজে নতুন করে ইংরেজি এলফাবেট শিখতে হয়েছিল সিস্টার জোসেফ মে
[justify]বছরের শুরুতেই হাতে একটা সিলেবাস বই ধরিয়ে দেয়া হতো আমাদের ইশকুলে। কোন পরীক্ষায় কোন বইয়ের কতটুকু থাকবে, কোন অধ্যায় থেকে ক’খানা প্রশ্ন আসবে, অথবা ক’টা প্রশ্ন থেকে ক’টা লিখতে হবে তার সুলুক-সন্ধান। বছর শুরুর হইহই মিলিয়ে এলে মাস্টারমশাইরাও কেমন যেন মিইয়ে যেতেন। ক্লাসের শুরুতে নাম রোল নাম্বার ডেকে কিছু মিছু একটা কিছু লিখতে দিয়ে চেয়ারে বসে ঝিমোতেন। ঝিমোতে ঝিমোতে আমরাও হারিয়ে ফেলতাম সিলেবাসের সেই
একটা মেগাসিটিতে থাকি আরেকটাতে অর্ধেক জীবন কাটায়ে আসছি, উঁচু বিল্ডিং মনুমেন্ট দেখছি। ঢাকায় বাংলাদেশ ব্যাঙ্কের তিরিশ তলা উঁচু বিল্ডিং দেখেছি, টরন্টোর স্কাই ক্র্যাপার, এমন কি এক সময়ের মানুষের তৈরী উঁচুতম দালান সিএন টাওয়ারও দেখা হয়েছে, হচ্ছে। সেইসব উঁচু বিল্ডিং সব জুড়ে দিলেও এই পর্বতের সমান হবে না। এরকম কিছু আমি বাস্তবে কেন, স্বপ্নেও দেখি নাই। অনুভূতির কোথাও লুকিয়ে থাকলেও থাকতে পারে। দৈর্ঘ্যে প্রস্থে উচ্চতা, গভীরতায়, অপ্রতিসমতায় কোনভাবেই কিছুর সাথে তুলনা আমি এই পর্বতের তুলনা করতে পারছিলাম না। ফেরার পথে অবশ্য এই পর্বতকেই রীতিমত টিলার মত লাগছিল!!!
কিশোর আলো, সংক্ষেপে ‘কিআ’র অক্টোবর সংখ্যা হাতে পেলাম বাড়ি এসে। এর আগে সাক্ষী সত্যানন্দের এক মন্তব্যে এটার খবর পাই। তখন থেকেই কৌতূহল ছিলো। হাতে পেয়েই উল্টে পাল্টে অলংকরণগুলো দেখলাম। চমৎকার কাজ। আকান্তিস গ্রুপের পরিচিত অনেকের অবদান চোখে পড়লো। অবশ্য কদিন আগেই এবারের পূজার আনন্দমেলা উল্টে পাল্টে দেখার সুযোগ হয়েছিলো। অলংকরণ দেখলে মাথাখারাপ হয়ে যায়। ঐ লেভেলে যেতে এখনো কিছুটা সময় লাগবে।
অক্টোবরের কিছু আগে থেকেই, ইউএসএর লোকজনের মাঝে হ্যালোইনের আছড় পড়া শুরু করে। এর জন্য অবশ্য দোকানওয়ালাদেরই কৃতিত্ব(!) বেশি। এরা সব উৎসবের একটু বেশি অনেক আগে থেকেই এমনভাবে সবকিছু বাড়াবাড়ি রকম প্রোমোট করা শুরু করে যেন, মনে হয় আর দিন কয়েক বাকি আছে, এক্ষুণি কেনা-কাটা শুরু করা দরকার।
বাংলাদেশে সাম্প্রতিককালে বিদ্যুৎ উৎপাদন ও তার প্রভাব নিয়ে যথেষ্ট আলোচনা হচ্ছে। আমি সেই বিষয়ে কিছু ইনফোগ্রাফ ও তথ্য-সংকলন শেয়ার করতে চাই। ল্যাটেখে এখনও ততটা পারদর্শী নই বলে সাধারণ এক্সেল আর গুগল চার্টের তথ্য নিয়েই সন্তুষ্ট থাকছি আপাতত।
বাংলাভাষায় বিজ্ঞানচর্চার গুরুত্ব বলে বোঝানো সম্ভব নয়। শুধু মাতৃভাষার কারনে বিজ্ঞান বুঝতে আমাদের সুবিধা হওয়ার জন্যই নয়; বরং দেশের শিশু-কিশোরদের বিজ্ঞানমুখী করে তোলার জন্য, বিজ্ঞানকে মাতৃভাষায় চিন্তা করার জন্য বাংলায় বিজ্ঞান চর্চা প্রয়োজন। হ্যাঁ, আমরা যখন চিন্তা করি সেটা যেকোন একটা ভাষায় করি। মনে করেন, আমি মাধ্যাকর্ষণ বল নিয়ে চিন্তা করছি, এখন নিউটনের পরীক্ষাকে বাংলাভাষায় পড়লে আমি সেটা নিয়
বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ উদ্যোগে রামপাল উপজেলায় একটি কয়লা ভিত্তিক ১৩২০ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের কাজ শুরু হতে যাচ্ছে। বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ড (BPDB) এবং ভারতের ন্যাশনাল থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্ট কোম্পানি লিমিটেড (NTPC) এর এই জয়েন্ট ভেঞ্চারটির নামকরণ করা হয়েছে “বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি”। দেশের বিদ্যুতের ক্রমবর্ধমান চাহিদার কথা চিন্তা করলে এই উদ্যোগটা স্বস্তি এনে দে