Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

টু ট্রিট এ হাঙরি বার্ড

গান্ধর্বী এর ছবি
লিখেছেন গান্ধর্বী [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ০১/১০/২০১৩ - ২:২৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

-সকাল থেকে তোমার রকম সকম দেখে তো ভাল ঠেকছে না, বল না কী হয়েছে?
কনুই দিয়ে ছোটকু মানে ছোটকাকাকে গুঁতো মারল টুসকি। ছোটকু তবু মিটিমিটি হেসেই যাচ্ছে। গুনগুন করে কোন এক গানের কলি ভাজছে। বেশির ভাগ গানেরই গীতিকার সুরকার তিনি নিজে, কাজেই এক গান দুবার শোনা যায় নি কখনো তার মুখে!


"পেটচুক্তি বিয়ে"

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ০১/১০/২০১৩ - ১২:৩১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

স্কুলজীবনে ছাত্র ভালো না থাকার কারণে বরাবরই ব্যাকবেঞ্চার থাকার চেষ্টা করতাম। আর স্বভাবতই পরিচয় ঘটতে থাকে ক্লাসের সবচেয়ে পোংটা গ্রুপের সঙ্গে। দিনে দিনে উপভোগ করতে থাকি ওদের সঙ্গ, ওদের বন্ধুত্ব। একটা দিনের জন্যও কখনই অনুশোচনা হয়নি বরং তৃপ্তি সহকারে প্রতিনিয়ত ওদের আথিতেয়তা গ্রহন করেছি। আর বিনে পয়সায় উপভোগ করেছি ওদের বাক পটুতা, বিভিন্ন কার্যের কার্যপ্রণালী, সার্কাস আর খুনসুটি। কিছুদিন অতিবাহিত হওয়ার প


তৈল গর্জন

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: রবি, ২৯/০৯/২০১৩ - ২:১৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সকালে অফিসে আসার আগে চা খেতে খেতে দশ মিনিট টিভির নিউজলাইনে চোখ বুলাই। ২৪ ঘন্টার মধ্যে টিভি জিনিসটার সাথে এটাই আমার একমাত্র যোগাযোগ।

আজ সকালে চ্যানেল ঘুরাতে গিয়ে এটিএন বাংলায় আটকে গেলাম অচিন এক ভদ্রলোকের গর্জিত ভাষণে। নিউইয়র্কের হিলটন হোটেল থেকে লাইভ সম্প্রচার চলছে প্রধানমন্ত্রীর অনুষ্ঠান। যুক্তরাষ্ট্রের পতাকাযুক্ত টাই পরে সেই ভদ্রলোকের বক্তৃতা গর্জন। সামনে মাইক থাকলেও রাজনৈতিক ভাষণগুলো কেন যেন গলা, কান ও গগন বিদারী হয়। এই ভদ্রলোকের চেহারা দেখে আমাদের পাড়ার খুইল্লা মিয়ার কথা মনে পড়লো। ইলেকশানের আগে তার গলায়ও অসুরের শক্তি ভর করতো।


মনফড়িঙ

তিথীডোর এর ছবি
লিখেছেন তিথীডোর (তারিখ: রবি, ২৯/০৯/২০১৩ - ৯:২২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

'You hail from Dream-land, Dragon-fly?
A stranger hither? So am I,
And (sooth to say) I wonder why We either of us came!'
________________________________________

ফিওনার পোষা ফড়িঙের নাম পিনোকিও।


আটপৌরে ঘোরাঘুরি ১ - ইয়ুংফ্রাউইয়োক

ইয়াসির আরাফাত এর ছবি
লিখেছেন ইয়াসির আরাফাত [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২৭/০৯/২০১৩ - ৯:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঘোরাঘুরি আমরা বেশ ভালো পাই। আমরা বলতে আমি, আমার গিন্নি আর এক বছর বয়েসি কন্যাটি। পৌণে ছয় এর পুত্র ঘুরতে যাবার কথা শুনলেই মুখ গোমরা করে ল্যাচা মেরে বসে পড়তে চায়, ঘুরে ঘুরে পাথর গাছপালা পানি দেখার চাইতে ইউটিউবে কার্টুন দেখা তার কাছে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ এবং আনন্দদায়ক। বেশিরভাগ দিনে তাকে ধমক দিয়ে কিংবা টেনে হিঁচড়ে বাড়ির বার করতে হয় এবং সেইসব দিনগুলোতে অবধারিত ভাবে কানের কাছে সারাক্ষণ বাজতে


মন এবং সভ্যতাঃ একান্ত চিন্তা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২৭/০৯/২০১৩ - ১০:৫৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রাচীন মানুষের মন কেমন ছিলও? অবচেতন মন বলতে কি কিছু ছিলও? যদি অবচেতন মন থাকে তবে অবদমিত ঘটনাগুলোই বা কেমন ছিলো? এই সব অবদমিত ঘটনাগুলো কিভাবেই বা মানুষের চেতনার জগতকে প্রভাবিত করতো? অর্ধ-চেতন মন (Sub-Conscious Mind) বলতে কি কিছু ছিলও? নাকি, আজকে আমরা মন বলতে যা বুঝি তা নিছক কোটি বছরের বিবর্তিত রূপ? মনের এই স্তরগুলো ঠিক কবে থেকে একসাথে তাদের কার্যকলাপ শুরু করেছিলো ?


শিকড়ে রক্তের দাগ

মৃদুল আহমেদ এর ছবি
লিখেছেন মৃদুল আহমেদ (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৬/০৯/২০১৩ - ৯:১৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

২০০৯-এ আমি একবার বেশ লম্বা সময়ের জন্য মন্ট্রিয়ল গিয়েছিলাম। সেই শহরের কিছু গাড়িঅলা মানুষ আমাকে অপার করুণা দিয়েছিলেন।গাড়িতে করে অনেক ঘুরিয়েছিলেন তাঁরা। শহরের আনাচে কানাচে "অনেক ঘুরেছি আমি বিম্বিসার অশোকের ধূসর জগতে"! মন্ট রয়্যাল পাহাড়ের ওপরটা তো মুখস্থ হয়ে গিয়েছিল। পাহাড়চূড়ায় দাঁড়িয়ে সমস্ত শহর জুড়ে রাতের আলোকসজ্জা দেখা ছিল আমার প্রিয় অভ্যাস।


সহমত

ঈয়াসীন এর ছবি
লিখেছেন ঈয়াসীন [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২৫/০৯/২০১৩ - ৪:১৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]গত সপ্তাখানেক ধরে মাথাটা একদম এলোমেলো হয়ে যাচ্ছিল, রাজ্যের চিন্তায়। এমনিতে আমার মাথায় চুল পরাজিত সৈনিকের মত পিছু হটেছে। চকচকে ভাবটা ঢাকবার জন্যে গুটিকয় যা অবশিষ্ট আছে, মেজাজ খারাপের চোটে তাও ছিঁড়ে ফেলবার যোগার। এই মুহূর্তে রাগ প্রশমিত হয়েছে সচলে সাক্ষী সত্যানন্দের দিনপঞ্জিকা খানা আর তাতে চ উ'র খাসা মন্তব্যটি পড়ে। কেউ যখন একট


জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু : বিতর্ক ও প্রসঙ্গ কথা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২৫/০৯/২০১৩ - ৯:১০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

৫ তারিখের রায় ঘোষণার পর কথা বলতে গিয়ে যে মানুষটির আবেগ আমাকে সবচেয়ে বেশি ছুঁয়ে গিয়েছিল, যে মানুষটির কান্নাজড়িত কথাগুলো এখনো আমার কানে বাজে, যে মানুষটির সাথে শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নেয়ার পর স্ট্রীট পেইন্টিং করবো বলে মঙ্গলবার বন্ধের দিন হওয়া সত্ত্বেও চারপাশে চষে বেরিয়েছিলাম প্লাস্টিক পেইন্টের খোঁজে, যে মানুষটির নিপুণ হাতে রাজাকারের ফাঁসির দাবি সম্বলিত অসংখ্য অসাধারণ পোস্টারের জন্ম হয়েছে এবং যে মানুষটি আজ গণজাগরণ মঞ্চের অব্যাহত সমালোচনা করে চলেছেন জয় বাংলার পর কেন জয় বঙ্গবন্ধু বলে না এই অজুহাতে- সেই মানুষটির একটি কথার সূত্র ধরেই এই লেখা শুরু করছি।


যে কথা হয়নি বলা কোনদিন

সুবোধ অবোধ এর ছবি
লিখেছেন সুবোধ অবোধ (তারিখ: বুধ, ২৫/০৯/২০১৩ - ২:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.

তখন অনেক ছোট। স্কুলে পড়ি কিংবা পড়ি না। থাকতাম মফস্বল এলাকায়,পাশাপাশি অনেকগুলো বাসা,টিনের ঘর। কলেজের টিচাররা সবাই একসাথে একটা মহল্লার মত(আমার বাবা ছিলেন কলেজের সহকারী অধ্যাপক।) সামনেই খেলার মাঠ।
এক সাথে আমরা অনেকজন ছিলাম একই বয়সি।বিকেল হলেই খোলা মাঠে দৌড় ঝাপ। কানামাছি,কাঠকাঠুরে ভাই,গোল্লাছুট আরও কত রকম খেলা...