Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

লাল খাতার লেখা- [পাখি আর মাছ]

মর্ম এর ছবি
লিখেছেন মর্ম [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৫/০৭/২০১৩ - ৪:২২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[আম্মুটা পঁচা। এক্কেবারে পঁচা। কিচ্ছু বোঝে না। কালকে আমি লিখছি আম্মু আমার পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। বলল- কী করিস? আমি বললাম- লিখি। আম্মু বলল- কী লিখিস? আমি বললাম- খাতা লিখি। এরপর আম্মু বলল দেখি তো! এরপর আম্মু খাতা হাতে নিল আর চোখ বড় বড় করল। আম্মু যখন ভয় পায় তখন চোখ বড় বড় হয়। আম্মু বলল লেখা কই? আমি বললাম খাতায়। আম্মু বলল কই? আম্মু লেখাও চেনে না! আবার আমাকে শেখায়- আ তে আকাশ। আমি খাতা খুলে দেখিয়ে দিলাম- এত এত লেখা। আম্মু বলল- তুই তো দেখি শুধু অ আ লিখেছিস। দুই- পাতা। আমি বললাম- এটা লেখা তো। অ আ না তো। আম্মু বলল কোথায় লেখা সব অ আ। আম্মু পড়তে পারে না। আমার খাতায় সব লেখা। সবার কথা লেখা। নানার কথা লেখা। আব্বুর কথা লেখা। খালামনির কথা লেখা। নানুর কথা লেখা। আম্মু পড়তে পারে না। আম্মু শুধু অ আ পড়তে পারে। আম্মু পঁচা। আম্মুর কথা আর লিখব না। আম্মু কিচ্ছু বোঝে না। ]


ভ্রমণ সমগ্রঃ সঞ্জীবের সঙ্গে আন্দামানে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৫/০৭/২০১৩ - ৪:২২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(১)
সম্প্রতি পড়া বইগুলোর মধ্যে সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের “ভ্রমণ সমগ্র” বইটা নানা কারণেই ভালো লাগল। প্রথমত, সঞ্জীবের স্নিগ্ধ ও কখনো তীর্যক হাস্যরসাত্মক গদ্যশৈলী এবং দ্বিতীয়ত, সবুজ দ্বীপ আন্দামানের প্রকৃতি, জীবনসংগ্রাম এবং ইতিহাসের সাবলীল বর্ণনা। সংকলনটিতে রয়েছে দুটি গ্রন্থ, ১। আন্দামান। ভারতের শেষ ভূখণ্ড এবং ২। দানব ও দেবতা। আমার কাছে দুটো ভ্রমণকাহিনীই ভালো লেগেছে, তবে দ্বিতীয়টিকে একটু মেদবহুল বলে মনে হয়েছে। আক্ষেপের বিষয় আলোচিত কোন স্থানেই যাবার সুযোগ আমার ঘটেনি। বাংলাদেশের আর দশটা তরুণ পেশাজীবির মতোই আমার অর্থ এবং সময় দুটোরই ভীষণ টানাটানি। ভ্রমণের ক্ষেত্রে অর্থ একমাত্র শর্ত না হলেও অন্যতম তো বটেই। কাজেই দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানোর জন্য ভ্রমণ কাহিনী পাঠ এবং মানস-ভ্রমণ, বিলকুল বিনে পয়সায়!


সিবলিং টুইনস

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৫/০৭/২০১৩ - ২:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৮টা প্যাকেট, একটু আগেই গুনে দেখেছি। সামনের টেবিলটাতে সুন্দর করে সাজানো আছে। একটার উপর একটা করে তিন সারিতে। পাশে দুটো গোলাপ আড়াআড়ি করে রাখা। নিখুত।


দেশ বিদেশের রূপকথা (১) - থাইল্যান্ড

প্রোফেসর হিজিবিজবিজ এর ছবি
লিখেছেন প্রোফেসর হিজিবিজবিজ [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৫/০৭/২০১৩ - ২:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এক সময় এক দেশে ছিল দুই বন্ধু। তারা ছিল খুবই দরিদ্র, তাদের নুন আনতে পান্তা ফুরায় অবস্থা। তাদের দেশেও খুব একটা কাজ ছিল না। ফলে যদিও তারা বেশ পরিশ্রমী ছিল, কিন্তু তবুও তারা সবসময় কাজ পেত না। অল্প যে সময় তারা কাজ পেত, মন দিয়ে সে কাজ করত। তাতে করে তারা ভালো পারিশ্রমিকও পেত। কিন্তু যেহেতু সবসময় কাজ থাকতো না, তাই তাদের উপার্জন খুব তাড়াতাড়ি ফুরিয়ে যেত। আবার কায়ক্লেশে চলতো তাদের দিন। এভাবে বছরের


বেলাভূমি

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: বুধ, ২৪/০৭/২০১৩ - ২:৩৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দাঁড়িয়ে আছি একটা মস্ত ঘরের মধ্যে, হা হা করছে ফাঁকা ঘর, কোনো জানালা নেই, শুধু অদ্ভুত সবুজ রঙের দেওয়াল ঘরের চারিদিকে। ছাদ অনেক উঁচুতে। ছাদ থেকে ঝুলছে একটা সোনালি শিকলি, তার ডগায় একটা অদ্ভুত আকৃতির পলকাটা ঝাড়বাতির মতন জিনিস, কিন্তু আলো জ্বলছে না সেখানে। শুধু কোথা থেকে লুকানো আলো এসে ওটার উপরে পড়ে চিকমিক করছে।


সত্য (কল্পগল্প)

স্পর্শ এর ছবি
লিখেছেন স্পর্শ (তারিখ: মঙ্গল, ২৩/০৭/২০১৩ - ৭:৩৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই ক্যাফের সুবিধা হলো, চেয়ারগুলোতে রীতিমত পদ্মাসনে বসা যায়। সেই লোভেই যাওয়া। না ধ্যান করতে নয়। গল্পেরবই-টই পড়ি আরকি। ফ্রী ভাউচার পাওয়া গেছে একটা। চা-কফির উচ্চমূল্য নিয়ে তাই আজ কোনো দুঃশ্চিন্তা নেই। ব্যাগের মধ্যে কয়েকটা গল্পের বই আছে, পেপারের ড্রাফ্ট আছে। আর আছে স্কেচবুক, ল্যাপটপ, হেডফোন, পানির বোতল আর পেনসিল। তার মানে এখানে তাবু খাটিয়ে রীতিমত বসবাস শুরু করে দেওয়া যাবে। স্টারবাকসের এইটাই


টিকের টক-২

গৃহবাসী বাউল এর ছবি
লিখেছেন গৃহবাসী বাউল [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ২৩/০৭/২০১৩ - ৫:৩৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আগের পর্বে টিক কি, কিভাবে খায় এসব নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। আজ আলোচনা করবো তারা কিভাবে হোস্ট খুঁজে বের করে, এরা কেনই বা গুরুত্বপূর্ণ এবং বাংলাদেশে এদের অবস্থা কি তা নিয়ে।
হোস্ট খুঁজে বের করা (Host finding mechanism)


ওই দূর পাহাড়ে……লোকালয় ছেড়ে দূরে……

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ২১/০৭/২০১৩ - ৮:৪৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


দুই দশক আগের কথা। বাসায় নিয়মিত রাখা হতো সাপ্তাহিক/পাক্ষিক বাংলা পত্রিকা। মেয়েদের জন্য আসতো সানন্দা। আমার রহস্য পত্রিকা আর বাবার বিচিত্রা পড়া শেষ হয়ে গেলে একটু চোখ বুলিয়ে নিতাম সানন্দার পাতায়। শেষ পৃষ্ঠায় থাকত কোনও বিশিষ্টজনের সাক্ষাৎকার গোছের এক নিয়মিত আয়োজন। এক লাইনের গৎবাঁধা প্রশ্নের মধ্যে একটির উত্তর খুব আগ্রহ নিয়ে পড়তাম; ‘কি ভালো লাগে?পাহাড় না সমুদ্র?’ উত্তরটা পাহাড় হলে ভালো করে আবার দেখতাম সেই বিশিষ্টজনের ছবি, বড্ড আপন মনে হতো তাকে। তখনও তো পাহাড় বা সমুদ্র কোনটিই স্বচক্ষে দেখেনি কিন্তু এক দুর্দান্ত আকর্ষণ অনুভব করতাম গগনভেদী পাহাড়-পর্বতের ছবি দেখলে।


পরীক্ষা নিয়ে ব্লগরব্লগর

ইয়াসির আরাফাত এর ছবি
লিখেছেন ইয়াসির আরাফাত [অতিথি] (তারিখ: শনি, ২০/০৭/২০১৩ - ৫:১৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পরীক্ষা নিয়ে আমি প্রায়ই দুঃস্বপ্ন দেখি। এটা যে আমার একার সমস্যা তা নয় বোধহয়, আমার জানামতে আরও অনেকেই দেখেন, ছাত্রজীবনের গণ্ডি তারাও বহু আগেই পেরিয়ে এসেছেন। অথচ আমার এরকম হবার কথা নয়। পরীক্ষার ভয়কে জয় করা শিখিয়ে দিয়েছিলেন বাংলাদেশ রাইফেলস স্কুল ও কলেজের সম্মানিত শিক্ষক-শিক্ষিকাগণ, অনেক আগেই। ক্লাস এইটের বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবার আগের এগারো সপ্তাহে আমাদেরকে এগারোটি মূল্যায়ন পরীক্ষায