স্মিথসোনিয়ান জাদুঘরগুলো সম্বন্ধে সবাই কমবেশী পরিচিত। জ্ঞানের প্রচার এবং প্রসার - এই লক্ষ নিয়ে ১৮৪৬ সালে আমেরিকার সরকার স্থাপিত করে একগুচ্ছ জাদুঘর। প্রতিষ্ঠাতা দাতা এবং ইংরেজ বিজ্ঞানী জেমস স্মিথসন-এর নামানুসারে এদের নামকরন করা হয় স্মিথসোনিয়ান। "জাতীর চিলেকোঠা" হিসেবে অভিহিত এইসব জাদুঘরে রয়েছে ১৫৪ মিলিয়ন দূর্লভ প্রদর্শিত বস্তু। এখন পর্যন্ত রয়েছে ১৯ টি জাদুঘর, ৯ টি গবেষণা কেন্দ্র, একটি চিড়িয়াখানা যাদের বেশীরভাগের অবস্থান ওয়াশিংটন ডিসি। বুঝতেই পারছেন একদিনের সংক্ষিপ্ত ভ্রমনে এতগুলো জাদুঘর ঘুরে দেখা দুঃসাধ্য কর্ম। সেই সাথে এদের প্রদর্শিত বস্তু নিয়ে লিখতে বসলে বইয়ের পর বই লিখতে হবে, এবং সে কাজও গবেষকরা ইতিমধ্যেই করে ফেলেছেন! এ লেখায় আমার উদ্দেশ্য শুধু এই জাদুঘরগুলো সম্বন্ধে আগ্রহ জাগিয়ে তোলা। তাই চেষ্টা করলাম কিছু চমকপ্রদ প্রদর্শিত বস্তুর রেকর্ডকৃত ভিডিও এবং তাদের অতিসংক্ষেপিত কাহিনী এ লেখায় তুলে ধরার। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে এবং মনে এই বিশ্বখ্যাত জাদুঘরগুলো দেখার বাসনা জাগবে। চলুন তাহলে পড়ে দেখা যাক ...
ছবিঃ স্মিথসোনিয়ান ন্যাচারাল হিস্টরি মিউজিয়ামে প্রদর্শিত একটি মোয়াই। ইস্টার দ্বীপের আহু ও-পেপে অঞ্চল থেকে সংগ্রহ করে আনা হয়েছে এটি।
অনেকদিনের ইচ্ছা ছিল দিল্লী ভ্রমনের। ভ্রমনকালে দিল্লী এবং এর সন্নিহিত অঞ্চলের বিখ্যাত জায়গাগুলো দেখার বাসনা যেমন ছিল, তেমনি আরও একটি গোপন বাসনাও ছিল, দিল্লীতে সত্যি সত্যি কোন বিখ্যাত রকমের "দিল্লী কা লাড্ডু" পাওয়া যায় কি, না তা একটু খুঁজে দেখা। নব্বই দশকের মাঝের দিকে অনেকটা হটাৎ করেই কলকাতা থেকে দিল্লী যাওয়ার পাকা বন্দোবস্ত করে ফেললাম। যাযাবরের বিখ্যাত "দৃষ্টিপাত" এবং নিমাই ভট্টাচার্যের "রাজধানী এক
- আঁকারটুন
কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে এক অভূতপূর্ব গবেষণার ফলাফল হিসেবে মানুষের দ্বারা সংশ্লেষিত সম্পূর্ণ কৃত্রিম ডিএনএ বা কৌলি দিয়ে ই. কলাই ব্যাকটেরিয়াকে প্রাণ দিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। এই ব্যাকটেরিয়াকে আপনি প্রকৃতিতে খুঁজে পাবেন না। কথা হলো এই কৃত্রিমতাকে এখানে নতুন প্রাণ সৃষ্টির উপায় বলবো কিনা।
সাবেক সামরিক শাসক জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদের মৃত্যুর পর কী হবে, সে বিষয়ে কথা বলতে শুরু করেছেন দলটির শীর্ষ নেতারা। পার্টির মহাসচিব মসিউর রহমান রাঙ্গাঁ বলেছেন, “হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের অবর্তমানেই তার প্রকৃত মূল্যায়ন হবে। জীবিত এরশাদের চেয়ে মৃত এরশাদ অনেক বেশি শক্তিশালী হবেন।” [বিডিনিউজ২৪.কম]
কৈশোরে দেখেছি, বিয়েবাড়িতে আল্পনা আঁকানোর জন্যে দক্ষ শিল্পীদের ডেকে আনা হতো। এঁরা হয়তো বরের ছোটো ভাইয়ের বন্ধু, কিংবা কনের বান্ধবীর ভাই। রং-তুলি-চক নিয়ে এঁরা দু'তিনজন সকালে চলে এসে কাজ শুরু করতেন। পুরো বাড়িতে সমঞ্জস আল্পনা আঁকা কঠিন পরিশ্রমের কাজ। ঘর, বারান্দা, সিঁড়ি, উঠান এক এক করে এই শিল্পীদের হাতে রেঙে উঠতো। বাড়ির পিচ্চিরা রূদ্ধশ্বাসে এঁদের কাজকারবার দেখতো, চা-চু নিয়ে আসতো সন্তর্পণে, নিজেরাও হাত
আজ হাওয়ার মাঝে ছড়িয়ে আছে শুকনা মরিচডলা
ছাগলশালার আগলখোলা পাগল পেছনজ্বলা
-আঁকারটুন