সাল ১৯৪৫, ৩রা মার্চ।
সুইস-জার্মান সীমান্তবর্তী ছোট্ট গ্রাম ব্রাগা। পশ্চিমদিকে ছড়ানো ছোট ছোট বাথানগুলো টুকরো টুকরো ছবির মতো দেখায়। পাশে খরখরে নীস নদী নীল রঙের নিশ্চল বিজ্ঞাপন হয়ে দর্শক আকর্ষনে ব্যর্থ।
আমি এ যুগের ব্যস্ত মানুষ; সামাজিক নিরাপত্তা ও মৌলিক চাহিদার দাবীর পিছনে ছুটে হয়রান হলে পরিবারে মাথা গুঁজি, বিশ্রাম নেই দু দন্ড; কখনো সমমনা মানুষগুলো সাথে হল্লা করে কৃতার্থ হই; একান্তই আপন ভূবনে আমার বিচরণ।
সেখানে, ভাবাবেগের চর্চা অর্থহীন হয়ে যায়, তবুও মাঝে-সাঁঝে অন্যভাবে জীবন-যাপনের চিন্তা করে নিজের মনেই উচ্ছ্বসিত হই।
একবার এক গল্পে পড়েছিলাম- ‘মেয়েটা মন খারাপ করিয়ে দেয়ার মতো সুন্দর।’ সেই কলেজপড়ুয়া আমি সারাদিন এর অর্থ খুঁজে ফিরি চারদিকে, কোনভাবেই ধরতে পারি না। সুন্দর কিছু দেখলে মন খারাপ হবে কেন? তারপর,একদিন, নাদের আলীর দাদাঠাকুরের মতো যখন আরেকটু বড়ো হয়ে উঠি, তখন বুঝে যাই এর অর্থ। এই খুব ছোট ছোট ডিটেইলসগুলো দুর্দান্তভাবে ফুটিয়ে তুলতে পারতেন তিনি।
[justify] গ্রামীণ ব্যাংকের ক্ষুদ্রঋণের প্রকৃত সুদের হার কত সেটা বের করার চেষ্টা করেছিলাম গত পর্বে, যেটা মোটামুটি ২০% এর কাছাকাছি ১৯৯১ সাল থেকে। প্রশ্ন হচ্ছে, এই হারকে কমানো যায় কিনা গরীব মানুষের কাছে ঋণ আরো সহজলভ্য করার জন্য?
সোহরাওয়ারদি উদ্যানের ভেতর যেখানটায় এসে আমরা দাঁড়ালাম, সেখানে তিল পরিমাণ ঠাঁই নেই। লোকে লোকারণ্য। আমি শক্ত মুঠোর ভেতর ছেলের হাতটি ধরে অভয় হাসি হাসলাম। ‘কী রে, ভয় লাগছে?’
সমস্ত মুখ ভরিয়ে পাল্টা হাসি ফিরিয়ে দিল ছেলে। ‘না বাবা, খুশি লাগছে।’
কাদেরীয়া বাহিনীর ভয়ে টাঙ্গাইল এলাকায় পাকিস্তানী খুনীরা তটস্থ থাকত। মুক্তিযুদ্ধের শেষ পর্যায়ে ভারত আমাদের যুদ্ধে যোগ দিলেও, তাদের ছত্রীবাহিণী টাঙ্গাইলে অবতরণ করে কাদেরীয়া বাহিনীর পাহারায়। ষোল ডিসেম্বরের পাকিস্তানী জান্তার আত্মসমর্পণের সময় কসাই নিয়াজীকে কাদের সিদ্দিকীর হাত থেকে বাঁচাতে ভারতীয় বাহিনীকে বিশেষ উদ্যোগ নিতে হয়। তারপর চল্লিশ বছরের অনিবার্য পঁচনের ফলশ্রুতিতে কাদের সিদ্দিকী এক দিন বিক্রী হয়ে যান জামায়াতে ইসলামীর কাছে।
একান্তই ব্যাক্তিগত অভিব্যক্তি।
এমনিতে আমি বোধহয় একটু বোকা কিসিমেরই মানুষ। না মানে পরিবারের লোকজন সে রকমই বলে কি না । এই যেমন, বাজারে গেলে দোকানদার নাকি আমাকে ঠকায়, সুযোগ পেলেই রিক্সা অথবা সিএনজি ওয়ালা বেশী ভাড়া নেয়, ইত্যাকার কথাবার্তা। এ সব শুনে শুনে আমারও ওরকমই ধারনা।
এ হেন বোকা মানুষটার মাথায় ইদানিং একটা বুদ্ধি খেলছে। আপনাদের কাছ থেকে এ ব্যাপারে একটা মতামত নিই।
মহিলার বয়স আশি হতে পারে, নব্বই হতে পারে, এমনকি একশোর বেশীও হতে পারে। এরকম থুত্থুড়ে বুড়ি আমি জীবনেও দেখিনি। একজন মানুষের শরীররে এত ভাঁজ থাকাও সম্ভব?
পূর্বপুরুষ ভুল করেছে(!) যুদ্ধ জিতে ফেলে,
এখন বড় লজ্জা লাগে- আমরা তাদের ছেলে?
যেই পতাকা আসল তাদের রক্ত ঝরার পরে,
কেমন করে ফসকাল তা থাকতে তারা ঘরে ?
সচলে কিংবা সচল পাঠককুলে কোনো সুহৃদ আছে কি, যে কিনা কমোড ডিজাইন করতে পারেন? হয়তো আছেন। একটা স্যাম্পল দিচ্ছি-