আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের দেওয়া রায়ে সরকারের কোনো হাত নেই, তবুও কেন আওয়ামী লীগের এত সমালোচনা করা হয় -- এই প্রশ্ন লীগ-ঘেঁষা যেকোনো মানুষের। তারা আরও বলে থাকেন, জামায়াতের হাতে নিহত-আহত হয়েছেন শুধুই ছাত্রলীগের কর্মীরা, তাই কোনো আঁতাতের অভিযোগ তাদের কাছে বিস্ময়কর। সবশেষে তারা জানতে চান আওয়ামী লীগকে কেন বিচার শুরু করার জন্য বাহবা দেওয়া হয় না।
অন্ধ হয়েই জন্মেছিলো বিচার; সুদীর্ঘকাল পর সুপথে চলার দায় অর্পিত হলো শক্তিমন্ত এক শাদাছড়ির উপর।
অতঃপর, বিচারের বাণীতে ধর্ষিত হয় পুনঃ অযুত বীরাঙ্গনা-শহীদের ত্যাগ...
---
আনু-আল হক
ছলনার রায় মানি না,
অন্য কিছু জানি না,
শুধু এটাই জানি-
ঘুচেনি আজো গ্লানি।
হতভাগা ঘাটের মড়া
(তোর) মুখ থেকে হাসি সরা।
ভাবিস না তুই বেঁচে গেছিস আজি
অল্পতে তুই পার পাবি না অলপ্পেয়ে পাজি।
দেশের মানুষ আছে এখন সজাগ সর্বক্ষণ
প্রয়োজনে শাস্তি দেবে দেশের জনগণ।
মোহনপুর গ্রামের জয়নালের স্ত্রী প্রাপ্তবয়স্কা ছিলেন সন্দেহ নেই। তবে তার মেয়েটি কিশোরী ছিল। পাশাপাশি ঘরে মা মেয়েকে ধর্ষণ করে পাকিস্তানী বাহিনী। মা শুনতে পায় কন্যার আকুতি, অপ্রাপ্ত বয়স্ক কন্যা শুনে মায়ের আকুতি। অপ্রাপ্ত বয়স্ক মেয়েটি গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করে।
হুমমমম.....................................................
রাক্ষসের চেহারা কেমন ? ভয়ংকর, পৈশাচিক, বিকৃত।ছোটবেলা থেকে আমরা রাক্ষস, খোক্কস, আর ভোক্কসদের গল্প শুনে বড় হয়েছি।
ঠাকুরমার ঝুলির ভয়াল দর্শন সেই রাক্ষসেরা। কাউকে সরাসরি যুদ্ধ করে মারা যায়, কারো কারো প্রাণ ভোমরা আবার লুকানো থাকে কৌটার ভেতর। কিন্তু কাজ যত কঠিনই হোক না কেন কোন না কোন রাজকুমার শেষ পর্যন্ত সেই রাক্ষসকে বধ করেই ছাড়ে।
বাংলাদেশের ইতিহাসের কুৎসিততম দিনটি পার করছে গোটা জাতি। গোলাম আযমের বিরূদ্ধে আজকে প্রকাশিত হওয়া রায়ের সংবাদ জানেন না এমন কোনো বাংলাদেশীর অস্তিত্ব থাকবার কথা নয়। এই অপমানজনক রায়ে স্তম্ভিত নন, স্বাধীনতার সপক্ষ শক্তির এমন কেউও আছেন বলে আমরা মনে করি না। যুদ্ধাপরাধী ও মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচারের দাবিতে বাংলাদেশের জনসাধারণ, মানবতার পক্ষশক্তি ও বাংলা ব্লগস্ফিয়ারের যে দীর্ঘ সংগ্রাম, ব্লগারদের যে ব্
[১৪৪০ মিনিটে এক দিন হয়। সে অনেক অনেক মিনিট আগের কথা। সচলায়তনে এই অধমের একটা লেখা প্রকাশিত হয়েছিল- ‘গাছগুলি মোর’ শিরোনামে। লেখার শেষে ভেবেছিলাম, এই নামে একটা ধারাবাহিক লিখব আমার ভাবনার গাছগুলো নিয়ে। সাথে থাকবে আমার প্রিয় কিছু গাছের ছবি- আমার নিজের তোলা। নানা কারনে কারনে সেই ভাবনা আর বাস্তবায়ন করা হয়নি। প্রধান কারন আমার ব্যক্তিগত উৎসাহের অভাব।
[গোলাম আজমের ফাঁসি না হওয়ায়, আমি, আমরা সবাই ক্ষুব্ধ। এমন অবস্থায় এই হালকা চালের লেখাটা প্রথম পাতা থেকে সরিয়ে নিলাম।]
এরপর তৃতীয়দিন। সকালবেলা ভেনাস এসে সাইকির হাত ধরে টেনে নিয়ে যান প্রাসাদের সামনে। প্রাসাদের সম্মুখ দিয়ে পথ চলে গেছে পাহাড়ের দিকে। দূরে পাহাড়ের নীল চূড়া।
সাইকির হাতে একটা শূন্য ঘট ধরিয়ে দিয়ে দেবী বলেন, "ঐ যে পাহাড়চূড়া, ঐখানে স্টিক্স নদীর উৎস। ঐ উৎসের কাছ থেকে জল ভরে আনবি এই ঘটে। যা, রওনা হ। ফিরতে হবে সন্ধ্যার আগেই, মনে রাখিস।"