Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

যে বাংলাদেশকে জিততে শিখতে দেখেছি তাকে হারতে দেখতে চাইনা

Fallen Leaf এর ছবি
লিখেছেন Fallen Leaf [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ৩১/০৫/২০১৩ - ৮:৪৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাংলাদেশের ক্রিকেটে চলছে একটা ধূসর সময়। জুয়ারীদের কাছে আমাদের মত ক্রিকেট প্রেমীদের আবেগ আর অনুরাগ কি আসলেও বিক্রি করেছে আমাদের ক্রিকেটার রা? ক্রিকেটাদেরের কথা জানিনা। কিন্তু এত টুকু জানি যে ক্রিকেটের প্রতি আমাদের দর্শকদের ভালবাসা নিখাদ। নিচের লেখাটা লিখেছিলাম যখন বাংলাদেশ ৫৮ রানে ধরাশায়ী হল ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে তারপর। আজকে আবার পড়লাম লেখাটা। শেষ প্যারাগ্রাফ টা পরে আজকেও চোখে পানি এসে গেল..."বাংলাদেশ ক্রিকেটের প্রতিটি স্তর উত্তরণের সাক্ষী আমি যদিও ক্রিকেট মাঠের ১০০ গজের মধ্যেও যাওয়া হয়নি কখনো, হয়তো যাওয়া হবেও না কখনো, কপালে কখনো বাঁধা হবে না লাল সবুজ পতাকা, গালে আঁকা হবে না লাল সবুজের আল্পনা। চিৎকার করে গাওয়া হবে না বিজয়ের গান। তবু আমি পরিতৃপ্ত। আমার হৃদয়ের গভীরে লেখা হয়েছে অসীম গর্বের এক কাব্য গাঁথা, যার শিরোনাম " আমি বাংলাদেশকে জিততে শিখতে দেখেছি"। (মনে প্রানে চাইছি যেন আমাদের ক্রিকেটাদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ গুলো মিথ্যা হয়)
----------------------------------


একজন শিক্ষকের অবসর

প্রদীপ্তময় সাহা এর ছবি
লিখেছেন প্রদীপ্তময় সাহা [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ৩১/০৫/২০১৩ - ৮:৪৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজ ৩১শে মে, ২০১৩।

না, এমনিতে কোন বিশেষ দিন নয়। কিন্তু একজন মানুষের কাছে আজকের দিনটা খুব মন খারাপ করা, ভারি হয়ে ওঠা একটা দিন। তিনি একজন সাধারন মানুষ, খাটো উচ্চতার একজন মধ্যবিত্ত স্কুলশিক্ষক। আজ তাঁর অবসরগ্রহণের দিন।


বাংলাদেশের ব্যাঙ, ঘ্যাঙর ঘ্যাঙর ঘ্যাঙ

সজীব ওসমান এর ছবি
লিখেছেন সজীব ওসমান (তারিখ: শুক্র, ৩১/০৫/২০১৩ - ৮:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাংলাদেশের জীববৈচিত্র শুধু ব্যাঙের প্রজাতিগুলির বৈচিত্র দেখলেই বোঝা যায়। সম্প্রতি ব্যাঙ নিয়ে অল্পস্বল্প পড়তে গিয়ে মনে হল আমি দেশি ব্যাঙ কোনটা কেমন দেখতে সেটাই জানিনা। তাই দেশি ব্যাঙের একটি লিস্টের সহায়তায় প্রায় সবগুলির ছবি খুঁজে বের করে ফেললাম।


গির্জার দেশে গির্জার কথা

মনি শামিম এর ছবি
লিখেছেন মনি শামিম [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ৩১/০৫/২০১৩ - ৫:৩৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

DSC_5965

ফ্লোরেন্সের বিখ্যাত সান্তা মারিয়া নভেল্লা গির্জার একাংশ।


আমাদের ঋতুপর্ণ

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি
লিখেছেন অতন্দ্র প্রহরী (তারিখ: শুক্র, ৩১/০৫/২০১৩ - ২:৫৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাংলা চলচ্চিত্রাঙ্গনে ঋতুপর্ণ ঘোষ একটি সুপরিচিত নাম। গত দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে বাংলা চলচ্চিত্রকে পাশে নিয়ে নিরলস হেঁটেছেন তিনি অনেকটা পথ, ক্লান্তি-ক্লেশ অবদমন করে পৌঁছে দিয়েছেন অন্য এক মাত্রায়। কে না জানে, গভীরে প্রোথিত শেকড়পুষ্ট প্রকাণ্ড এক বৃক্ষের মতোই এতকাল তিনি আগলে রেখেছেন সেলুলয়েডের এই মায়াবী জগতটাকে, যা বিস্তৃত হয়েছে তার বর্ণিল পদচারণায় এবং ক্রমশ ছড়িয়ে পড়েছে দেশ থেকে দেশান্তরে, অগণিত দর্শকহৃদয়ে। নিজেই নিজেকে ছাড়িয়ে গেছেন বারবার; সময় এবং নিজের ছায়ার সাথে পাল্লা দিয়ে হাত গলে একের পর এক বের করেছেন হাল আমলের নন্দিত, আলোচিত এবং প্রত্যাশিত সব মাস্টারপিস।


কসমস পাঠ: কেপলার পর্ব

স্পর্শ এর ছবি
লিখেছেন স্পর্শ (তারিখ: শুক্র, ৩১/০৫/২০১৩ - ১২:০৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify] যুগে যুগে গল্প-কবিতা লিখতে গিয়ে বিপদে পড়েছে অনেকেই। কিন্তু সে তো মেইন স্ট্রিম সাহিত্য। সাইন্স ফিকশন লিখতে গিয়ে সবচেয়ে বড় বিপদে পড়েছে এমন কারো নাম কি বলতে পারেন? উত্তরটা শুনলে অবাক হতে হয়, এই কল্পবিজ্ঞান লেখকের নাম ইয়োহানেস কেপলার!


বিদায়, ঋতুপর্ণ!

সবজান্তা এর ছবি
লিখেছেন সবজান্তা (তারিখ: শুক্র, ৩১/০৫/২০১৩ - ৯:১৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গতকাল রাতে ঘুমাতে যাবো, এমন সময় ফেসবুক চ্যাটে নক করে আমার বোন জানালো, ঋতুপর্ণ আর নেই!


বইখুলে দেখুন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ৩১/০৫/২০১৩ - ২:০৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি ব্যাপক অলস মানুষ। অনেক দিন ধরে একটা জরুরি লেখার চিন্তা করেও লেখা হচ্ছে না। কারন লেখা দেয়ার মতন পর্যাপ্ত তথ্য বা যোগ্যতা হয়তো আমার নেই। কিন্ত বাধ্য হয়েই লিখতে হচ্ছে। কারন আর কেউ তেমন লিখছে না এই ব্যাপারে। কিছুদিন আগে আমি ক্লাস নাইনের একটা মেয়েকে পড়ানো শুরু করি। ফিজিক্স আর কেমিস্ট্রি পড়াতে হবে। শুনলাম বই চেন্জ করেছে এইবার। আমরা যেই বইটা পড়ে এসেছি সেইটা সম্ভবত চালু হয়েছিল ১৯৯৭ থেকে এবং এই


আমার অক্ষম ব্লগরব্লগর

প্রদীপ্তময় সাহা এর ছবি
লিখেছেন প্রদীপ্তময় সাহা [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ২৮/০৫/২০১৩ - ৮:৪০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজকাল মাঝে মাঝেই নিজেকে খুব অসহায় লাগে। জাপটে ধরে নিরাপত্তাহীনতা। মনে হয় দিন দিন যেন বেঁচে থাকাটা আরও কঠিন হয়ে যাচ্ছে। প্রতিদিন শুনতে হয় এদিক-ওদিক, খুচরো-বড়, চেনা-অল্প চেনা- অচেনা মৃত্যুর অথবা জীবনের বিপন্নতার খবর। ছোটবেলায় গাছপালা, পশুপাখি, দাদু-দিদা মিলিয়ে মিশিয়ে প্রাণের যে বি-শা-ল বৃত্ত ছিল, তা যেন ছোট হতে হতে আমাকে ফাঁস হয়ে আষ্টেপৃষ্টে বেঁধে ফেলছে। কি জানি হয়তো তখনও চারপাশটা এরকমই ছিল, শুধু আমার চোখে ছিল রঙ-চশমা।


সন্তুষ্টির সীমা

স্পর্শ এর ছবি
লিখেছেন স্পর্শ (তারিখ: মঙ্গল, ২৮/০৫/২০১৩ - ৩:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের সময়ে পরীক্ষায় এ, বি, সি, ডি না দিয়ে নাম্বার দেবার নিয়ম ছিলো। বোর্ডের পরীক্ষায় প্রাপ্ত বিভিন্ন বিষয়ের এসব নাম্বার যোগ করে একটা মেধাতালিকা করা হতো। সেই তালিকার প্রথম ২০ জনকে বলা হতো, ওরা স্ট্যান্ড করেছে। তো তেমনই এক ফলাফল ঘোষণার দিনে আমার এক বন্ধুর বাড়ীতে থম থমে অবস্থা। চুলায় হাঁড়ি চড়ছে না। বেচারা নাকি কয়েক মার্ক্সের জন্য প্রথম হতে পারেনি। শুধু বাড়ির লোকই না, এলাকাবাসীও হতাশ। ওদিক