"এখানে সামান্য প্লাস্টার খসে পরেছে,তেমন গুরুতর কিছু হয়নি।"
[ সাভার থানা নির্বাহী কর্মকর্তা; রানা প্লাজায় বিশাল ফাঁটল ধরা পরার পর দেখতে এসে]
"অন্যায় করে কেউ পার পাবে না,শাস্তি দেয়া হবে"
[স্থানিয় সাংসদ মুরাদ জং : ভবন মালিক সোহেল রানা কে ধ্বংসস্তুপ থেকে উদ্ধার করে নিরাপদ স্থানে পাচার করে মিডিয়ার সামনে]
"ঐ মানুষ গুলো মুল্যবান জিনিসপত্র সরিয়ে নিতে গিয়ে ভবনচাপা পড়েছে।"
ফেরেশতা তুই, না পরী,
তা হয়নি কারো জানা,
ছোট্ট মানুষ, ক্যান এলি তুই?
কেউ করেনি মানা?
কীসের এত বল তাড়া তোর?
বল কীসে তোর ভাল?
মায়ের আধার সইল না আর?
চাইলি এতই আলো?
অন্ধকারের আড়াল ঘেষে
এই যে তোরা এলি-
ঘুমোয় মা তোর, কাঁদছে খালা,
বল না কী আর পেলি?
ভাবিস কেঁদে চোখ ভাসাবি,
মিলবে সবই তাতে?
ছোট্ট রে তুই, বুদ্ধি কোথা?
নেই কিছু তোর হাতে-
নেই বিছানা, নেই বালিশ আর
নেই মশারী, কাপড়,
সাভারে ধ্বসে পড়া ভবনের মালিক ছিলেন সোহেল রানা। ধ্বসে পড়া ভবনে যেদিন ফাটল দেখা দেয় সেদিনও তিনি টিভিতে দেয়া এক স্বাক্ষাতকারে বলেছেন ভবন ঠিকই আছে। ঘটনার দিনও ভাবনে থাকা গার্মেন্টসগুলোতে শ্রমিকদের আসতে তিনি ভয়ভীতি দেখিয়ে বাধ্য করেছেন বলে জানা যায়। ঘটনার পর আমরা জানতে পারি যে সোহেল রানা এই ভবনটি একজনের যায়গা দখল করে গড়ে তুলেছেন। এই কাজে তিনি ব্যবহার করেছেন তার রাজনৈতিক পরিচয়।পত্রিকা মারফত জা
কেউ যদি আমার কাছে জানতে চায় যে আমার জীবনের সবচেয়ে প্রিয় সময়টা কি, তাহলে আমি বলব যে, আগে যখন আমার মা আমাকে রাতে ঘুমানোর সময় গল্প শোনাতো, সেই সময়টা আমার সবচেয়ে প্রিয়। আর সবচেয়ে খারাপ সময়টা হল যখন আছিয়া খালা আমাকে বাথরুম করিয়ে দেয়। আমার বয়স বার। আমাকে এই বয়সেও বাথরুম করিয়ে দিতে হয়, কারণ আমি হাঁটতে পারি না। এমনকি আমি একটু নড়তে পযর্ন্ত পারি না। একটা সড়ক দুঘর্টনায় আমার সারা শরীর অবশ হয়ে গেছে। ঐ দুঘর্টনা
ধর চিকা মার চিকা
চিকার দাম পাঁচসিকা
১.
ছোটবেলায় এই ছড়াটা খুব শুনতাম। নিজেও বলতাম। তখন বাড়ির আশেপাশে এখানে সেখানে প্রচুর ইঁদুর আর চিকা হতো। কৈশোরের উন্মাদনায় পিটিয়ে চিকা মারতাম আর এই ছড়াটি বলতাম, "ধর চিকা মার চিকা, চিকার দাম পাঁচসিকা"।
কিন্তু চিকার দাম পাঁচসিকা কেন? চিকা কি কেউ কেনে? চিকা ধরা বা চিকা মারার সঙ্গে পাঁচসিকার সম্পর্ক কী?
জানতাম না।
আজ সকালে খুব অদ্ভুতভাবেই ঘুম ভেঙ্গেছিল, টেক্সটের শব্দে। ঘুম ঘুম চোখে দেখলাম এক ক্লাসমেট বাংলাদেশের খবরটা বিবিসিতে দেখে উৎকণ্ঠা জানিয়েছে, জানতে চেয়েছে দেশে আমার পরিবার নিরাপদে আছে কিনা!
গ্রাজুয়েশন লাইফের পুরোটাই এবং ইন্টার্নশিপ এর সময় কয়েক মাস কেটেছিল পঙ্গু হাসপাতালে। সাথে সেশন জট মিলিয়ে মোটামুটি ৬ বছর। ক্লাসে যাবার সময় শর্টকাট মারার জন্য শিশু হাসপাতালের গেট দিয়ে ঢুকতাম। যাওয়ার সময় শিশু হাসপাতালের আই.সি.ইউ এর পাশ দিয়ে যেতে হত। আই.সি.ইউ.
কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ কী মায়া গো—
কী আঁচল বিছায়েছ, বটের মূলে নদীর কূলে।
ব্রজেন্দ্রনাথ মল্লিক
প্রথমেই পাঠকের কাছে প্রশ্ন ই-বুক যদি বইএর জায়গা দখল করে নেয় পুরপুরিভাবে আপনি কি মেনে নিতে পারবেন? একটি বই হাতে নিয়ে পরার থেকে আপনার ট্যাবটি তে ই-বুক পরতে কি আপনার কখনও ভাল লেগেছে?