হাসনাত আবদুল হাই-এর ল্যাঞ্জা
লুৎফর রহমান রিটন
নতুন বাংলা বছর জেগে উঠুক সকল মৌলবাদী ঘোঁৎকারকে চাপা দিয়ে নারীর গর্জনে।
যে বাংলাদেশের কৃষি অচল নারীর অংশগ্রহণ ছাড়া, যে বাংলাদেশের শিল্প অচল নারীর শ্রম ছাড়া, যে বাংলাদেশের পরিবার অচল নারীর নিঃশব্দ আত্মবিসর্জন ছাড়া, সে বাংলাদেশে মাথায় ফেট্টি বাঁধা কতগুলি উন্মাদের কথায় নারীরা অন্তরীণ হয়ে থাকবে?
কখনোই না।
ব্রজেন্দ্রনাথ মল্লিক
জীবন গড়তে, নতুন কিছু শিখাতে খরচ কতটুকু?
৬ পয়সা।
নাহ, এটা ৬ কোটি না, ৬ লাখ না, ৬ ডলার না, বরং মাথাপিছু ৬ পয়সা মাত্র!
শিক্ষক.কম প্রজেক্টের পিছনে মোট আর্থিক খরচ কতটুকু, সেটা যখন কাউকে বলি, দেশি বিদেশি নির্বিশেষে সবাই প্রথমেই এক চোট হেসে নেয়, ধরে নেয় আমি তাকে আবুল পেয়ে ঠাট্টা করছি। তার পর যখন হিসাবটা করে দেখাই, তখন হা হয়ে যায় প্রায় সবাইই।
জেমস,নগর বাউল, গুরু, দ্য লিভিং লিজেন্ড,গড অফ বেঙ্গলি সাইকাডেলিক, তিনি অনেক নামেই খ্যাত। এই মানুষটা এবং তার সঙ্গীত আমার জীবনে আত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বলা যায় তিনি আমার সঙ্গীত ভুবনের প্রবেশের সিঁড়ি, যে সাইকাডেলিক, পিঙ্কফ্লয়েড, লেড জেপলিন পান করে বেঁচে আছি গুরু ছিলেন সেই সাইকাডেলিক এর প্রথম ধাপ। তার অর্থ এই নয় যে তিনি কেবল সাইকাডেলিক ই গেয়েছেন, বরং তিনি বিচরন করেছেন আধুনিক সঙ্গিতের প্রায় সকল শাখা
যখন একটি বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপিত হয় তখন দুটি ভিন্ন লিঙ্গের অবিবাহিত মানুষ (অধুনা অবশ্য কোথাও কোথাও সম লিঙ্গের মাঝেও এমনটি ঘটছে) বিশেষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে একটি বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে নুতন পরিচয়ে পরিচিত হয়, যার নাম ‘বিবাহিত’; পাশ্চাত্যে এমন রীতির চল না থাকেলও আমাদের এই অঞ্চলে উক্ত বিশেষ প্রক্রিয়াটি সংঘটিত করতে ক্ষেত্রবিশেষে একজন তৃতীয় পক্ষের প্রয়োজন পড়ে, যাকে আমরা ঘটক বলে জানি। এই ‘ঘটক’ ব্যক্তিটি
শেলফের একটা বড় অংশ জুড়ে আধিপত্য বিরাজ করে আছে ধর্ম শিক্ষা, ইসলামের ঐতিহ্য, ইসলামি মুল্যবোধ, দীনের আলো মার্কা বিভিন্ন বই । টিউবলাইটের এই মৃদু আলোতেও তাদের সোনালী / রুপালী রং এর জলে খোদাই করা আরবী অক্ষরগুলো যেন দম্ভ সহকারে নিজেদের অবস্থান জানান দিচ্ছে। । এদের উপরেই ভাতৃত্ব্যসুলভ সৌহার্দে অবস্থান করছে হুমায়ুন আহমেদ, ইমদাদুল আর আনিসুলেরা । শেলফের একেবারে নিচের তাকে, টিভি স্ট্যান্ডের আড়ালে প্রায় ঢাকা পড়ে যাওয়া অংশ থেকে ধুলো বালি আর অযত্নের অত্যাচার সয়ে লাজুক ভাবে উকি দিচ্ছে হুমায়ুন আজাদ, আখতারুজ্জামান ইলিয়াস আর গোটাকতক কবিতার বই । এই রাম রাজত্বে এরা যেন অনাকাংক্ষিত অসুর । লুকিয়ে থাকতে হয় অন্ধকারে ।
১.
ছোটবেলা থেকেই আমার বৃষ্টি খুব প্রিয়। কিন্তু আজকের বৃষ্টিটা খুব বিরক্ত লাগছে। ভাসির্টি থেকে বাড়ি ফিরছি। মুষলধারে বৃষ্টি পড়ছে। ভাসির্টি যাওয়ার সময়ও রোদ ছিল অথচ এখন এই বৃষ্টি। ছাতাও নিয়ে আসিনি। বৃষ্টি থামা পযর্ন্ত অপেক্ষাও করতে পারছি না, বাসায় ফিরতেই হবে। বাসায় সময়মত না গেলে আমার খবর আছে। কারণ আজকে আমাকে পাত্রপক্ষ দেখতে আসবে। এই নিয়ে সপ্তম পাত্রপক্ষ। কোনো পাত্রকেই আমার মায়ের পছন্দ হয় না। আমি বুড়ি না হওয়া পযর্ন্ত মনে হয় কোনো পাত্র পছন্দ হবেও না।