"Discuss - Analyse - Strategise - Get Active" এ শ্লোগানকে সামনে রেখে ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস স্ট্রাটেজি ফোরাম (আইসিএসএফ) এর ধারাবাহিক কর্মশালার প্রথম কর্মশালাটি হয়ে গেল শনিবার ২৩শে মার্চ ২০১৩ লন্ডনের মন্টিফিওরি সেন্টারে। বাংলাদেশ হাইকমিশন লন্ডনের সম্মানিত হাই কমিশনার জনাব মিজারুল কায়েস, লন্ডনের প্রিন্ট-বেতার-টিভি মিডিয়ার কর্মী এবং সঞ্চালকবৃন্দ, এবং নানা পেশা নানা বয়সের এক ঝাঁক কর্মী এবং সংগঠকের উপস্থিতি এবং সক্রিয় অংশগ্রহণ তথ্য ও বিশ্লেষণ সমৃদ্ধ এই অনুষ্ঠানকে আরো প্রাণবন্ত করে তোলে। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এতে আরও যোগ দেন জার্মানী, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন শহরের কর্মী ও সংগঠকবৃন্দ যারা শাহবাগ পরবর্তী বিভিন্ন উদ্যোগগুলোর সাথে সংশ্লিষ্ট রয়েছেন।
বন্ধুর কাছ থেকে ধার করা একটি ছোট্ট চুটকি দিয়ে শুরু করা যাক। ক্রিস্টোফার কলম্বাস বাঙালি হলে কোনদিন আমেরিকা মহাদেশ যাত্রার সমুদ্রপথ আবিষ্কার করতে পারতেন না। সদর দরজা দিয়ে বেরুতে না বেরুতেই তো গিন্নির হাজারো প্রশ্নের জবাব দিতে হতো; কোথায় যাচ্ছ? কেন যাচ্ছ? দুনিয়াতে এত মানুষ থাকতে তোমাকেই কেন যেতে হবে? রাতে এসে খাবে তো?
আলো আর ছায়ার খেলা অদ্ভুত একটা নকশা তৈরী করছে, সারাদিনের কাজের শেষের ক্লান্তি নিয়ে চেয়ে চেয়ে দেখছি সেই খেলা। কেন যেন মনে হয় আলোছায়ার ঐ অদ্ভুত রহস্যময় নকশা আমাকে কিছু বলতে চায়। কী বলতে চায়?
শ্রীমঙ্গল এবং সিলেটে থাকার এবং যাতায়াতের বেশ সুব্যবস্থা ছিল। সবকিছু আগে থেকেই ঠিক করা ছিল। আমরা শুধু গিয়েছি, থেকেছি আর ঘুরেছি। সেদিক থেকে সুনামগঞ্জ আমাদের ঘোরাঘুরিটা বেশ অ্যাডভেঞ্চারাস হবে বলে ধরে নিয়েছিলাম। ওখানে আগে থেকে কিছুই ঠিক করা ছিল না। কথা ছিল আমরা গিয়ে একটা হোটেলে উঠবো এবং যেভাবে টাঙ্গুয়ার হাওড়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করা যায় সেভাবেই যাবো। বান্ধবী সুচেতার বাবা-মা কিছুদিনই আগেই হাওড় থেক
আবার অনেক দিন পর। ফাঁকিবাজির জন্য ক্ষমাপ্রার্থী।
আমি দিনের চেয়ে রাতে ছবি তুলতে পছন্দ করি বেশি, রাতের আলো টালো নিয়ে অনেক সময় অনেক মজার মজার প্যাটার্ন তৈরি করা যায়, রং ঝলমলে সাইন, ডিসপ্লে এগুলার ছবি তুলতেও আমি বেশ মজা পাই। তবে আজকের প্রধান বিষয় হল আতশবাজি বা ফায়ারওয়ার্কস। প্রথমে ছবি গুলো দেখে ফেলি,
কাতার জাতীয় দিবসের আতশবাজি, ২০১০ (প্রথম চেষ্টা )
নিঃশব্দ নীল স্বপ্নের ভিতরে ঝরছিল কান্না, মোহনা-নিকটের নদীর মতন শান্ত। সন্ধ্যাবেলার তারা ফুটতে থাকা আকাশের মতন নীরব, গহীন রহস্যময়। সন্ধ্যাতারার ছায়া যখন নদীর শান্ত ঘুমেলা স্রোতের ভিতর কাঁপে, সেইরকম। সেই নীলস্বপ্নের মধ্যে ঘাই দিয়ে উঠলো একটা মাছ, একটা অদ্ভুত দ্রুতগতির মাছ, রুপোলী রঙ ঝলকাচ্ছে তার গায়ে। সে সাঁতরে চলেছে পাশে পাশে তার চঞ্চল ছায়াটিকে নিয়ে।
[justify]প্রতি বছরের মত এবারও ২২ শে মার্চ বিশ্ব পানি দিবস হিসেবে পালিত হবে। এবছরের পানি দিবসের স্লোগান হচ্ছে “Water, water everywhere, only if we share”, যার মূল কথা হচ্ছে একমাত্র সহযোগীতাই পারে বিপুল চাহিদার বিপরীতে পানির যোগানকে নিশ্চিত করতে। এর পাশাপাশি তাজিকিস্তান ও আরো কয়েকটি দেশের প্রস্তাব অনুযায়ী ২০১০ সালের ডিসেম্বরে জাতিসংঘের সাধারন পরিষদের সভায় ২০১৩ সালকে ঘোষণা করা হয়েছে ‘ইন্টারন্যাশনাল ইয়ার অফ ওয়াটার কোওপারেশন’ বা পানি নিয়ে আন্তর্জাতিক সহযোগীতার বছর হিসেবে। একথা অনস্বীকার্য যে জলবায়ু পরিবর্তন ও দ্রুত নগরায়নের ফলে স্বাদু পানির চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। সে প্রেক্ষাপটে এবারের পানি দিবসের মূল উদ্দেশ্য আসলে পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনায় পারস্পরিক সহযোগীতা বৃদ্ধি। বাংলাদেশের মত একটি দেশের প্রেক্ষাপটে, যেখানে সিহভাগ পানির উৎসই হচ্ছে প্রতিবেশী দেশ, এই বছরের পানি দিবস তাই অধিক গুরুত্ত্ব বহন করে।
দুটি যুগের সন্ধিক্ষণে আমার বেড়ে ওঠা। দুটি যুগ বলি কেন, দুটি শতাব্দীরও। বিংশ শতাব্দীর কঠিন পৃথিবী পার করে একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জের দ্বারপ্রান্তে তখন আমাদের বিশ্ব, আমাদের দেশ। চোখের সামনে আমূলে বদলে যেতে দেখেছি আমাদের শত শত বছরের ঐতিহ্যকে। জীবনের প্রথম ছয়টা বছর বাড়ি থেকে নানা বাড়ি যাতায়াতের দুটি মাত্র বাহন ছিল। গরুর আর ঘোড়ার গাড়ি। আর আজ, পৃথিবী কোথায় দাঁড়িয়ে!