[justify]সারা দেশে মন্দির পোড়ে, হিন্দুদের বাড়িতে হামলা হয়, রামুতে বৌদ্ধ পল্লীতে হামলা হলো, এরকম অনেক ঘটনাই অতীতে ঘটেছে- কোনটিরই বিচার হয়নি, দায়সারা তদন্ত হলেও দোষীদের ধরা হয়নি। অথচ ব্লগে-ফেসবুকে ইসলামের কটূক্তিকারীদের শনাক্ত করতে কমিটি হয়ে গেছে। কার কোন কথাটি উগ্র, কার কোন কথাটি ধর্মপ্রাণ মানুষের কোমল ধর্মানুভূতিতে আঘাত দিয়েছে- সেসব নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ করতে বসবেন সরকার। বেশ ভাল কথা- কিন
ইউসুফ মিয়া গাড়ি নিয়ে বেরুনের সঙ্গে সঙ্গেই একটা ভাল খ্যাপ পেয়ে গেলো। ছেলেটার মাথা দিয়ে গলগল করে রক্ত পড়ছে। মেডিক্যাল যেতে হবে। এ ক্ষেত্রে ভাড়াটাও বেশি পাওয়া যাবে। আবার মেডিক্যাল থেকে ভাল ফিরতি খ্যাপও পাওয়া যায়। মেডিক্যালের ভাড়া মারতে তার সবচেয়ে ভাল লাগে। অসুস্থ, দূর্বল, মৃতপ্রায় লোকগুলো বেশি ভাড়া দিতে কৃপণতা করে না।
ফেব্রুয়ারির ১৬ তারিখে ওবামা প্রশাসনের উদ্দেশ্যে "Express concern against International War Crime Tribunal and Mob Justice in Bangladesh" নাম দিয়ে একটা আর্জি/পিটিশন পেশ করা হয় এইখানে (https://petitions.whitehouse.gov/petition/express-concern-against-international-war-crime-tribunal-and-mob-justice-bangladesh/6gg04svt)। পিটিশনটি আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনাল এর বিপক্ষে। Mob এর বাংলা দাড়ায় হ
স্বর্গের বকুল তলায় বিশাল শোরগোল। সবাই সেদিকে ছুটে যাচ্ছে ঘটনা জানার জন্য। সবার মনেই প্রশ্ন স্বর্গের এই চমৎকার শান্তির পরিবেশে এমন চিৎকার চেঁচামেচি তো কখনো হয়নি। কাহিনী কি?
ব্লগার থাবাবাবার হত্যায় নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ ছাত্রের সরাসরি জড়িত থাকার খবর মিডিয়াতে বেশ আলোড়ন তুলেছে। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে আর বাংলা ব্লগে গুরুত্ব সহকারে ফলোআপ রিপোর্ট বেরুচ্ছে প্রতিদিন। সচলায়তনে নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরীর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণমূলক লেখাটিও ছিল তথ্যবহুল। মুক্তমনার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক অভিজিৎ রায়ের কলামে শিক্ষাঙ্গনে জঙ্গিবাদের ব্যাপারে অনেক বিশ্লেষণ উঠে এসেছে যদিও
১: শাহবাগ আন্দোলনে সরকার কেনো টিয়ার গ্যাস মারে না, নিশ্চয়ই সরকারের সাথে শাহবাগের আতাত আছে।
ভিতরের কথা: সরকার পতন হবে, ট্রাইবুনাল বন্ধ হবে, আমার বন্ধু ছাইদি-ছাকা মুক্ত হবে।
২: লাকি আপাকে ছাত্রলীগ আহত করছে। এতেই তো বুঝা যায়, শাহবাগ কই যাইতেছে?
ভিতরের কথা: শাহবাগ যেইখানে মন চায় যাউক, আমি তো শাহবাগ যাবো না।
কুৎসিত কৌতুক কিংবা কৃত্রিম কথোপকথন
ঘরের কোণে পড়ে আছে তারছেড়া টেলিফোন,
ছাইদানি পরিপূর্ণ শ্বেত ফিল্টারে
টেবিলের পরে মার্ক টোয়েন, গোরকি সাজানো থরে থরে।।
মার্চ ১৯৭১; আব্বা তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্সের ছাত্র। থাকতেন শহীদুল্লাহ হলে। জায়গাটা আমাদের মেডিকেল এলাকার প্রতিবেশী। কার্জনে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে গেলে বা রিকশায় আসা যাওয়ার পথে শহীদুল্লাহ হলটি দেখে কেমন যেন আপন মনে হতো। কারন একাত্তুরে এই হলটিতে ঘটে যাওয়া ঘটনার গল্প আমি শুনে এসেছি সেই ছোট বেলা থেকে।
আর কত চাস
মানুষের লাশ
লাল রক্তের ঢেউ?
আর কত চাস
করে হাঁসফাঁস
মৃতবৎ থাক কেউ?
হোয়াইট হাউস পিটিসনটিকে স্প্যাম ভেবে, আমি কয়েকজনকে এটা করতে নিষেধ করেছিলাম।
যদি ও আমি ব্যাক্তিগতভাবে আমি এটাকে খুব গুরুত্বপূর্ণ মনে করি না কিন্তু আমি দু:খিত আমার ভুল হয়েছিলো।
তাছাড়া ছাগুরা ও নাকি একটি পিটিশন করেছে। আমাদের পিটিশনে ছাগুদের চেয়ে কম ভোট পড়া আমাদের জন্য কিছুটা হলেও লজ্জার।