কসাই কাদেরের ফাঁসির দাবিতে উত্তাল ঢাকা থেকে বই-দেশিকের এবারের পর্বে যোগ দিয়েছেন রায়হান আবীর। এই বইমেলায় প্রকাশিত হচ্ছে তাঁর দর্শন ও বিজ্ঞানভাবনা বিষয়ক বই, "মানুষিকতা"। বইটি নিয়ে আড্ডায় রায়হান আবীরের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন হিমু, সুরঞ্জনা ও পৃথ্বী শামস।
কাদের মোল্লাসহ সকল যুদ্ধাপরাধী সকল রাজাকারের ফাঁসির একদফা এক দাবিতে বুধবার সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচি পালিত হয়। এতে কাদের মোল্লাসহ মানবতাবিরোধী সব অপরাধীর ফাঁসির দাবিতে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (শাবিপ্রবি) থেকে কয়েক শ’ সংস্কৃতিকর্মীসহ সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জড়ো হয়েছে ছাত্র জনতা। রাত সাড়ে ৭ টায় বক্তব্যে জনপ্রিয় লেখক ও আমাদের প্রিয় শিক্ষক ড.
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিশ্চিত করতে অগণিত মানুষ দিন-রাত সময় কাটাচ্ছেন শাহবাগের মোড়ে। তাঁরা পথে থাকবেন, সত্যিকার রায় নিয়ে বাড়ি ফিরবেন। জীবনের তাগিদে দূরে বসবাস করলেও আমরা আত্মিক ভাবে তাঁদের পাশে আছি।
প্রশ্ন হলো, আমরা কি কিছুই করতে পারি না? পারি। খুবই জরুরী একটি কাজ করতে পারি। এই কাজটি দেশের মানুষগুলোর পক্ষে করা দুষ্কর, কিন্তু আমাদের জন্য সহজ।
জামায়াত-শিবির ও মুসলিম বিশ্বের নিরলস প্রচারণার ফলাফল হিসাবে আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমগুলোতে যাচ্ছেতাই সংবাদ প্রচার করছে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকে বিভিন্ন ভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। আপনারা যাঁরা সশরীরে শাহবাগে যেতে পারছেন না, তাঁরা অনুগ্রহ করে নিচের তালিকা দেখুন, চেষ্টা করুন কিছুটা সময় খরচ করতে।
০৫-০২-২০১৩
কিংকর্তব্যবিমূঢ়
হ্যাঁ, কালকে রাজাকার কসাই কাদের মোল্লার রায় শোনার পরে এটাই ছিল আমার মানসিক অবস্থা। কতক্ষণ এদিক ওদিক করলাম, ইন্টারনেট এ খবরগুলো একে একে দেখলাম, পরে বাসায় টিকতে না পেরে গেলাম বইমেলা। সেখানে একা একাই ঘুর ঘুর করছিলাম, দেখা হয়ে গেল সুহান এর সাথে। সেই একই আলোচনা, কি হলো এটা!! এরপরে রাতে হিমুদার থেকে সংগ্রহ করা রায়ের কপি পড়ে কাটলো। রায় দেখে, যুক্তি দেখে, কিছুক্ষণ চুপ করে বসে রইলাম।
লক্ষ শহীদ রক্ত দিয়ে
ভাসিয়ে দিল দেশ,
দাঁড়িয়ে সেই রক্তস্রোতে
ভাবছি, "আহা! বেশ!!"
অসংখ্য মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত ঘৃণ্য ব্যক্তি কাদের মোল্লার যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় ঘোষিত হয়েছে। তার বিরুদ্ধে যে পাঁচটি সুনির্দিষ্ট অভিযোগ সন্দেহাতীত ভাবে প্রমাণিত হয়েছে তার বিপরীতে বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড হওয়াই ছিলো একমাত্র এবং যথাযথ সিদ্ধান্ত। সেই শাস্তি কেন দেয়া হলো না, সেটা নিয়ে হতাশা প্রকাশের পাশাপাশি সচেতন এবং অভিজ্ঞ ব্যক্তিরা বহুবিধ দৃষ্টিকোণ থেকে আলোচনা ক
কুখ্যাত রাজাকার কাদের মোল্লার একাত্তরে ৩৪৪টা খুনের ঘটনা প্রমাণিত হবার পরেও নামমাত্র যাবজ্জীবন শাস্তি ঘোষণার প্রতিবাদে ৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ তারিখ বিকাল সাড়ে তিনটায় ঢাকার শাহবাগে জড়ো হন ব্লগার এবং অনলাইন অ্যাক্টিভিস্টরা। পরে সেদিন রাত থেকেই এটা কাদের মোল্লাসহ সব যুদ্ধাপরাধী রাজাকারের ফাঁসির দাবীতে সর্বস্তরের মানুষের গণআন্দোলনে পরিণত হয়। সেখান থেকে তোলা কিছু ছবি-
কাদের মোল্লার রায়ে বিচারের নামে প্রহসন করায় আওয়ামী লীগের সমালোচনা করায় অনেকে নাখোশ। মূল সুর একটাই -- আওয়ামী লীগকে দোষারোপ করছেন কেন, এটা তো আদালতের এখতিয়ার?