Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

আমরা ভালই আছি, স্বভাবিক আছি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০১/০২/২০১৩ - ৩:৩৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমরা কোন দিকে যাচ্ছি, এ প্রশ্ন করাই যেতে পারে। তবে তা বহুল ব্যাবহারে এত বেশি জীর্ন আর সেকেলে হয়ে উঠেছে যে,একে আর প্রশ্ন মনে হয় না ইদানিং। বরং এটি আক্ষেপ বা এরকম আর কিছু যা অনুদ্দিষ্ট ছুড়ে দিয়ে আমরা নিজের মত করে যাপন করতে পারব আমাদের তথাকথিত জীবন। মানে এক ধরনের পলায়ন আর কি। তথাকথিত মানে সেই নটা- পাঁচটা,খবরের কাগজ, চায়ের দোকানে দেশোদ্ধার, খাতা-কলম, জলছাপ মারা ময়লা অথবা নতুন নোট, গোনা- গুনতি, সন্ধ্যায় অথবা রাতে রিমোটের ভ্রমন, টক শো দেখে দ্বয়িত্ব পালন, একান্তে ক্ষরণ ইত্যাদি।

মহামূল্যবান এইসব কাজ আর তার চলমানতার ফাঁকে কখনো কখনো আমরা হাসি, গান গাই, নাচিও কেউ কেউ, ফুঁশেও উঠি মাঝে মাঝে যখন এড়ানো যায় না আর কিছুতেই। ফুঁশে ওঠাটা অস্বাভাবিকতা। তাই আমরা খুব তাড়াতাড়ি স্বাভাবিক হয়ে যাই আবার। নিজস্ব বৃত্তায়নে নিজেকে দেখি আর তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলি মাঝে মাঝে। এই ফাঁকে কারা কারা বিপন্ন হলো তার দায়তো আমাদের নয়। কাজ সেরে ফেরার পথে কে অপহৃত হয়ে শোধ করলো একা একা লৈঙ্গিক দায় আমরা জানার প্রয়োজন বোধ করি না। হ্যাঁ লৈঙ্গিক দায়, মানে প্রচলিত অর্থে যাকে ধর্ষণ হিসেবে অভিহিত করা হয়ে থাকে। যদিও বাংলা একাডেমির অভিধান ঘেঁটে অর্থ পাওয়া গেল, অত্যাচার বা নিপিড়ন। একমাত্র নারীর ক্ষেত্রেই এই শব্দটি দিয়ে লৈঙ্গিক অত্যাচার বিষয়টিকে বোঝায়। শব্দার্থ পর্যালোচনা এই লেখার দায় নয়।


দেখা হইলো চক্ষু মেলিয়া - ২

নীলম এর ছবি
লিখেছেন নীলম [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ৩০/০১/২০১৩ - ৬:০৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সিলেট থেকে শ্রীমঙ্গলের দূরত্ব ৮৭ কিলোমিটার। আমরা সন্ধ্যা পৌনে ছয়টার দিকে শ্রীমঙ্গল থেকে রওনা হলাম। সারাদিন পিক-আপের ছাদে বসে হৈ-হুল্লোড় করে ঘুরে বেড়ালেও সন্ধ্যার পরের বাতাসে তা বেশ কঠিন হয়ে উঠছিল। আমাদের শীতবস্ত্র ভর্তি ভারী ব্যাগ দেখে মুচকি হেসে দিনের বেলায় শীত অবশ্য উধাও হয়ে গিয়েছিল। সকল শীতবস্ত্রের ব্যবহার তাই আমরা সন্ধ্যার পরের এই পিক-আপ ভ্রমণেই করছিলাম। যাই হোক, ঘন্টা দুয়েক শীতে কাঁপাকাঁপি কর


বইমেলার মাসজুড়ে বেতারায়তনের আয়োজন: বই-দেশিক

সন্দেশ এর ছবি
লিখেছেন সন্দেশ (তারিখ: বুধ, ৩০/০১/২০১৩ - ৫:৩৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ফেব্রুয়ারির ১ তারিখ থেকে শুরু হতে যাচ্ছে বইমেলা।

এ মাস জুড়ে থাকবে বইয়ের আমেজ। নতুন বইয়ের রং, গন্ধ, স্পর্শ, তার পাতা উল্টানোর শব্দ আর তাতে লেখা গল্প-উপন্যাস-কবিতা-প্রবন্ধের স্বাদ আমাদের সকল ইন্দ্রিয়কেই খানিকটা ব্যস্ত রাখবে।


দেশবিদেশের উপকথা- মুশকিল আশান (পারস্য)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: মঙ্গল, ২৯/০১/২০১৩ - ২:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এক ছিল কাঠুরিয়া, সে ঝোপজঙ্গল থেকে জ্বালানি কাঠকুটো কেটে বাজারে বিক্রি করে সেই টাকায় দিনাতিপাত করতো। খুবই গরীব ছিলো সে, কষ্টে দিন চলতো।


কোনো এক কৈশোরে

মেঘা এর ছবি
লিখেছেন মেঘা [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২৮/০১/২০১৩ - ২:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মাঝে মাঝেই নিজের জীবনের বিভিন্ন সময়গুলোকে উল্টেপাল্টে দেখতে বেশ ভাল লাগে আমার। মনের গভীরে লুকিয়ে থাকা কোন কথা হয়ত বিষণ্ণ করে দেয় অথবা ছেলেমানুষি স্মৃতি নিয়ে আসে ঠোঁটের কোণে একটু হাসি। নিজের ছোটবেলার কথা বলতে, লিখতে, শুনতে সব সময় আমার ভাল লাগে। মনে করলেই আমার মন ভাল হয়ে যায়। আমি হেসে উঠি। তবে আজ কেন যেন আমার কিশোরী বেলার কথা বলতে ইচ্ছে করছে। আমি জানি না সবার ছোটবেলা যেমন রঙিন হয় কৈশোর তেমন হয় কিনা!


মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর জন্য মাত্র দুটো ভাব-সম্প্রসারণ

অরফিয়াস এর ছবি
লিখেছেন অরফিয়াস (তারিখ: সোম, ২৮/০১/২০১৩ - ১:৪৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

যতদূর মনে আছে, পরিচালক মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর কাজের সাথে আমার পরিচয় তার "ব্যাচেলর" চলচ্চিত্রটির মাধ্যমে। তখন সবে আমি কলেজের প্রথম বর্ষে। সেটি তরুনদের মাঝে বেশ জনপ্রিয়, অনেক সংলাপ তখন আমাদের মুখে মুখে, গানগুলোও মন্দ ছিলনা। হঠাৎ জনপ্রিয়তার তুঙ্গে থাকা ফারুকী এর পরে অনেক কাজ করেছেন। বিশেষ করে টিভি নাটকে। সেগুলোর অধিকাংশ আমার দেখার সৌভাগ্য হয়নি। তবে দেখা না হলেও, লোকমুখে শোনার সৌভাগ্য হয়েছে সেগুলোর না


দেখা হইলো চক্ষু মেলিয়া-১

নীলম এর ছবি
লিখেছেন নীলম [অতিথি] (তারিখ: শনি, ২৬/০১/২০১৩ - ৪:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবার পর থেকে লম্বা লম্বা টার্ম ফাইনালগুলো একটাই আশায় বুক বেঁধে শেষ করি। পরীক্ষা শেষ হলেই ঘুরতে যাবো!


অলৌকিক বৃষ্টিকণা

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: শনি, ২৬/০১/২০১৩ - ৯:২৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নীল একটা বৃষ্টিকণা, আকাশ থেকে তাকে দিঘিতে পড়তে দেখেই আমিও ঝাঁপ দিই। আস্তে আস্তে ডুব দিতে থাকি দিঘির ভিতরে, টুপটুপে নীল বৃষ্টিকণাটার সঙ্গে ডুবতে থাকি, ওটা মিলিয়ে যায় নি, অদ্ভুত একটা নীল রত্নের মতন আমার সামনে সামনে ঝিলিক দিতে দিতে ডুবছে, কোথা থেকে আলো পড়ছে ওর উপরে যে এত ঝিকমিক?