ব্লগ লিখা সত্যিই ভুলে গেছিলাম, মনে করিয়ে দিলেন আসিফ মহিউদ্দিন। ব্লগ না লিখলেও নিয়মিত ব্লগ পাঠে বিরতি নিইনি, তাই ওর লেখার সঙ্গে পরিচয় ছিল। কিন্তু ওর ওপর এরকম নৃশংস হামলা হবে সেটা ভাবিনি। এই হামলা নিয়ে নিশ্চিত ভাবেই নানা পক্ষ নানাভাবে লিখবেন, বিচার চাইবেন- কোনো পক্ষের দাবিই ফেলনা নয়। অন্ততঃপক্ষে আমি মনে করি যে, দাবী মাত্রেই বিচার/বিবেচনার সুযোসে গ থাকাটা জরুরী। কিন্তু কারো মত প্রকাশের জন্য তার ওপর হামলার এই নারকীয়তা এখনও এদেশে ঘটছে, তা শুধু দুঃখজনক নয়, বরং এর প্রতিরোধও হওয়া উচিত সমুচিত ভাবেই। এখানে কে বিচার করবেন বা কার কাছে বিচার চাইবেন বলে কোনো বিতরকো তৈরি না করে আমার মনে হয় সকলেরই দাঁড়ানো উচিত এই হামলার প্রতিবাদে।
প্রশ্ন হলো, প্রতিবাদটি কেমন হওয়া উচিত?
আসুন আমরা সে বিষয়ে একমত হই আগে এবং তারপর সিদ্ধান্ত নিই। কিন্তু এক্ষেত্রেও আমাদের হাতে সময় খুব বেশি নেই। ভয়ের কথা হচ্ছে, এখনও এ নিয়ে সরকারী পরযায়ে বিশেষ করে পুলিশের কোনো পদক্ষেপ নেয়া/দেখার খবর জানা নেই। সে কারণেই প্রয়োজন, টনক নড়ানোর মতো কোনো প্রতিবাদ।
বন্ধু নামক জিনিষটার প্রতি আমার খুব ছোটবেলা থেকে আকর্ষণ। বড় ভাইয়া, আপুদের দেখতাম কত বন্ধু নিয়ে আসত বাসায়।যখন ওরা বেড়াতে যেত কখন কখনো আমিও সঙ্গী হতাম আর ভাবতাম কবে আমারও এমন প্রাণের বন্ধু হবে। রেগুলার স্কুল আমার শুরু হয় মূলত ক্লাস থ্রী তে। ক্লাস ওয়ান এ ২ মাস ক্লাস করার পরপর ই একটা মজার কাহিনী হয়।আমাকে সবসময় আমার বড় ভাইয়া গাইড করত। স্কুলে দিয়ে আসা, নিয়ে আসা,পড়ানো,এমন কী আমার ড্রেস পর্যন্ত ভাইয়া সিলেক
ফেইসবুক খুললেই ঢাকার দৃষ্টিনন্দন ছবি দেখতে পাওয়া যায় - হাতিরঝিল, প্রস্তাবিত মেট্রোরেইল, ফ্লাইওভার ইত্যাদি। হ্যা দিন দিন ঢাকা তিলোত্তমা হচ্ছে, কিন্তু মানুষের ভেতরটা হচ্ছে কুৎসিত। আজকে টিভিতে দেখছিলাম এসিড আক্রান্ত তরুণী হাসপাতালে কাৎরাচ্ছে। সে প্রেমে প্রত্যাখ্যাত যুবক এর দ্বারা ছুরিতে ও এসিড নিক্ষেপে আহত হবার পর রাস্তায় পরে গড়াগড়ি খেয়েছে [url=http://ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMDFfMTZfMTNfMV
বেশ কিছুদিন আগে পশ্চিমবঙ্গের একজন বর্ষীয়ান লেখক সহ আরো কয়েকজন লেখক-কে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম ঢাকার একটা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় আয়োজিত বাংলা সাহিত্যের একটা সম্মেলনে যেখানে বাংলাদেশী লেখকদেরই প্রাধাণ্য ছিল মূলতঃ। হোটেলে উনাদেরকে উঠিয়ে সব গোছগাছের পর বর্ষীয়ান লেখক জানতে চাইলেন এই সাহিত্য সম্মেলন কী এবং কেন (যদিও এটা উনাদের সবাইকে আমন্ত্রনের সময়ই বলা হয়েছে)। আমি কাঁপা কাঁপা বুকে শুধু এটুকু আবারো বলতে পা
স্কুল ও বন্ধুরা
খুব ছোট বেলা থেকেই আমি পড়ুয়া। কিন্তু বই পড়ে প্রথম কাদার কথা মনে পরছে যখন ক্লাস ফাইভ এ সাতকাহন পরলাম। দিপাবলি যখন জানল যে ও adopted, তখন দিপার কষ্টে আমিও ভেউ ভেউ করে কাদলাম..ওর দৃঢ় মনোভাব, ওর চরিত্র আমাকে প্রচুর আকর্ষণ করত। আমি চাইতাম দিপার মত হতে। কিন্তু তখন ও জানতাম না যে দিপার ওই কান্নাটা আমাকেও যে কত অসংখ্য বার কাদতে হবে। মাত্র আড়াই বছর পর জানতে পারলাম যে দিপার মত আমিও adopted.দিপার মতই আমিও না
রাজধানী ঢাকার সেই মফস্বল রূপের অন্যতম হৃদয়গ্রাহী আকর্ষণ ছিল তার সবুজ। গাছগাছালিতে ঢাকা পুরো শহরটাই ছিল মনোমুগ্ধকর এক শান্ত নগরী। বৃক্ষপ্রেমী দাদীমার কল্যাণে আমিও বেড়ে উঠতে পেরেছি ছায়াঘেরা সবুজের মাঝে। স্কুলের ছুটিতে গ্রামের নানাবাড়িতে আম কাঁঠালের গাছে অনেক লাফিয়ে উঠেছি। শহুরে ঘড়িবাঁধা রুটিনের শৈশবেও কাছে পেয়েছি আম কাঁঠালের সুবাস। মনে পড়ে জানুয়ারি মাসের শীতের প্রভাতে আমাদের আমগাছে দেখা মিলতো মুকুলে
[justify]একটু ইতিহাস জেনে নেই
শুরু করি আর্মেনিয়ার গণহত্যার ইতিহাস দিয়ে। আর্মেনিয়ার গণহত্যা ছিল প্রথম বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন আর তার ঠিক তার পরপর তৎকালীন 'অটোম্যান এম্পায়ার'দের ঘটানো একটি সুপরিকল্পিত গণহত্যা। নারী-পুরুষ-শিশু নির্বিশেষে এই গণহত্যার সাথে চলে ধর্ষণ। এই গণহত্যার কারণে মৃতের সংখ্যা ধরা হয় এক থেকে দেড় মিলিয়নের মধ্যে।
১। পিটারের রুচি গেল চলে!
খাবারে রুচি, তুমি সবসময়ই পাবে
যদি রাখো মনটাকে হাসিখুশিভাবে
-পিটার র্যাবিট
( (১)
-"মালটা ওরকম মুখ লটকে পড়ে আছে কেন রে শিবু?" বাবলু-দার চায়ের ঠেকে পা দিয়েই রানার প্রশ্ন।
-"আরে, এসে থেকেই দেখছি সমুর মুখে লোডশেডিং। সফটওয়্যার ইঞ্জিনীয়ারের কি আর এখন আমাদের মত বেকারদের ঠেকে বসা পোষায়?"
সমু হাত নেড়ে বলল "রোববার সকালে অফিসের কথা তুলবিনা শালা। ঘেন্না ধরে গেল এই আই-টির চাকরিতে। ধুর-ধুর।"