লোচন তুলিতে দিও গো আমারে, নিও না নিও না সরায়ে...............................
বাসস্টপে একরাশ শুকনো পাতা উড়ে গেল এইমাত্র...
বাতাসে মেঘের শরীর থেকে ভেসে আসা হিম হিম গন্ধ,
পাশের বারান্দায় একটা মিষ্টি বয়স্ক গলা ডাকছিল,
রবিন... এই রবিন...
একটু দূরেই দাঁড়িয়ে থাকা শালিক পাখিটা টুক করে
পালিয়ে গেল কাকে দেখে?
পাশেই পাকাচুল প্রৌঢ়টি হাত রাখল মেয়ের মাথায়,
কাছেই আরো একটি মেয়ে, বয়স কত? সতেরো-আঠারো?
টফিটা মুখে পুরে খচমচে খোসাটাকে ভরে নিল ব্যাগে!
[justify]মহাসড়ক থেকে যে রাস্তাটা গ্রামের ভেতরে ঢুকেছে সেটা তোতা মিয়ার দোকানের সামনে দু’ভাগ হয়ে একটা ভাগ রাজ্জাক শাহের মাজার হয়ে রেললাইন পর্যন্ত গেছে, আরেকটা ভাগ গ্রামের ভেতর অনেক বার বাঁক খেয়ে ইটখোলার পুকুরে গিয়ে শেষ হয়েছে। তোতার দোকানের সামনের জায়গাটা এই গ্রামের স্কয়ার। যাবতীয় সামাজিক আচার-অনুষ্ঠান, নালিশ-সালিশ এখানেই হয়। ফাল্গুন-চৈত্র মাসে যখন বৃষ্টি আর পানির অভাব দেখা দেয় তখন সংক্রামক রোগের প্র
[justify]
।।১।।
সকাল বেলাটা দিনের সবচেয়ে মনোরম সময়। এটা বুঝতে অনেকটা সময় লেগেছে। এতোটা সময় লাগার কারণ হচ্ছে আমি আগে কখনো সকালে উঠতাম না। সকালের আলোতে একধরনের মায়া থাকে। চারিদিক যেন ভিজে থাকে তরল এক প্রসন্নতায়। তাতে মনকে ভেজানো যায়, ভুলে থাকা যায় যে এই পৃথিবীর কোথাও না কোথাও যুদ্ধ, ক্ষুধা, মৃত্যু, দুঃখ, শোক ডানা মেলে আছে। সকাল বেলার রোদ্দুরে এই পৃথিবীকে প্রতিদিন একবার করে ক্ষমা করে দেই আমি।
জাপানের এই উপকথাটা খুব আশ্চর্যরকমের সুন্দর। অনেকে বলে থাকেন আধুনিক কল্পবিজ্ঞানের গল্পের আদিরূপ এই উপকথাতেই প্রথম পাওয়া যায়। অনেকে আরো বলেন, উপন্যাস ইত্যাদির বীজও লুকানো ছিলো এই উপকথায়। এই উপকথাটির জন্য সচল ষষ্ঠ পান্ডবের কাছে ঋণী এই পুনর্কথক।
বাংলাদেশে মানুষের সংখ্যা সতেরো কোটি (দীর্ঘকাল এটাই শুনে এসেছি, ইদানীং পত্রপত্রিকায় দেখি গণনায় ভুল ছিলো, আসলে পনেরো থেকে সাড়ে পনেরোর মধ্যে হবে), আমার ব্যক্তিগত ধারণা এদের মধ্যে ৮০ শতাংশ মানুষ একেবারে বোকার হদ্দ, দারিদ্র্যসীমার মত বেকুবসীমা বলে কিছু থাকলে তার নীচে পড়ে যেত এরকম। নিজের এই অনুসিদ্ধান্তের কারণ হতে পারে দুটো। এক, ঘটনা আসলেই সত্যি। দুই, আমি এবং আমার পরিচিত বলয়ের (বন্ধু, আত্মীয় ইত্যা
আগের পর্ব এইখানে -
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/46479
ফিরে দেখা - পর্ব দুই – মেলায় মেলাই খাবার
প্রথম পর্ব – সাফারি সাফারি...
EVERY PERSON THAT BUYS IVORY HAS BLOOD ON THEIR HANDS AND IS AN ACCOMPLICE IN KILLING AN ELEPHANT, CAUSING IMMEASURABLE SORROW AND SUFFERING TO MANY OTHERS. SAY NO TO IVOY!
[justify]গত শতাব্দীর সত্তরের দশকে বাংলাদেশের মানুষ কর্মোপলক্ষে লিবিয়া, ইরান, ইরাক যাওয়া শুরু করে। তখন মধ্যপ্রাচ্যের অন্য দেশগুলোর কোন কোনটাতেও অনেকে যান, তবে সেটা হিসাবে ঐ দেশগুলোর তুলনায় কম ছিল। ইরান-ইরাক যুদ্ধ লেগে গেলে সৌদি আরব, কুয়েত, সংযুক্ত আরব আমীরাতে লোক যাওয়ার পরিমাণ বেড়ে যায়। কাতার, বাহরাইন, ওমান, ইয়েমেন, সিরিয়া, জর্দান, লেবাননে বোধগম্য কারণে সবসময়ই অপেক্ষাকৃত কম লোক গেছে। বিলেত যেতে তখন