Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

বই প্যাচাল

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: সোম, ১৩/০৮/২০১২ - ১:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সাধ সাধ্যের বর্ডার লাইনে যাদের বসবাস তাদের জন্য কোন শখই সহজপাচ্য থাকে না। বইকেনা ব্যাপারটাও আমার জন্য সহজ ছিল না।

সাধারণতঃ হাইস্কুল/ইন্টার বয়স থেকে বইপত্রের রোমাঞ্চকর জগত ব্যাকুল হয়ে ডাকতে থাকে স্থায়ী আসন গাড়ার জন্য। স্থায়ী আসন মানে বই কিনে একের পর এক ভাঁজ করে বুক শেলফে সাজিয়ে রাখা। হাইস্কুল থেকে বই পড়ার নেশা চাপলেও সংগ্রহে রাখার মতো বই সাজিয়ে রাখার শখটা আমাকে তীব্রভাবে ডাক দিতে শুরু করেছিল ভার্সিটির শুরুতে যখন পরিবারের সাধ আর সাধ্যের মধ্যে স্নায়ুযুদ্ধটা সবেমাত্র শুরু হয়েছিল। ফলে বাবা-মার হোটেলে অন্ন-বস্ত্র-বাসস্থান-শিক্ষা-চিকিৎসা সহ সব মৌলিক অধিকারের বন্দোবস্ত থাকলেও 'আউট বই' কেনার কোন বাজেট ছিল না। বই কেনার জন্য বিকল্প ব্যবস্থার উপর নির্ভর করতে হতো। যেভাবে দিন মজুরেরা এক দিনের আয় দিয়ে আজকের খাবারটুকু ম্যানেজ করে সেভাবে বই কেনার ব্যবস্থা হতো কয়েকদিনের রিকশা ভাড়া কিংবা বাজার খরচ থেকে বাঁচিয়ে।


এবার সবার রঙে রঙ মেশেতে হবে - পাঁচ মিশালি ছবি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১১/০৮/২০১২ - ৫:২৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ক'দিন আগে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম.... সাদা-কালো ছবি নিয়ে। তাই আজকে আবার লিখতে বসলাম। বরাবরের মতই ছবি নিয়ে। নাহ.... এইবার ঠিক সাদা-কালো না। বলা চলে পাঁচ মিশালি।


দেবতার গল্প

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১১/০৮/২০১২ - ৩:৫৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দেবতার গল্প

সে অনেককাল আগের কথা। কত আগের কথা তা আজ আর মনে নেই। তুমি আজগুবি গল্প বলে যদি উড়িয়ে দেও, দিতেই পারো। এমন কোন শক্ত প্রমান ও আমার নেই যা দিয়ে গল্পটাকে বাস্তবের জমিনে পুঁতে রাখতে পারবো। আর এত সত্য শুনেই বা কি করবে, ভায়া! ওই ধাঁধাটা কি ভুলে গেছো, সবচে ভালো মিথ্যাটা হয় সত্যের খুব কাছাকাছি আর সেই হিসেবে সত্য নিজেই হচ্ছে সবচে বড় মিথ্যা।


অলিম্পিক আলোচনা – ২

নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী (তারিখ: শুক্র, ১০/০৮/২০১২ - ১১:৩০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

লন্ডন এখন পুরোপুরি উৎসবের নগরী। “রথ দেখা ও কলা বেচা” প্রবাদটা ভারতবর্ষ থেকে এলেও সম্ভবত চর্চাটা পুরো পৃথিবী জুড়ে রয়েছে। আর সেজন্যেই লন্ডন অলিম্পিক দেখতে যাওয়া মানুষের ভিড় লন্ডনের নাম করা টুরিস্ট স্পটগুলোতেও দেখা যাচ্ছে। স্কটল্যান্ডের গ্লাসগো থেকে ইংল্যান্ডের লন্ডন ভার্জিন ট্রেনে সাড়ে চার ঘণ্টার দূরত্বে অবস্থিত। তাই আমিও রথ দেখা ও কলা বেচা – দুই উদ্দেশ্য নিয়েই গত ৩১ জুলাই লন্ডন যাত্রা করি। তবে এ পর্বে সে প্রসঙ্গে যাবো না। সেখানে তোলা ছবি ও ঘটনা নিয়ে লিখবো এই সিরিজের শেষ পর্বে। এই বেলায় আলোচনা করবো কয়েকটা ইভেন্টে নিয়ে যেগুলো অলিম্পিক মধ্য গগনে পৌছানোর সাথে সাথেই শেষ হয়ে যায়। তবে রেশ রেখে গিয়েছে অনেক অনেক আলোচনার।


স্কটল্যান্ড

রংতুলি এর ছবি
লিখেছেন রংতুলি [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ০৮/০৮/২০১২ - ১:৪৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ভোরে কুয়াশায় চাদরে ঘুমিয়ে থাকা পাহাড়গুলো, যেন অদ্ভুত ধোঁয়াটে রহস্যময়তায় ঢেকে রাখতে চায় পুরো জগৎ!


মন চলো যাই ভ্রমণে

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি
লিখেছেন প্রৌঢ় ভাবনা [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০৬/০৮/২০১২ - ৮:০৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কদিন ধরে মনটা বড়ই বিক্ষিপ্ত। তা মনের আর কি দোষ। বয়স হয়েছে, শারীরিক সামর্থ্যও কমে এসেছে। নানা রকম ব্যাধি, শরীর-মন দুটোকেই কাবু করে ফেলতে চাইছে।


তড়িৎ প্রকৌশল - ওরফে "ইন্দ্রজাল"

অবাঞ্ছিত এর ছবি
লিখেছেন অবাঞ্ছিত (তারিখ: রবি, ০৫/০৮/২০১২ - ২:১৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পুরাতন কিছু সিরিজ শুরু করে শেষ করা হয় নি। দায়দায়িত্ব পুরোপুরি আমার আলসেমির। এখানে আমার কোনো দোষ নাই। অনেক দিন হয়ে গেছে, তাই ওগুলো নিয়ে আবার শুরু না করে এখন কি করছি তার উপরে ভাবলাম কিছু লিখি। তড়িৎ প্রকৌশল আমার কাছে অনেকটা জাদুর মতন মনে হয়। পেছনের কার্যকলাপ কিছুই আপাতদৃষ্টিতে দেখা যায়না (সব কিছু ঠিক ঠাক থাকলে) কিন্তু শেষে গিয়ে ঠিক মতন ব্যবহার করলে লাইট বাল্ব জ্বালানো থেকে শুরু করে কম্পিউটার চালানোর মতন চমকপ্রদ সব ঘটনা ঘটানো সম্ভব।

ডিসক্লেইমার : এই লেখা একান্তই রসকষহীন এবং বোরিং হবে। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা (এখানকার মানুষজন এবং আমার বন্ধুবান্ধবদের তুলনায়) আমার খুব বেশি একটা নেই, কাজ করার অভিজ্ঞতাও বেশ সীমিত। তবে যতটুকু শিখেছি চেষ্টা করবো যতটা সম্ভব নির্ভুলভাবে তুলে ধরবার।


চকবাজার

উদ্ভ্রান্ত পথিক এর ছবি
লিখেছেন উদ্ভ্রান্ত পথিক [অতিথি] (তারিখ: শনি, ০৪/০৮/২০১২ - ৫:৪৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ ইফতারির পরে এই পোস্ট দেখবেন। ভিতরে খাওয়ার দাওয়ারের ছবি আছে!

রোজার মধ্যে ইফতারির ছবি না তুললে কেমনে কি? এই কথাটা আমি এই বৃহস্পতিবার রাতে চিন্তা করলাম। মহামতি ওডিনের পরীক্ষা শেষ। ওনার তাই সময়ের অভাব নাই। আলোচনা করে ঠিক করা হলো শুক্রবার বিকাল চারটায় আমরা চকবাজার যাবো। ইফতারি করতে নয়, ছবি তুলতে!


জীবন কথার বাঁকে: অয়ন চরিত

আশরাফুল কবীর এর ছবি
লিখেছেন আশরাফুল কবীর (তারিখ: শনি, ০৪/০৮/২০১২ - ৩:০৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সাইকেল পর্ব

হঠাৎ হাওয়ার শব্দ এমনভাবে ঝাঁপিয়ে আসতে লাগল যে অয়ন ভড়কে গেল। উল্টো দিক খেকে বয়ে আসা প্রচণ্ড বাতাসে সাইকেলের প্যাডেল ঘোরানো এ মুহূর্তে বড্ডো কষ্টের কাজ হয়ে দাড়িয়েছে তার উপর যখন তখন বজ্রপাতের শব্দে কানে একদম তালা লেগে যাচ্ছে।