কোন দেয়ালেই ছবিটা মানাচ্ছিল না। যেখানেই ঝোলাই মনে হয় ছবিটা টেরা চোখে তাকিয়ে আছে। ঘরের চারটা দেয়ালের একটাতেও ফিট করা গেল না। ছবিটাতে সবুজ ত্বকের একটা বাচ্চা ছেলে কেমন একটা অদ্ভুত দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে ব্যাপারটা স্বাভাবিক লাগে না। অথচ যখন আর্ট গ্যালারীতে অনেক ছবির ভিড়ে সাজানো ছিল বোঝা যায়নি। এই একলা ঘরে ছবিটা সামনে রেখে বসতেও কেমন একটা অস্বস্তি লাগছে। ভুল করলাম কিছু?
নামটা নামতা
-----------------------
নামটা নামতা
-----------------------
প্রেম তুমি কি ?
প্রেম - এর নিজস্ব কোন রং হয় না মনে হয়।আর এ কারণেই যে কোন বর্ণ বা রঙকে সে একেবারেই সহজে আঁকড়ে ধরতে পারে। তার পরও অপরকে রাঙিয়ে দেয়ার এক অশরীরী ক্ষমতা আছে তার। সেই রং কখনও উজ্জ্বল আবার কোথাও মলিন।
অরণ্যা থাকতো একটা গোল গন্ডীর ভিতরে, একটা বৃত্ত। কিন্তু বৃত্তটাকে দেখা যেতো না। অরণ্যা যখনই চলতে চাইতো, সোজা চলতে চলতে একজায়গায় পৌঁছে কিছুতেই আর তার থেকে দূরে যেতে পারতো না, আবার ফিরে আসতে হতো চেনার দিকে। কেবল সে দূরের একটা নদীর আভাস দেখতো সে, একটা নীলচে পাহাড়ও যেন দেখতে পেতো, আর ওর মনে হতো কোথায় দূরে দূরে দূরে কী যেন রয়েছে অচেনা। কী অপূর্ব সেই অচেনা! কেন সে সেখানে যেতে পারে না?
গ্রামের নাম ঢেরপাড়া, চট্টগ্রামের পটিয়া থানায় অবস্থিত এই গ্রাম ‘পটিয়া চা বাগান’ নামেও পরিচিত। ব্রিটিশ আমলে স্থাপিত এই চা বাগানের সীমানা থেকেই শুরু হয়েছে পাহাড় যা বান্দরবন পর্যন্ত বিস্তৃত। শোনা যায় চা বাগানে কাজ করার জন্য ব্রিটিশরা বাঁকুড়া থেকে হতদরিদ্রদের নিয়ে আসে। সস্তা হওয়ার কারণে বিপুল সংখ্যায় তাদের নিয়ে আসা হয়। এই সব দরিদ্র শ্রমিকরা সংখ্যায় অনেক হওয়ার কারণ
কিছুদিন আগে এক বিদেশি বন্ধুকে আমাদের দেশের বিয়ে নিয়ে বয়ান দিচ্ছিলাম, ‘আমাদের দেশে বিয়ে হয় দুরকম, অ্যাফেয়ার ম্যারেজ আর এরেঞ্জড ম্যারেজ'।সে বলল 'দাড়াও দাড়াও, এরেঞ্জড ম্যারেজ এর কথা শুনেছি, ইন্ডিয়া’তেও বলে এরকম হয়, কিন্তু অ্যাফেয়ার ম্যারেজ কি জিনিস?' বললাম, ওই যে যেটা তোমরা কর।সে বলল, আমরা মোটেও অ্যাফেয়ার করে বিয়ে করিনা!
-তো কি কর?
–গার্লফ্রেন্ডকে বিয়ে করি।
-ওই তো একই কথা…
"চাঁদের হাসি বাঁধ ভেঙেছে" খুব পছন্দের একটা গান আমার। যতবারই গাইতে যাই কেন যেন চোখে পানি চলে আসে।
হাঁটতে হাঁটতে বাঁশঝাড়ের বাঁকটাও পাড় হয়ে গেলেন টুকুনের বাবা । ঐ তো লিচু গাছটা দেখা যাচ্ছে । তিনি যেন স্পষ্ট দেখা পাচ্ছেন টুকুন দোল খাচ্ছে দোলনায় । তেমন বিশেষ কিছু নয়- পাঁটের দড়ি গাছের ডালে বেঁধে ঝুলিয়ে দেয়া আর এতেই কী খুশি ছেলেটা । সকাল-বিকাল দোল খাওয়া । লেখাপড়া ওখানে- ভাত খাওয়া ওখানে- পারলে ঘুমও ওখানে । মন্তু একবার ঘুমে ঢুলে পরতে দেখে দৌড়ে গিয়ে ধরেছিল ।
ভুতে কিলায় নাই। সুখে কিলাইছে। তাই জনগণের পেটের ভেতর ট্যাকসোর হাত যতদূর ঢুকানো যায় তার চেয়েও একটু বেশী ঢুকিয়েও তারা হাসে। আরেকটু ভেতরে গেলে জনগণ বমি করে দিতে পারে কিংবা ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হতে পারে। হইলেও কিছু করার নাই। সরকারকে সাবধান করা আমার কর্ম নয়, আপনারও না। আমরা বরং বাজেট নিয়ে কয়েকটা গতানুগতিক ঢেকুর তুলি সংক্ষেপে। বলা বাহুল্য এটা কোন বাজেটালুচনা নয়, তবে কেউ চাইলে এটিকে শুধুই আলু বলে বিবেচনা করত