“বিতংস” লেখকের কলম থেকে...
(১)
-“হ্যালো, আমি চিত্রলেখা আর্ট গ্যালারী থেকে নটরাজ দে বলছি। অ্যাকাডেমির লাইব্রেরিয়ান-এর সাথে একটু কথা বলা যাবে প্লিজ?”
-“চীফ্ লাইব্রেরিয়ান অরুণ বসাক বলছি, বলুন কি ব্যাপার?”
বাংলা ভাষা আমাদের ঐতিহ্য , আমাদের প্রাণ। ১৯৫২ সালে মহান ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বাংলা আমাদের রাষ্ট্রীয় ভাষা হিসেবে
১.
আমার কোন গল্প ছিল না।
গল্প হবার জন্য উঠোন লাগে, তিরতির করে চলা রূপেশ্বরী নদী লাগে, খুব ভোরেতে শিউলি ফুলের গন্ধ লাগে। আর লাগে শীতলাপূজায় হরেন চাটুজ্জ্যের বাড়িতে স্নিগ্ধাদির বানানো আতপ চালের পিঠা।
আমার কোন গল্প ছিল না। আমার ছেলেবেলা সাক্ষী হয়ে আছে শুধু বড় হুজুরের আলিফ জাল দাল নুন লাম মিমের, আমার ছোট্ট পিঠ সাক্ষী হয়ে আছে শুধু হুজুরের হাতে হুশ হুশ করে বাতাসে শব্দ তোলা চিকন কঞ্চি বেতের।
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
বঙ্গভঙ্গ আন্দোলন ও রবীন্দ্রনাথ—৩
স্বদেশী সমাজের সঙ্গে বিপ্লবীদেরও সম্পর্ক হয়েছিল। এ বিষয়ে বিপ্লবী ভুপেন্দ্রনাথ দত্ত লিখেছেন—
[justify]
আমি বহুদিন ধরেই মনে মনে লিখি। সেই ছোটবেলা থেকেই। বহু বিষয়েই অনেক মানসিক রচনা লিখেছি, কিন্তু আলস্য কাটিয়ে খাতায় আর তোলা হয় নি সেগুলো। অত্যন্ত বাজে হাতের লেখার কারণে লিখতেও বিব্রতবোধ হত। আমার শৈশব এবং কৈশোরের সেই লেখাগুলোর কোন পাঠক নেই – আমার বিশেষ মনেও নেই ওদের কথা । মাঝে মাঝে যদি একটু- আধটু মনেও পড়ে, তবে ওগুলোকে গতজন্মের স্মৃতি বলে উড়িয়ে দেই। ব্লগ ব্যাপারটার কথা মানুষ তখন জানতো না, সচলের নির্মাতার হাফ প্যান্ট পরা বালক, অভ্রের জনক হয়তো হামাগুড়ি দিচ্ছে। এখন লিখতে হলে আর লেখক হতে হয় না, লেখা প্রকাশ করতে গেলে পত্রিকার দ্বারস্থ হতে হয় না - এমনই এক সুসময় চলছে। হাতের লেখা নিয়েও কারুর কোন মাথা ব্যথা নেই।
কাবেরী গায়েন
এক।
ক. প্রতীক কী? প্রতীকের নির্মাণ কীভাবে ঘটে?
[justify]ইংরেজিতে বরাবরি যে খুব আহামরি ভালো ছিলাম সেরকম কিছুনা, তবে এক্কেবারেই যে খারাপ ছিলাম তাও না। জিআরই বা আইইলটস দিতে হবেনা বলে পার্মানেন্ট হেড ডেমেজ করার প্রক্রিয়ায় আবেদন করবার আগে তাই একবার ও ভাবনা চিন্তা করতে হয়নি। পাশ করার সাথে সাথেই বন্ধুদেরকে বাইবাই টাটা দেখিয়ে ঠুস করে বাইরে চলে আসি। তবে আমার ইউনিতে এসব জিআরই বা টোফেলের তেমন কোন রিকোয়েরমেন্ট না থাকলে ও রেজিস্টার করার পরপরই ইংরেজি পরী
খুবই বিষন্ন মন নিয়ে লেখাটা আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। আবেগ-প্রসূত লেখাটির ভুলত্রুটি মার্জনা করবেন।
খুবই বিষন্ন মন নিয়ে লেখাটা আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। আবেগ-প্রসূত লেখাটির ভুলত্রুটি মার্জনা করবেন।
(লেখাটির আগের অংশে আটলান্টিকের পাড়ে গড়ে উঠা Slave House গুলোতে দাসত্বের ইতিহাস ও ভয়াবহতা কিছুটা বর্ননা করেছি, লেখার এ অংশটাতে আমি এ অঞ্চলে দাসত্বের বাণিজ্যিক এবং সামাজিক দিকটি তুলে ধরার চেষ্টা করবো।)