কাচের জানালার পাশে উদ্বিগ্নমুখে দাঁড়িয়ে আছেন ডা আশরাফ। কিছুক্ষণ আগেই জ্ঞান ফিরে এসেছে বিশিষ্ট শিল্পপতি মাহমুদুর রহমানের। চুপচাপ শুয়ে থেকে চোখ পিটপিট করছেন তিনি।
ভেতরে ভেতরে আনন্দে ফেটে পড়ছেন ডা আশরাফ। কয়েক হাজার কোটি টাকার মালিক মাহমুদুর রহমান আর কিছুক্ষণের মধ্যেই তাঁকে বিশাল অংকের টাকা পুরস্কার দেবেন।
‘স্যার, ওনার জ্ঞান ফিরেছে।’ নার্স এসে জানাল,‘চাইলেই এখন কথা বলা যায়।’
তা সে অনেক বছর আগের ঘটনা। বার্ষিক পরিক্ষার পর স্কুলের ছুটিতে গ্রামের বাড়ি বেড়াতে গিয়েছি। সে সময়ে গ্রামে আমার বয়সী বেশ কয়েকজন জ্ঞাতিভাই ছিল। আমি গ্রামের বাড়িতে গেলে তাদের সাথেই মিশে যেতাম। লেখাপড়ায় তাদের খুব একটা গরজ ছিলনা।
এই বৈশাখে
রায়হানপুর গ্রামখানি কাত হয়ে শুয়ে আছে
ভারানি খালের পাড়ে
বিশখালি নদী-গর্ভ প্রসব করেছে এই জনপদ
এখানে ভয়াল সময় উত্তাল নৌকার পালে ভাসে
সূর্যের থাবার নীচে টাগরা শুকায়ে যায়
গ্যালো বছর আউশ-ধান উড়ে গেছে সিডরের তোড়ে
এই বছর আমন ধানের মাঠ খেয়ে গ্যাছে রিপু-রাজ
নদীতে রাখাল, খালে শিশুদের বৈকালিক খেলা যত
মুখে লালা নাই, বুকে দুধ নাই, দেহ মরা-মাছ
পেটে মাঠ জ্বলে, কাঁধে জোয়ালের ক্ষত
বুয়েট’০৬ ব্যাচের ছাত্রদের রেজাল্ট স্থগিত সংক্রান্ত একটি চিঠি পাওয়া গেছে। চিঠির তারিখ ৪/৪/২০১২ আর ঘটনা ঘটেছিল ৩১/১২/২০১১ তারিখে । এই চিঠিতে তদন্ত কাজ সুবিধার জন্য কিছু ছাত্রের নাম,ছবি , ঠিকানা , ফোন নম্বর সরবারহ করার জন্য উপাচার্যের প্রতি অনুরোধ জানানো হয়েছে। ঘটনার চার মাস পর তদন্তের জন্য ছাত্রদেরকে ডাকা আসলেই কি বিস্ময়কর নয় ?
বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থা ও একটি ভাবনা
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
মুসলমান খণ্ড—৭
কবি আবদুল কাদিরের দিলরুবা কাব্যগ্রন্থখানি ১৯৩৩ সালে কোলকাতা থেকে প্রকাশিত হয়। কবি রবীন্দ্রনাথ বইটির দ্বিতীয় সংস্করণ পেয়ে আবদুল কাদিরকে জানান তিনি বইখানি পেয়ে খুব খুশী হয়েছেন। ভাষা ও ছন্দে আবদুল কাদিরের প্রভাব অপ্রতিহত। এবং কবি তাঁর প্রশংসা করে লেখেন, বাংলার কবি সভায় তোমার আসনের অধিকাংশ অসংশয়িত।
কাল রাতে আমাদের শহরে লন্ডভন্ড করা বৃষ্টি হয়েছে। সকালে যখন স্কুলে যাই, তখনো তার রেশ পুরোপুরি কাটেনি। গাছপালা, রাস্তাঘাট সবই ভেজা ভেজা। ভালোবাসা তারপর দিতে পারে গত বরষার সুবাস... বৃষ্টির গন্ধেই বোধহয় গতবছরের এরকম একটা দিনের কথা মনে পড়ে যায় আমার। কিছু কিছু দিন কাটে সত্যি অন্যরকম...
গল্পগুলো খুব চেনা আর সাধারণ। ওরা প্রত্যেকে কাছাকাছি সময়ে আলাদা পরিবারে মানুষ হচ্ছিল। বয়েস ৪-৬ বছর। ২০১১ সালে যে গল্পগুলো ছিল এরকম-
১. অমি প্রতি শুক্রবারের অপেক্ষায় থাকে। বাবা বাসায় থাকে সারাদিন। বিকেলে ওকে নিয়ে বের হয়। হয় শিশুপার্ক, নয়তো চন্দ্রিমা, নয়তো চায়নীজ। ফিরে আসার সময় মুঠোভর্তি চকোলেট আর বেলুন। প্রতি শুক্রবার ওর জন্মদিনের আনন্দ।
বুয়েটে পড়ার স্বপ্ন টা মাথাচাড়া দিয়েছিল খুব সম্ভবত ক্লাস নাইনে থাকতে , না ইঞ্জিনিয়ার হবার বিশেষ কোন ইচ্ছা ছিল না, তবে বুয়েটিয়ান হবার ইচ্ছা ষোল আনাই ছিল তখন থেকে । কলেজ লাইফের কথা মনে আছে বুয়েট তখন আমাদের কাছে একটা স্বপ্নের জায়গা , আশেপাশে যাকেই দেখি সেই বুয়েটে ভর্তি হতে চায় । ওমা!
যে লেখাটা লিখতে যাচ্ছি, সেটা একান্ত আমার ব্যক্তিগত অভিমত। এর সাথে বুয়েট কর্তৃপক্ষ, বুয়েট শিক্ষক সমিতি, বা আমার নিজ বিভাগের কোনও সংশ্লিষ্টতা নাই।