ক্ষমাকরো বৃষ্টি পারছিনা আজ বাসতে তোমায় ভালো
__________________________________প্রখর-রোদ্দুর
[১]
টলটলায়মান অবস্থায় এসে কোনোরকমে নিজেকে ঢেলে দিলাম বিছানায়, "বিছানায় বিছাইয়া দিলাম" বলা যেতো কাব্য করে। কিন্তু কাব্যের অবস্থা নাই, ক্লান্তিতে আধামরা অবস্থা। অথচ ঘুম আসে না, ক্লান্তি একটা আলগা পোশাকের মতন জড়িয়ে থাকে দেহমনের উপরে। রাত এখন অনেক।
ভ্রমণের চেয়ে আনন্দময় বিনোদন সম্ভবতঃ খুব বেশি নেই। আপনার যদি খুব খারাপ সময় যেতে থাকে, পকেট ফাঁকা না থাকলে কোথাও থেকে ঘুরে আসুন, ক্লান্তি, ক্লেদ আর বিষন্নতা মুহূর্তে কেটে যাবে এতে কোন সন্দেহ নেই। নতুন দেশে এসেছি, একটু গুছিয়ে উঠতেই বেশ খানিকটা সময় কেটে গিয়েছে, তার ওপর দ্বিতীয় মাস থেকেই রমযান শুরু হয়ে যাওয়াতে অফিস-বাসার মধ্যেই জীবন সীমাবদ্ধ ছিল। রোজা রেখে ঘোরাঘুরি করা হয়তো একেবারে কঠিন নয়,
বোশেখ এসে কড়া নাড়ছে স্মৃতির দরজাটা একটু খুলি?
আকু’র একটা বদঅভ্যাস আছে। সে যাকে তাকে , যখন তখন, যেখানে সেখানে একটা প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করে। প্রশ্নটা হল, বলেন তো এখন বাংলা কত সাল চলছে? যাকে প্রশ্নটা করা হল, সে প্রথমে একটু হকচকিয়ে যায়। তারপর বিস্তর ভেবেচিন্তে হয়ত উত্তরটা দিতে পারে। কিন্তু বেশিরভাগ সময়ই নিরাশ হতে হয় আকু কে। কারন সে সঠিক উত্তর পায় না।
খেতে বসলে টিভি দেখা বা দৈনিক পত্রিকা/গল্পের বই পড়ার অভ্যেস আমার ছোট থেকেই। আমেরিকায় আসার পর থেকে টিভি দেখার স্থলে বই পড়ার হার বেড়েছে, কিন্তু অভ্যেস বদলানো হয়নি। কদিন আগেই বাসায় সেট টপ বক্সের সুবাদে বাংলা টিভি চ্যানেল দেখা যাচ্ছে, তাই একটু আগে, খাবার প্লেটে নিয়ে একুশে টিভি খুলে বসলাম। প্রথমেই সুবেশী সুন্দরী উপস্থাপিকা মিষ্টি হেসে আমায় সুপ্রভাত জানালো। আরো জানতে পারলাম অনুষ্ঠানটিতে জনৈক জ্যো
পর্ব-১ এ নদী খনন কি এবং কেন প্রয়োজন এ নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এ পর্বে থাকছে বাংলাদেশের নদী খননের বিবেচ্য বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা।
আলোচনায় যাওয়ার আগে নদী খননের প্রকারভেদ একটু জেনে নেই। নদী খনন মূলত দুই ধরনের হয়ে থাকে।
প্রারম্ভিক এবং প্রধান খনন (ক্যাপিটাল ড্রেজিং)
রক্ষণাবেক্ষন খনন (মেইনটেন্যান্স ড্রেজিং)
এখন সারা বাংলাদেশ জুড়ে চলছে বৈশাখকে বরণের প্রস্তুতি। ইতিমধ্যেই কালবৈশাখী ঝড় নতুনের কেতন ওড়াতে শুরু করেছে। সব ধর্মের, সব গোত্রের, সব শ্রেণীর মানুষের ভিতর বয়ে যাচ্ছে উতল আনন্দ হিল্লোল, শুরু হয়েছে নববর্ষ উদযাপনের মন মাতানো মহড়া। আস্তে আস্তে একটু একটু করে এগিয়ে আসছে পান্তা-ইলিশ-ঢাক-ঢোল-নাচ-গানে মাতোয়ারা হওয়ার সেই মাহেন্দ্রক্ষণ।
বহু দিন আমি শব্দের বড়শি ফেলে
কাঁঠাল গাছটারে
স্মৃতির অতল-দেশ থেকে তুলে আনতে চেয়েছি
যে-গাছটার ডালে বসে
আমি তার সাথে পাখিদের মতো বচসা করতাম
আর খুনসুটির মঞ্জুরী ফুটে উঠতো পাতায় পাতায়
আর শিখতাম বার-মাস-বছর আর বডি পার্টস-এর নাম
সে-একটা গাছ ছিলো আমাদের
স্কুলের পাশেই, খালের কিনারে
একটা সবুজ অতিকায় পাহাড়ের মতো
একটা নিরীহ শামুকের মতো
সবুজ গাছটা এ-প্লাস-ডাবলু, এম-প্লাস-এস,