এক.
আজ মঙ্গলবার, তেইশে অগাস্ট দু’ হাজার ষোল। প্রজেক্ট আইবেকের একত্রিশতম দিনে আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি আমি প্রথম চিন্তক। আমার পাশে রাগী রাগী চেহারার যে মানুষটিকে আপনারা দেখছেন তাঁর নাম ইর্তেজা নাসির।
১। ম্যাপের উপরে একটা আঁকাবাঁকা রেখার উপরে তর্জনী রেখে কাশ্মীরা বললো, "এই যে আবীর, এইখানে একটা নদী থাকার কথা। উপগ্রহ-চিত্রেও নদী দেখা যাচ্ছে। কিন্তু আশ্চর্যের কথা এই নদীকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। মুশকিল হলো জায়গাটা খুব দুর্গম। রুক্ষ পাহাড় আর মরুভূমির ভিতর দিয়ে শয়ে শয়ে মাইল রাস্তা পার হয়ে যেসব অভিযানকারী গিয়েছে, কেউই নদীটাকে খুঁজে পায় নি। ফিরে এসে তাই বলেছে। মোট পাঁচটা অভিযাত্রীদল গিয়েছিল, তার মধ্যে
শিক্ষা মন্ত্রীর কথা আলাদা, তিনি তো বলতে গেলে নমস্য ব্যাক্তি। তবে আমাদের অর্থমন্ত্রী যেন ছয় নম্বর রুটের বাস ড্রাইভার। ভদ্রলোকের উপর কারও আস্থা নেই, তাঁর কাজটা তিনি ছাড়া আর সকলেই বোঝেন। সে তুলনায় প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর চাকরিটা বেশ আরামের, পাইলটদের মতো। মাঝ আকাশে বিমান এক দুবার ঝাঁকুনি খেলে লোকজন একটু নড়েচড়ে বসেন। ঝাঁকুনির তীব্রতা বেড়ে গেলে ঘনীভূত হয়ে আসে সৃষ্টিকর্তার প্রতি তাঁদের অব্যাক্ত প্রেম,
বেশিরভাগই দেখা যেতো রিকশার পেছনে, কখনও কখনও টেম্পো কিংবা স্বল্প পাল্লার বাস গুলোর গায়েও লেখা থাকতো “মায়ের দোয়া”। রিকশার পেছনে ছবির সঙ্গে কিংবা ছবি ছাড়াই শ্রেফ “মায়ের দোয়া” দেখা যেতো। কেউ কেউ রিকশার পেছনের প্যানেলে ধর্মীয় বাণীও লিখে রাখতো, তবে “মায়ের দোয়া”র সঙ্গে কারো প্রতিযোগিতা চলতোনা। মনে হতো একরকম রক্ষাকবচের মত লেখাটা রিকশার জন্য একটা আবশ্যিক পূর্বশর্ত হয়ে উঠেছিলো। যেখানে রিকশার পেছনের প্যানেলে
বুধবার দিবাগত রাত ১টায় খলিল মিয়াকে ফাঁসিতে ঝুলানো হলো। ফাঁসির দড়িতে কিছুক্ষণ তিড়িংবিড়িং করে নড়াচড়া করার পর খলিল মিয়ার দেহখানা নিথর হয়ে রইল।
নিয়ম অনুযায়ী আরও কিছুক্ষণ অপেক্ষা করার পর তার দেহ দড়ি থেকে নামিয়ে এনে মেঝেতে শোয়ানো হয়েছে। মৃত্যু নিশ্চিত করার জন্য ডাক্তার স্টেথোস্কোপ হাতে এগিয়ে এলেন।
ফাঁসির আগে কালো কাপড়ে খলিল মিয়ার মাথা ঢেকে দেয়া হয়েছিল। মাথা থেকে কাপড় সরাতেই দেখা গেল খলিল মিয়া পিটপিট করে তাকাচ্ছে।
সবাইকে হতবাক করে দিয়ে সে চিঁচিঁ করে বলল,"ও ভাই, আমিতো মরি নাই।"
টেনে হিঁচড়ে খলিল মিয়াকে দ্রুত আবার ফাঁসি কাষ্ঠে উঠানো হলো। দ্বিতীয়বারের মত ফাঁসিতে ঝুলানো হলো তাকে।
[justify]শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের উপন্যাস ‘নয়নশ্যামা’ খুব একটা আলোচিত উপন্যাস নয়। এই উপন্যাসকে ভিত্তি করে ১৯৮৩ সালে নীতিশ মুখোপাধ্যায়ের বানানো সুমিত্রা মুখোপাধ্যায়, প্রবীর রায়, সন্তু মুখোপাধ্যায়, রঞ্জিত মল্লিক প্রমুখ অভিনীত ‘নয়ন শ্যামা’ চলচ্চিত্রটি আরও অনালোচিত, কারণ সেটি সিনেমা হলে কখনো
আমাদের পৃথিবীর বর্তমান অবস্থা সবসময় এরকম ছিলোনা। এর বহু পরিবর্তন হয়েছে। ধারণা করা হয়, এবং ভূতত্ত্ববিদগণ প্রমাণও পেয়েছেন যে আজকের যে বিভিন্ন মহাদেশ তারা একসময় খুব কাছাকাছি অবস্থান করে একটা মহা-মহাদেশ তৈরি করেছিলো। যাকে আমরা পাঞ্জিয়া বলে জানি। পরে বিভিন্ন অংশ ভেঙে, ভূগর্ভের টেকটোনিক প্লেটের কারিকুরিতে আমরা ছড়িয়ে ছিটেয়ে পরেছি।
এক।
টিভি-ফেসবুক দেখে জানলাম, তেল খেয়ে মরে
গেছে মিলিয়ন লোক।
তাছাড়া প্রায়ই ঘরে কারেন থাকে না
ফেসবুকে হাজার তরুণী করে দিন রাত স্বীয় ছবি আপ।
গরম গরম লাগে।
তাই এক চৈত্রের সকালে উঠে আড়মোড়া ভেঙ্গে মাখি ব্রাশে টুথপেষ্ট
ও বলি হৃদয়েশ্বরী বিবি হোসনে আরাকে গিয়া
তেলছাড়া পরটা বানাও।
হোসনে আরা পাকঘরে হেলেদুলে গুনগুন করে আর ময়দা বেলে গুটি গুটি
দুই কানে গুজিয়াছে আইফুনের বিচি দুটি
কৃত্রিম মানুষ কি তৈরি করা সম্ভব? ব্যাপারটা আমার-আপনার মতো অনেককে ভাবাতে বাধ্য। বিজ্ঞানীদেরও ভাবিয়েছে। সেই ভাবনা, প্রশ্ন, কৌতুহল থেকে বেশ কিছু গবেষণায় অগ্রগতি ঘটেছে। মানুষকে ক্লোন করা, বা নতুন করে শুধুমাত্র একটি কোষ থেকে তৈরি করার সম্ভাবনা জাগিয়েছে নিধিকোষ গবেষণা। সেসব নিয়েই আজকের আলোচনা।