সীমান্তে বিএসএফ এর নির্বিচার হত্যা ও নির্যাতনের প্রতিবাদে ১ মার্চ ২০১২ ইং তারিখে আমরা প্রথম বারের মতো ভারত বনধ কর্মসূচি পালন করি। তারই ধারাবাহিকতায় এই ১৫ই মার্চের কর্মসূচি।
কোন বড় অর্জনই একদিনে আসেনা। তার জন্য প্রয়োজন, বিশ্বস্থ অঙ্গিকার, ত্যাগের মানসিকতা, দৃঢ় সংকল্প আর লক্ষ্য পূরণ না হওয়া পর্যন্ত্য কার্যকরভাবে লেগে থাকার ধৈর্য্য।
অতিথি লেখক –:: স্বপ্নখুঁজি
সিড়িঁর ধাপগুলো বেশ বড় বড়। একটু লাফিয়ে লাফিয়ে উঠি। একটি বড়সড় কোম্পানি এর প্রধান কার্যালয়। সিড়িঁর শেষধাপ পার হলেই বেশ একটা ঝকঝকে ফাঁকা জায়গা । এই ফাঁকা জায়গাটার সৌন্দর্য বর্ধন করছে কিছু ‘বাটুল বৃক্ষ’ । বেশ নিদৃস্ট দূরত্ব রেখে সারি সারি ভাবে এদের অবস্থান। বাটুল বৃক্ষ গুলোর দিকে তাকালে মাঝে মাঝে একটু সুক্ষ বেদনা বোধ হয়।
অনেক অনেক কাল আগের কথা, আমাদের এলাকার সরকারী বিজ্ঞান কলেজ মাঠে এক ক্রিকেট টুর্নামেন্টের আয়োজন করা হইছিল। টিমের কোচ আছিল মিন্টু ভাই। উনার কোচ হবার ইতিহাস ছিল একটু চমকপ্রদ। মিন্টু ভাই ফুটবল ভাল খেলতেন কিন্তু ক্রিকেটটা একেবারেই যাচ্ছেতাই। প্রথম প্রথম মাঠে নামতেন উনি খুব হম্বিতম্বি কইরা, ওপেনিং নামতেন ব্যাটিং এ। পোলাপান মানুষের খেলা আছিল, তখন প্রায় খেলাতেই তিনি ২৫ বলে ৫ রান করতেন। খেলতামই ১০-১৫ ওভারের
স্বপ্ন ছিল উথাল-পাথাল
আকাশ চেরা
স্বপ্ন ছিল মনের ঘরে-
হয়নি ফেরা |
এখন দেখি ডুকরে কাঁদে
সে স্বপ্নেরা,
তারা এখন উল্টো পথের
শেকল ঘেরা |
পড়ন্ত এই ধুসর দিনে-
স্বপ্ন এখন বিবর্ণ এক পলেস্তেরা !
- ঈষিকা
(এক)
শিমুল গাছের গল্প, অন্ধ সাপের গল্প
ইংল্যান্ডে বছর তিনেকের মত ছিলাম, প্রথম ওদের খাবার খেতে খুব কষ্ট হয়ে যেত। অবশ্য আস্তে আস্তে ভালই মানিয়ে নিয়েছিলাম।
চলুন আজকে ইংলিশ খাবার দাবার সম্পর্কে জেনে আসি।
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
মুসলমান খণ্ড—২
------------------
হযরত মোহাম্মদের জন্মদিন উপলক্ষ্যে রবীন্দ্রনাথ বাণী পাঠিয়েছিলেন স্যার আব্দুল্লাহ সোহরাওয়ার্দিকে। ১৯৩৪ সালের ২৫ জুন অই বাণীটি হযরত মোহম্মদের জন্মদিনে আকাশবাণীতে প্রচারিত হয়েছিল। রবীন্দ্রনাথ লিখেছিলেন—
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ কর্তৃক নির্বিচারে বাংলাদেশি মানুষ নিগৃহিত হবার প্রেক্ষিতে বাংলাদেশীদের ভেতর এখন ভারত বিরোধী মনোভাব তুঙ্গে। এরই ধারাবাহিকতায় গত ১ মার্চ পালিত হলো ভারত বনধ্। আসছে ১৫ মার্চ আবারও ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক দেয়া হয়েছে।
[justify]রিকশা ছাড়া ঢাকা আমি কল্পনা করতে পারি না। দুদিন পরপর ঢাকার যানজট নিরসনে এখানে ওখানে রিকশা চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। তখন আমি বিপদে পড়ি। বাসের দরজায় পা ঠেকানোর জায়গাটুকুও না পেয়ে দীর্ঘপথ যখন হেঁটে চলি, পাশ দিয়ে শাঁই শাঁই করে ছুটে চলা গাড়িগুলো তাদের ফাঁকা সিটে ঠাঁই দেয় না আমাকে। সিএনজিওয়ালা ঢাকার নব্য নবাব। পায়ের উপর পা তুলে গলাকাটা দাম হাঁকতে ওস্তাদ। পকেটে কড়ি থাকলেও নবাবদের মর্জিমাফিক গ