খাওয়াদাওয়ায় অনাগ্রহী লোক আমার অপছন্দ। দাওয়াতে গেলে মন ভরে খাবে, বুফেতে গেলে খেয়ে পেট উচা করে ফেলবে, হাঁটতে বেরুলে চোখ রাখবে আশেপাশে নতুন দোকান খুলছে কিনা, কাজে বেরুলে কাজ সেরে আসার সময় কোন তেলে ভাজার দোকানে ঢুকে পড়বে, নতুন জায়গায় গেলে ওখানকার সবচেয়ে রসনাময় খাবার দোকানের নাম জানতে চাইবে, তেমন লোকই আমার পছন্দ। তেমন লোকেরা ভদ্রলোক হয় না সচরাচর। আমার বন্ধু তালিকায় ভদ্রলোকেরা তাই নিতান্তই অপ্রতুল। যে স
দেশে যাবার আগে আগে মেহেদী হক-কে জানালাম, দেশে আসছি, আপনার প্রকাশিত ‘কার্টুন আঁকিবার ক, খ, গ এবং ক্ষ’ বইটি সংগ্রহ করতে চাই। উপায় কী?
১৭৮০ সালের নভেম্বরের শেষদিকে লেফট্যানেন্ট জেনারেল আইরে বাংলা হতে মাদ্রাজ এসে পৌঁছান; উদ্দেশ্য হায়দারের হাত থেকে মাদ্রাজ কুঠি বাঁচানো। আইরে মাদ্রাজে এসেই প্রথমে মুনরো হতে মাদ্রাজের দায়িত্ব বুঝে নেন।
লিখতে ইচ্ছে হয় অনেক কিছুই কিন্তু কী-বোর্ডে আঙ্গুল চাপতে গেলেই ইদানিং পেশী শক্তি দেখাতে শুরু করে। তার চিৎকার-চ্যাঁচামেচিতে আমি অস্থির হয়ে মনে মনেই লিখে শান্তি খোঁজার চেষ্টা করি। কিন্তু আজ না বসে পারলাম না।
তথ্য অধিকার আইন সম্পর্কে জানুন। তথ্য পেতে সরকারী ও এনজিও দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নিকট আবেদন করুন। আরো জানতে দেখুন www.infocom.gov.bd
অভয় দিচ্ছি সিরিয়াস কোন রচনা নয়। ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা শেয়ারমাত্র। মোবাইলে এরকম একটা মেসেজের উৎপাত প্রায়ই দেখি। এ জাতীয় সরকারী মেসেজের কোন ফজিলত কখনো পাইনি বলে দেখামাত্র খতম করা অভ্যেস হয়ে গেছে। তবু আজ কেন যেন বিরক্ত হয়ে infocom.gov.bd তে ঢুকলাম কঠিন ধৈর্য নিয়ে। কী এমন তথ্য অধিকার আমি প্রতিদিন হেলায় হারাইতেছি আর প্রতিদিন আমাকে মনে করিয়ে দিচ্ছে সরকার জানা দরকার।
জল পড়ে পাতা নড়ে
জল কেন আটকা?
জলধরে জল ধরে
দেয় ঝাড়ি টাটকা ...
তা সে প্রায় সাড়ে তিন যুগ আগের কথা। সালটা সম্ভবত ১৯৬৮ ইং। তখন আমরা বরিশালে থাকি। তখনকার বরিশাল শহর, ঢিমে তালের জীবনযাত্রার একটি মফস্বল শহরের সমস্ত পরিচিত গুণাগুণ নিয়েই বিদ্যমান। কবি 'জীবনানন্দ দাশ' এর একটি বাড়িও ছিল এই বরিশাল শহরে। শুনেছি এখন না কী ঐ বাড়িটির মালিকানা বদল হয়ে গেছে। জানিনা, বরিশালের কোন সাংস্কৃতিক গোষ্ঠী অথবা সরকারী উদ্যোগে ঐ বাড়িটি সংরক্ষিত রাখা উচিত ছিল কিনা?
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
প্রজানীপিড়ন খণ্ড : ছয়
১৮৯১ সালে শিলাইদহে কুঠিবাড়িতে পূণ্যাহ অনুষ্ঠানের আয়োজন চলছে। পূণ্যাহ অনুষ্ঠানে জমিদার বা তার প্রতিনিধির উপস্থিতিতে প্রজারা খাজনা দেয়। সেদিন তারা সাধ্যমত ধোপদুরস্ত পোষাকে জমিদারের সামনে আসে। তাদেরকে মিষ্টি মুখ করানো হয়। কখনো কখনো ভোজেরও আয়েজন করা হয়।