ডায়েরি লেখার অভ্যেস নিয়মিত নেই আমার। সবুজ মলাটের ডায়েরিটায় তাই কখনো সময়ের অভাবে,কখনো অলসতায় কলম ধরা হয়ে উঠে না।তাও মনে দাগ কেটে যাওয়া মুহূর্তগুলো কালির অক্ষরে হয়তো দু-তিন মাসে,কখনো ৫-৬ মাসে একবার লিখে রাখি।ক'দিন আগে মনে হল,পাতাগুলো একবার উল্টিয়ে দেখি,মনটাকে একটু পেছনে ফেরাই।দেখলাম,বুয়েটের পাঁচটা বছর কীভাবে চলে গেল !
আজ তাঁর মৃত্যুদিন। ২০০৭ সালের এই দিনে আমরা হারাই তাঁকে। কি হারিয়েছি তখনও ঠিক ঠাওর করে উঠতে পারিনি আমরা। আজ তাঁর শুন্যতাই কেবল বলতে পারে কি হারিয়েছি, কোন বাক্য এর জন্য যথার্থ নয়। বলাই বাহুল্য আমাদের দেশের নিয়মানুযায়ী মৃত্যুর পরই তাঁকে সবাই চিনতে শুরু করলো, গুরুত্ব অনুধাবন করলো এবং মূল্যায়ন করতে আরম্ভ করলো। তবে হ্যাঁ, তাঁকে যারা চিনতো তারা ২০০৭-এর ২৭ জানুয়ারি বারডেমের এখানে ওখানে ডুকরে কেঁদেছিলো, পু
ডিসক্লেইমার: আজ লিখি, কাল লিখি করে সচলে লেখাই হয়ে উঠেনি, তাই এইটা সচলে প্রথম লেখা। কিছুদিন আগে কানাডায় স্টাডি পারমিটের জন্য ছোটাছুটি করছিলাম। সেইসময় আমি যেসকল সমস্যায় পড়েছিলাম বা মনে হয়েছিল যে সকল তথ্য পেলে সুবিধা হত তা জানাতেই লিখতে বসা। আজকাল সব কাজেই অস্থিরতা বাড়ছে, আগের মত সময় নিয়ে বসে লিখতে মুঞ্চায় না, কেন মুঞ্চায় না সেইটার ও কারন খুজে পাই না। তবে আমার নিজের উচ্চশিক্ষার জন্য বিভিন্ন তথ
আইডিয়াঃ হাঁটুপানির জলদস্যু
রেখা চিত্রঃ জেল পেন পেন্সিল
রঙঃ Corel painter 11
ইঁদুর।
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
চিত্রগদ্য : গদ্যচিত্র
৪ জুলাই. শাহাজাদপুর. ১৮৯১
এক দেশে এক মানুষ ছিল, শান্ত এক সবুজ গাঁয়ে ছিল তার ভিটাবাড়ী। কবে কোন্ পুরাতন অতীতে ঈশা খাঁয়ের হাতী বাঁধা হয়েছিলো গাঁয়ের শিমূলগাছে, সেই থেকে গাঁয়ের নাম শিমূলিয়া।
সকালে অফিসে এসে আশফিক অনিকের আই ইউ টি'র উপর একটা লেখা পরলাম এখানে দেখুন। লেখাটা অসম্পূর্ণ, ভুল তথ্য সম্বলিত এবং অনুমান নির্ভর। এই লেখার সূত্র ধরে যারা আই ইউ টি সম্পর্কে জানে না তাদের নেতিবাচক ধারণা হবার সুযোগ আছে। তাই মনে হলো এর উত্তর দেয়া জরুরী।
[justify]পৃথিবীর সব কিছুই স্বল্প বা দীর্ঘদৈর্ঘ্যে মিথ্যার নবায়ন। এই লাইনটা পাই আমার পুরানো ডায়েরিতে। এই এন্ট্রির ওপর সন তারিখ আছে। সেই হিসেবে আমার বয়স এখন গুণে দেখলাম দুইশত বছরের ওপরে। আচ্ছা, উন্মাদ হলে কি দিন তারিখ গুলিয়ে আসে?
এইবার যে ছবিগুলা দেখাব বা যেই ট্যুর নিয়া আলাপ করব সেইটা অনেক আগের। অনেক মানে আবার অনেএএএএএএক না, ছোট্ট কইরা অনেক। এক বছরের কিছু বেশি হইসে হয়তো। তখন আমি কাতারে নতুন।খালি শুনি মানুষের কাছে মরুভূমি মরুভূমি, আর চিন্তা করি হায় আমি কবে দেখব?
বাংলাদেশে বিজ্ঞান বিষয়ে লেখাপড়া করা অধিকাংশ শিক্ষার্থীর লক্ষ্য এখনও একজন ডাক্তার বা প্রকৌশলী হওয়া। এদেশে উচ্চশিক্ষা অর্জনের জন্য যে প্রতিষ্ঠান গুলো রয়েছে, তার মধ্য বেশ সম্মানের সাথে উচ্চারিত হয় মেডিকেল কলেজ ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নাম। দেশে চারটি পাবলিক ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিভার্সিটি রয়েছে, বুয়েট, কুয়েট, রুয়েট ও চুয়েট এর নাম দেশের প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবেই উচ্চারিত হয়। এ চারটি বিশ্ববিদ্যাল