কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
মাটি মা -------------------------
বুকের দেয়াল ঘেঁষে যে নদী চলে গেছে
মদ্যপ মহাসাগরের দিকে,
সে বলে গেছে -
আগামী বর্ষায় জল নোনতা হলেই
পরিচিত সবাই যাবে নৌকাবিহারে।
এরপর থেকে
ল্যাম্পপোস্টের হলুদাভ চোখে জড়ো হয়
উচ্ছৃঙ্খল পোকাদের নীল নীল শরীর।
জ্যোৎস্না রাতের কাকতন্দ্রা চুপচাপ ভাঙে
কাঠুরিয়া মন জঙ্গলের দিকে হাঁটা ধরে,
উড়ুউড়ু দাবানলে ফুটে
রিমঝিম বৃষ্টির জলজ ফুল।
মাসুম
নিউইয়র্ক
আজকের আকাশটাও সেদিনের মতোনই। সেই সকাল থেকেই রং বদলাচ্ছে আজো। সেদিন যেমন ঠিক সক্কাল বেলাটায় রোদ্দুর খিলখিলিয়ে হেসে উঠেছিলো! ক্লান্ত দুপুর শেষে ধীরে ধীরে ধূসর মেঘরঙে ছেয়ে গিয়েছিলো প্রিয় আকাশটা। আর সন্ধ্যা না নামতেই গুড়িগুড়ি বৃষ্টি।
আমার শৈশব ও কৈশোর কেটেছে কয়েকটি ছোট্ট ছোট্ট মফস্বল শহরে। তখন 'নববর্ষ' বা ইংরেজী 'NEW YEAR' এর কোন ধারনা আমাদের ছিলনা। এ ধরনের কথা শুনেছি বলেও মনে পড়েনা। যেটা মনে পড়ে তা হল 'চৈত-সক্রান্তির মেলা' ও 'বৈশাখী' মেলার কথা।
নদীর পাড়ে বা স্কুল-মাঠে মেলা বসত। বিরাট মেলা। কয়েকদিন ধরেই চলত সেই মেলা। আমরা সকাল, বিকাল, সন্ধ্যা বা রাত্রি, যে কোন সময়ই মেলায় হাজির হতাম।
প্রথম অংশ - http://www.sachalayatan.com/guest_writer/42365
দ্বিতীয় অংশ - http://www.sachalayatan.com/guest_writer/42401
আমার অফুরন্ত আলসেমির বদৌলতে শেষ পর্বটা দিতে দেরি হওয়ার জন্য আন্তরিক ভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি। আমাদের আজকের ভ্রমণ ঈশ্বরগঞ্জ থেকে ঢাকা ভায়া কুতুবপুর, রয়েলবাড়ী, নান্দাইল।
উইন্ডস অব ওয়ার উপন্যাসটি ১৯৭১ সালে প্রকাশিত হয়েছিল। লেখক হারমান ওক। এই বইয়ের কাহিনী নিয়ে আশির দশকে বিটিভিতে একটি মিনি সিরিজ প্রচারিত হএছিল--সচলের অনেক সদস্য, পাঠক ও অতিথির মনে থাকলেও থাকতে পারে।
বইয়ের ঘটনা প্রায় হাজার পাতাজুড়ে বিস্তৃত, সংক্ষেপে বলা দুঃসাধ্য; তাই শুধু সারসংক্ষেপ উপস্থাপন করা যাক।
[আটলান্টিক মহাসাগর এলাকা তথা আমেরিকার আশেপাশে ঘূর্ণিঝড়ে বাতাসের গতিবেগ যখন ঘন্টায় ১১৭ কি.মি.-এর বেশী হয়, তখন জনগণকে এর ভয়াবহতা বোঝাতে হারিকেন শব্দটি ব্যবহার করা হয়। মায়া দেবতা হুরাকান- যাকে বলা হত ঝড়ের দেবতা, তার নাম থেকেই হারিকেন শব্দটি এসেছে।– উইকিপিডিয়া]
এখানে প্রথম অংশ ৩। মজবুত জাহাজে অনেকের সঙ্গে ভেসে পড়লাম আমি আর আরেনুশও৷ অনেক তদবির তদারকের পর অনুমতি পাওয়া গেছে সাংগ্রিলার৷ না না, যোগের ইস্কুলে নয়, অত যোগ্যতা আমাদের কোথায়?
"জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা হুমায়ূন আহমেদকে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী দূতাবাসের জ্যেষ্ঠ বিশেষ উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।" http://www.prothom-alo.com/detail/date/2012-01-13/news/216248
লালদাড়ি জানোয়ার দেলোয়ার সাঈদী
হাতে নিয়ে কাঁঠালের পাতা, ডাকে - ভাইডি!
শুনে দেখো ছুটে আসে ছাগু লেজ নাচিয়ে,
সাঈদী শুধায় তারে - 'দে না মোরে বাঁচিয়ে'
তাই শুনে ছাগুরাজ করে এক টকশো,
সুযোগের ব্যবহারে করে দিল মকশো।
"সাঈদী তো ভালু লুক" - এই তার ম্যাতকার,
এরপর ছাগু দেখো চেটে দেয় খেত কার ...