Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

চড়ুই পাখি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ২০/১২/২০১১ - ১০:৩০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

চড়ুই পাখি

মুরাদুল ইসলাম

খুব ছোটবেলায় আমি এবং আমার ভাই যখন ক্লাস থ্রি ফোরে পড়ি তখন আমাদের বাসার ভেন্টিলেটরের ফাকেঁ একজোড়া চড়ুই পাখি বাসা বাঁধে।ভেন্টিলেটরের এক ভাঙা অংশ দিয়ে ভিতরে ঢুকে শুকনো খড় পাতা দিয়ে তৈরী করে তাদের বাসস্থান।

দাদী বললেন চড়ুই পাখির বাসা সৌভাগ্যের লক্ষণ।


জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি (পাস) পরীক্ষার একটি প্রশ্ন

মাহবুবুল হক এর ছবি
লিখেছেন মাহবুবুল হক (তারিখ: মঙ্গল, ২০/১২/২০১১ - ১২:১৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি (পাস) পরীক্ষার বাংলা (আবশ্যিক) প্রশ্নপত্রের একটি প্রশ্ন--
১০। বাংলায় অনুবাদ কর ঃ-


কোন এক বাদামী সন্ধ্যায়

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ২০/১২/২০১১ - ১২:৫০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[ চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুলের ১৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে ]

“ যাবেন? আইস ফ্যাক্টরী রোড, কলেজিয়েট স্কুল?” “ যাব।” “কত?” থতমত খাই। এইদিনও তো মনে হয়, বাসা থেকে ১০টাকায় যেতাম। মনটাকে একটু পিছনে ফেরাই। এসএসসি পরীক্ষার পরও আট বছর হয়ে গেল । সময় এভাবে পালিয়ে যায় কেন? বুকের ভেতরটা কেমন যেন ফাঁকা হয়ে যায়।


অবাক জোছনা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৯/১২/২০১১ - ১০:৩৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

-মাইনুল এইচ সিরাজী

এক দেশে ছিল এক জোছনা...
- এক দেশে ছিল এক জোছনা? রূপকথার গল্প?
-শুনুন না। ভালো লাগবে।
- আচ্ছা বলুন।
-এক দেশে ছিল এক জোছনা। সে একা একা জোছনা দেখে। জোছনা দেখে সে অবাক হয়। অবাক হয়ে স্বপ্ন দেখে। স্বপ্ন দেখে তার পেট গুলিয়ে আসে।
-ওমা। স্বপ্ন দেখে পেট গুলিয়ে আসবে কেন? সে কি বমি করে?


এদেরকে টাকা দেবোনা কারণ এরা জামাতি

তানিম এহসান এর ছবি
লিখেছেন তানিম এহসান [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১৯/১২/২০১১ - ১০:৩৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সবকিছু হরেদরে মিলে গেছে বলে কি মিলে যেতে হবে? মুক্তিযুদ্ধের কথা বলে ছবিতে যাদের দেখি জামাতের সাথে হাত মেলায়, ইসলামী ব্যাংকের পরিচালক হয়ে যায়, সব করতে পারে - তাদের দেখে কি হতাশ হয়ে হাল ছেড়ে দিতে হবে? মেনে নিতে হবে আমার নিজস্ব সামর্থ্যে যতটা করা সম্ভব আমি তাও করবোনা?


গল্প নয় সত্য

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি
লিখেছেন প্রৌঢ় ভাবনা [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১৯/১২/২০১১ - ১০:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তা সে বেশকিছুকাল আগের কথা। গ্রামে একদিন এক গ্রাম্য ডাক্তারের দোকানে বসে আছি। ডাক্তারের কাছ থেকে গ্রাম্য চিকিৎসা পদ্ধতি ও এর হাল হকিকত সম্পর্কে জানার চেষ্টা করছি।


রবীন্দ্রনাথের জমিদারগিরি—জমিদারের রবীন্দ্রগিরি : একাদশ পর্ব

কুলদা রায় এর ছবি
লিখেছেন কুলদা রায় [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১৯/১২/২০১১ - ১১:১৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


কুলদা রায়
এমএমআর জালাল

একাদশ পর্ব
জমিদারীর সঙ্গে আসমানদারীর সূত্রপাত


অসুন্দরের সুন্দরবন-২

মুস্তাফিজ এর ছবি
লিখেছেন মুস্তাফিজ (তারিখ: সোম, ১৯/১২/২০১১ - ৪:০১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আগের পর্ব, অসুন্দরের সুন্দরবন

৪.
আমি রাজু ডাকাতের সাথে হাত মেলালাম। লম্বা, শক্ত, কড় পড়া হাত, ধরে থাকলাম কিছুক্ষণ। পুরো ঘরটায় কবরের অদ্ভুত নীরবতা কিছু সময়ের জন্য। নিরবতা ভেঙে ডানা ঝাপটিয়ে একটা পেঁচা উড়ে গেলো উপর দিয়ে, ঘরের পেছনে কাঠের মাচায় টহল দেয়া ডাকাতদের কারো হেঁটে যাবার মচমচ শব্দ শোনা গেলো, একই সময় কোনো কারণে ভয় পাওয়া একপাল হরিণের ছুটে চলার শব্দ বাম দিক থেকে এসে ডানে মিলিয়ে যেতেই রাজু ডাকাতের সহকারী কথা বলে উঠে “আপনার কেমন লাগছে?” তার দিকে তাকালাম, রাজস্থানি পাগড়িতে দারুণ দেখাচ্ছে, তাকে দেখে ছোটবেলায় দেখা নওয়াব সলিমুল্লার ছবির কথা মনে পড়ে গেলো, ডাকাত দলের ভেতরেও তাহলে রাজা প্রজার ভেদাভেদ থাকে, মানসিক শক্তির অভাব থাকলে পোশাকের মাধ্যমে নিজের তফাৎটা অন্যদের বুঝিয়ে দেয়। হাসি পেলো আমার, ওর কথার সরাসরি জবাব না দিয়ে পরিস্থিতি আমার অনুকূলে রাখার জন্য উলটা প্রশ্ন ছুড়ে দিলাম “হঠাৎ করে বাইরের জগতের কারো সাথে পরিচিত হয়ে আপনাদের কেমন লাগছে?”


কমোডনামা-২

শামীম এর ছবি
লিখেছেন শামীম (তারিখ: রবি, ১৮/১২/২০১১ - ৪:০৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কমোড দেখেননি এমন লোক খুঁজে পাওয়া বাংলাদেশে অসম্ভব নয়। আর কমোডের ব্যবহার কিভাবে করতে হয় জানেন না সেরকম লোকেরও অভাব নাই দেশে। তবে কমোড সঠিকভাবে ব্যবহারের তরিকা জানেনা বিদেশেও এরকম লোক পাওয়া যায় বলেই মনে হয়। না না প্রবাসী বাঙালী না, একেবারে প্রথম বিশ্বের আসল এবং খাঁটি বিদেশীর কথাই বলছি। সেজন্যই জাপানে টয়লেটের দরজার ভেতরের দিকে কিংবা কমোডের ঢাকনার উপরে, অথবা টয়লেটের ভেতরে এমন কোন জায়গায় - যে


ডাস্টবিন

মাহবুব ময়ূখ রিশাদ এর ছবি
লিখেছেন মাহবুব ময়ূখ রিশাদ [অতিথি] (তারিখ: শনি, ১৭/১২/২০১১ - ৯:৫০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

#
আমাদের বাসার পাশে থাকা উৎকট গন্ধ ছড়ানো ডাস্টবিনটি একদিন চুরি হয়ে গেলে কিংবা বলা যায় গায়েব হয়ে যাওয়াতে আমরা সবাই খুব অবাক হই এবং কিছুক্ষণের মাঝে বুঝতে পারি এই অবাক হয়ে যাওয়াটা আনন্দে পরিণত হচ্ছে। আমি নিশ্চিত করেই বলতে পারে ডাস্টবিনের আশেপাশে থাকা সকল বাড়িতে এক-ই ধরনের আনন্দের হিল্লোল বয়ে যাচ্ছে। প্রাথমিক উচ্ছ্বাস থেমে গেলে আমি গিয়ে জানালাটা খুলে দেই। দীর্ঘদিনের পঙ্গুত্তে জানালাটি নবজাতক শিশুর মতো কেঁদে ওঠে, মেঠোপথে ধুলোর ঝড় ওঠার মতো করে ধুলো উড়ে, আমি চোখ বন্ধ করে ফেলি।