Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

নাইব উদ্দিন আহমেদ – এক নতুন ধারার শিল্পী-কবি-সাহিত্যিক

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১৩/১২/২০১১ - ১:৫৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

লেখক : নৃপেন্দ্র সরকার
---------------------------

এখন ডিসেম্বর মাস। বিজয় আনন্দ উল্লাসের মাস। যারা অকাতরে জীবন দিয়ে দেশটাকে স্বাধীন করে গেছেন তাঁদের প্রতি হৃদয় ভরা শ্রদ্ধা জানানোর মাস। ২০০৯ সালে এই মাসের ১৪ তারিখে আমাদের নাইব ভাই চলে গেলেন।


খুনি নূর চৌধুরী ও অন্যদের দেশে ফিরিয়ে আনতে সরকারের করণীয়

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১৩/১২/২০১১ - ১:৫২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত আসামী মেজর (অব.) নূর চৌধুরীকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে আবারো অস্বীকৃতি জানিয়েছেন কানাডার রাষ্ট্রদূত হিদার ক্রুডেন। ঢাকায় নিযুক্ত কানাডার এই হাইকমিশনার গত ০৪ ডিসেম্বর পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনির সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে এ কথা জানান। এ সময় তিনি বলেন “আমাদের সরকারের নীতি খুব স্পষ্ট। কোনো ব্যক্তি তার দেশে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত হলে আমরা তাকে সেখানে ফেরত


থাজ থেস?

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: সোম, ১২/১২/২০১১ - ৯:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শিহানের বয়স দুই বছর চার মাস পেরিয়ে গেছে। মুখে এখনো ঠিকমতো কথা ফোটেনি বলে ওর মা বিশেষ চিন্তিত। ওশিন দেড় বছর বয়সে এর চেয়ে স্পষ্ট কথা বলতো। আর এই বয়সে তো প্রচুর বকবক করে মাথা নষ্ট করে দিত। কিন্তু এই পুচকাটা পণ করেছে সে পারতপক্ষে কথা বলবে না। পুরো বাক্যের মধ্যে একটা শব্দ উচ্চারণ করবে, বাকীটা ইশারায় সেরে ফেলবে।


ইস্কুলবেলার গল্প(১৯)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: সোম, ১২/১২/২০১১ - ২:২৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একবার ঠিক হলো পরদিন টিফিনে একটা খুচরো চড়ুইভাতির মতন ব্যাপার হবে, কে কে কী কী আনবে ঠিক করে নেওয়া হলো। আলুকাবলি বানানো হবে। সবাইই আনবে গোটা আলুসেদ্ধ, কেউ নিলো কুচানো পেঁয়াজ, ধনিয়াপাতাকুচি আর কাঁচালঙ্কার দায়িত্ব, কেউ ভিজানো ছোলা, কেউ চানাচুর, ঝুরিভাজা, পাপড়িচাট। আর অবশ্য করে একজনকে বলে দেওয়া হলো বড় ঢাকনাওলা খালি টিফিনবাক্স আনতে, সেটা না হলে হবে না। ওটার মধ্যেই সব মিলিয়ে আসল বস্তুটি বানানো হবে কিনা।


আমরা কেন জামাতকে টাকা দেই?

তানিম এহসান এর ছবি
লিখেছেন তানিম এহসান [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১১/১২/২০১১ - ১০:০৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জামাতের সব টাকা মধ্যপ্রাচ্য থেকে আসে - এই প্রচলিত মিথ এর দিন এখন আর নেই।


অসুন্দরের সুন্দরবন

মুস্তাফিজ এর ছবি
লিখেছেন মুস্তাফিজ (তারিখ: রবি, ১১/১২/২০১১ - ৩:৩৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.
দুই তিনটা বৈঠা মেরেই থেমে গেলো ওরা, বাকি পথটুকু চলে এসেছি স্রোতের টানে, আমি যে ট্রলারে ছিলাম সেখান থেকে ঘাটে বাঁধা ট্রলারগুলো হাত পঞ্চাশেক দূরে। অতটুকু পেরুতে সময় লাগেনা। বসেছিলাম নৌকার পেছনে, ঘাটে ট্রলারের গায়ে নৌকা লাগতেই চালকদের একজন বললো- “সাবধানে উঠে আসেন, আপনাকে সামনের ফরেস্টের ট্রলারের উপর দিয়ে যেয়ে ঐ ট্রলারে নামতে হবে, সেখান থেকে ঘাটে উঠবেন। মাথা ঝাঁকিয়ে পেছন থেকে উঠে ফরেস্টের ট্রলারের ছাদ পেরিয়ে এপাশে চলে এলাম, নীচে যখন নামছি কেবিনের দরজা খুলে ওদের অফিসার মুখ বের করে ফিস্‌ফিসিয়ে বললেন যান, ভয় পাবেন না, আপনি যতক্ষণ থাকবেন আমার ট্রলার এখানেই এদের ট্রলারের সাথে লাগানো থাকবে।“ আমি কোন কথা না বলে বনবিভাগের ভাড়া করা ট্রলার থেকে নীচের ট্রলারে পা রাখলাম।
নিকষ কালো আলকাতরা মাখা ছাদবিহীন সেই ট্রলার লম্বায় চল্লিশ ফুটের মতন, মাঝের অর্ধেক ত্রিপল দিয়ে ঢাকা, এর নীচে শুয়ে থাকা মানুষের অস্তিত্ব টের পাওয়া যায়, ত্রিপলের ঢাকনার বাইরে দু’পাশেই বস্তা ফেলে বাংকারের মতন বানানো, ট্রলারের মাথায় সোলার প্যানেল আর একটা ছোট এন্টেনা। আমি নীচে নামতেই বাংকার থেকে কালো গেঞ্জি আর হাফপ্যান্ট পড়া বন্দুক হাতে একজন উঠে সালাম দিয়ে আমার হাত ধরে বললো “ডাকাতের নৌকায় স্বাগতম”।


প্রান্তিক ধ্রুবতা

মণিকা রশিদ এর ছবি
লিখেছেন মণিকা রশিদ (তারিখ: রবি, ১১/১২/২০১১ - ২:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বহুদিন নিস্তব্ধতায় কেটেছে তার নিয়নের রাতগুলি, মেঘের সকাল সমূহ। নিটোল পুকুরের কালো কৈ মাছের ডাঙ্গায় ভ্রমণের ছটফটানিতে তার সারা গোধূলী অস্থির হয়েছে অসংখ্যবার। এই সব অস্থিরতার আড়ালে বেঁচে থাকার আকুলতা কখনো কখনো ফিরে এসেছে, কখনো জীবন্মৃত্যুর জটিলতার ড্রয়ারে তালাবদ্ধ রাখতে হয়েছে সূর্যালোকের প্রেমপ্রার্থী অবান্তর ইচ্ছেগুলোকে। অন্ধকারে একটি উজ্জ্বল ঘরের জন্ম হয়েছে গোপনে গোপনে। কিছু কৌতুহলী ফুল ও তাদের সব


সোমেশ্বরীর তীরে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১০/১২/২০১১ - ১১:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নাচুঁনে বুড়ি আমি আগেই ছিলাম। বহু কষ্টে নিজেকে গৃহবন্দী করে রেখেছিলাম গত ৪টা বছর। কিন্তু তারেক অণু-র ঢোলের বাড়িতে আর সাম্লাতে পারলাম না নিজেকে। তাই তেহজীব যখন বলল যে বলেন কই যাবেন, সব খরচ আমার তখন আর না করতে পারলাম না। অনেক বার ঠিক করার পরেও বিরিশিরি যাওয়া হয়ে উঠেনি এর আগে। তাই গত ১ ডিসেম্বর ২০১১ সকাল বেলা রওনা হয়ে গেলাম ক্যামেরা হাতে। এটি সেই এলোমেলো ভ্রমণেরই গল্প।


বৃথাদিনলিপি ১

উজানগাঁ এর ছবি
লিখেছেন উজানগাঁ (তারিখ: শনি, ১০/১২/২০১১ - ৯:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

০১.

পড়ছিলাম ঋতুপর্ণঘোষের সাক্ষাৎকার। কবেকার জানি না। অনেক আগের হয়তো। কথা বলছিলেন তার বিজ্ঞাপন ও ছবি বানানোর নানা অনুষঙ্গ নিয়ে। ছবিতে রং-এর ব্যবহার নিয়েও বললেন অল্প-স্বল্প। একজায়গায় জানালেন নিজের ছবিকে “ঋতুপর্ণ ঘোষের ছবি” বলে বিজ্ঞাপিত করার অনাগ্রহের কথা। বললেন, বায়ান্ন জনের ছবি কখনো ঋতুপর্ণের একার ছবি হতে পারে না। আর এক জায়গায় ক্যামেরার সামনে কখনো কাজ করবেন কী না প্রশ্নের উত্তরে স্ট্রেইট এবং খুব কনফিডেন্টলি বললেন, “না”।


গল্প প্রচেষ্টা-১৭

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: শুক্র, ০৯/১২/২০১১ - ৫:০৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রতিরোধ সরণি

মাঝে মাঝে এমন একটা দিন আসে যেদিন কোন কিছুই ঠিকভাবে যায় না। নবী হোসেন সকালেই সন্দেহ করেছিল যে দিনটা সুবিধার যাবে না। মাথার কাছে রাখা মোবাইলে ঠিক সময়ে অ্যালার্ম বাজা সত্ত্বেও ঘুমকে তাড়ানো যায়নি, তাই দেরি করে ওঠার মাশুল হিসেবে দিনটা শুরু হয় দৌড়াদৌড়ি দিয়ে। জোরে অ্যালার্ম বাজে এমন একটা দেয়ালঘড়ি কিনেছিল একবার। কিন্তু এখনকার দেয়ালঘড়িগুলো তো আর আগের আমলের গ্রান্ডফাদার ক্লকের মতো কিছু না যে কয়েক পুরুষ ধরে চলবে। এগুলো দু’দিন চলতে না চলতে ব্যাটারী পাল্টাতে হয়, সাত দিনের মাথায় স্লো বা ফার্স্ট হয়ে চলতে থাকে, এক মাসের মাথায় মিনিট আর ঘন্টার কাঁটা একসাথে চলতে থাকে - তখন ফেলে দেয়া ছাড়া উপায় থাকেনা।