সপ্তাহখানেক আগে শিক্ষাসফরে মাওয়া যেতে হয়েছিলো। পথের মধ্যে নির্মানাধীন যাত্রাবাড়ি গুলিস্থান উড়াল রাস্তার অংশটুকু পার হতে হয়েছিল। ঐ এলাকায় বাতাস ধূলাবালি দিয়ে ভর্তি - এক অসহ্য অসভ্য অবস্থা; অথচ আমি প্রায় নিশ্চিত যে ঐ প্রকল্প অনুমোদন দেয়ার সময়ে নির্মানকালে এই ধরণের বায়ু দূষণ রোধ করার জন্য বিভিন্ন ব্যবস্থা নিশ্চিত করার বিষয়ে অঙ্গীকারনামা দেয়া হয়েছিল - এই ধরণের অঙ্গীকারনামা ছাড়া কোন প্রক
এই তো এই গ্রীষ্মের কথা , মানে মার্কিন হিসাবে জুন থেকে অগাস্ট, স্কুল তিন মাসের ছুটি , আমি মেরিল্যান্ড থেকে কালিফোর্নিয়াতে | google map এ সারা পৃথিবী চষে বেড়াই, এই তো মাউস এ একটা ক্লিক আর আমি প্রশান্ত মহাসাগর এ , আর একটু এগোই তো মেক্সিকো | এভাবে কি আর কাজ করা যায় ? এমন হাতের নাগালে পাহাড় আর সমুদ্র এমন লোভ দেখাচ্ছে তো আমি কী কোরে আর ডেস্কএ বসে কেবল মাউস আর কিবোর্ড নিয়ে থাকি !
মেহেরজানের আজ মন খারাপ। গোলাপী মলাটের ডাইরির শূণ্য পাতার দিকে এক দৃষ্টে চেয়ে থাকে সে। পাতার উপরে কোণায় ডিসেম্বরের ৩ তারীখটা যেন তার দিকে তাকিয়ে মিটমিট করে হাসতে থাকে। পাশেই খোলা আজকের প্রথম আলো। আবার খেলার পাতাটা হাতে নেয়। কয়বার পড়া হলো আজকের খেলার খবরগুলো?
অনেক অনেক কাল আগের কথা!
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
ঠাকুরবাড়ির জমিদারি শুরু------------------
প্রথম দিন একসাথে ছয় জায়গায় ঘুরতে অনেক ভাল লাগছিল কিন্তু ব্যাপারটা ছিল অনেক সুস্বাদু খাবার খেয়ে বদ হজম হওয়ার মতো, পায়ের এতো খারাপ অবস্থা হলো যে মনে হচ্ছিল এখনি অস্ত্রপাচার করতে হবে।যাই হোক পা টা কে অনেক মালিশ টালিশ করে আমরা দ্বিতীয় দিনের সফরে বের হলাম।গন্তব্য Musee de Louvre(লুভর যাদুঘর)।
এমাসের প্রথম দিকে আমি আর আমার বর ছোটখাটো এক আমেরিকা ভ্রমনে যাই। টিভিতে একটা শো হয় "দি এমেইজিং রেইস" নামে যা আপনারা অনেকেই নিশ্চয়ই দেখেছেন। আমাদের আমেরিকা ভ্রমন অনেকটা তেমনই ছিল। মোট ১০ দিনে আমরা আমেরিকার ৩ স্টেট এর ৭টি শহর বেড়িয়েছি, বলা যায় প্রতিদিনই এক জায়গা থেকে আরেক জায়গা যেতে হয়েছে, সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে সব করতে হয়েছে, কত কি ঘটেছে। এসব ঘটনাগুলো এখনে শেয়ার করছি।
[i]
ইউনুস খান হাতটা এমনভাবে মুশফিকুর রহিমের কাঁধে রাখলেন যেন বড় ভাই সাহস দিল ছোট ভাইকে। একটু পর ট্রফি উন্মোচন পর্বে মিসবাহ-উল-হকের পাশেও আকৃতি-শরীরী ভাষায় ছোট ভাইয়ের মতো লাগল মুশফিককে।
[justify]আজ এক নিতান্তই ব্যর্থ মানুষের গল্প বলব। না ভুল বললাম, ব্যর্থতা তো আমাদের সবারই আছে, এ বরং এমন একজনের কথা, যে আমাদের চারপাশের সবজন থেকে কিছুটা আলাদা। এই একজন রহিম-করিম-আব্দুল-জব্বার-রাম-শ্যাম-যদু-মধু যে কেউ হতে পারে। হতে পারে আজকে সিএনজি পাওয়ার সময় যে লোকটাকে দৌড়ে পিছে ফেলে আপনি প্রথম হয়েছেন সেই লোক, বা সেই লোক যে কিনা আজকে আপনার চোখের সামনে বাসে খকখক করে কাশছিল অথবা সেই লোক যে কিনা বা
লেখক: -মুহিত হাসান দিগন্ত
এক. ধান ভানতে শিবের গীত...খানিক ব্যক্তিগত প্রারম্ভিক :
এটা একশ ভাগ ঠিক যে— আমাকে কোনোভাবেই একজন নিয়মিত ব্লগার বলা যাবে না, তবু গত জুলাই মাস জুড়ে ভিকারুননিসা নুন স্কুলের যুগপৎ সাহসী এবং প্রতিবাদী ছাত্রীদের নিপীড়ন বিরোধী আন্দোলনের সময় বিভিন্ন ব্লগসাইটে ও ফেসবুকে যেসব লেখাপত্তর চলছিলো- তার বেশিরভাগই পড়তাম।