পর্ব ৩
পুরো বাগানের সাথে এই অংশটা যেন মিলছে না। একটু বেখাপ্পা ভাব এই অংশটুকুতে। মাটি আলু-থালু। ভদ্রমহিলা পাশের এক জায়গায় অর্ণবকে তাকাতে বললেন। তাকিয়ে অর্ণবের ভেতরটা যেন একটু কেঁপে উঠল। ফুল-লতা-পাতা দেখে মানুষের অন্তর কাঁপে না। কিন্তু তাদের বিন্যাস অন্তর কাঁপাতেও পারে! কেউ নির্মমভাবে কিছু ছিঁড়েছে, গাছ উপড়ে ফেলেছে। তারপর সেগুলো মাটিতে সাজানো হয়েছে একটি জ্যামিতিক নকশায়।
"তুই কি ছাত্র??"
এই বলে হাতে পত্রিকাটা নিয়ে ছিঁড়ে ফালি ফালি করে ফেলেছিলেন পিতৃদেবতা, বেশ সিনেমাটিক ভঙ্গিতেই। অনেকক্ষণ ধরেই চুপচাপ থেকে যেভাবে গুমরে গুমরে উঠছিলেন তাতে বেশ একটা বিপদ যে আসন্ন তা বুঝতে পারছিলাম, কিন্তু ব্যাপারটা যে এতোটা সিনেমাটিক হবে তা ধারনাও করতে পারি নাই। কোথায় চোখেমুখে ফিটিয়ে তুলার দরকার ফাঁসির আসামীর মত অনুতাপ, সেই জায়গায় ভুরভুরিয়ে কোত্থেকে যেন রাজ্যের হাসি পেয়ে গেলো। হাসি চাপতে চাপতে মনে করছিলাম কবে কোন সিনেমাতে এমন চমৎকার নাটকীয় দৃশ্যটা দেখেছিলাম। ভাগ্যিস সে মুহূর্তেই পিতৃদেবতা অনুধাবন করতে পারলেন পরীক্ষার আগের দিন নির্বিকার চিত্তে বইপত্র ছেড়ে পত্রিকায় মনোনিবেশকারী ধর্মবিমুখ ছেলের মস্তিষ্কের অসারতা, আর তাই সে যাত্রা অল্পের উপর দিয়েই বেশ বেঁচে গিয়েছিলাম।
১.
অন্ধকারের যুবকেরা অন্ধকার খুঁজে ফেরে। মূলত জায়গাটা তাদের চেনাই। তবু তারা আরো রাত বাড়ার অপেক্ষায় থাকে। আরো অন্ধকারের অপেক্ষায় কিংবা গাঢ় অন্ধকারের অপেক্ষায়। যুবকদের যেকোন নামই হতে পারে। সুমন, বিল্টু কি মন্টু! নামে কি আসে যায়? তারা অন্ধকারের মানুষ। নামগুলোও তাই অন্ধকারেই থাকুক।
২.
[justify]নিওলিবারেল (নয়া উদারতন্ত্র) ধারণার প্রবর্তন হয় ১৯৩০ সালের দিকে। জার্মান অর্থনীতিবিদদের একটা ক্ষুদ্র গোষ্ঠী এই ধারণা প্রথম চালু করেন। এরা যুক্ত ছিলেন ‘ফয়েরবাগ স্কুল’-এর সাথে। আর নিওলিবারেলিজম শব্দটি প্রথম চালু করেন লুইস রোগেয়ার। এই তত্ত্বে প্রাচীন লিবারেলিজম মতবাদকে কিছুটা ঢেলে সাজিয়ে নতুন একটা চেহারা দেয়ার চেষ্টা করা হয়। রিকার্ডোর মুক্ত বাজার অর্থনীতি তাঁর সময়ে ভালো প্রচারণা না পেলেও স
সন্ধ্যার মুখে মুখে পৃথিবী যখন ঘুমানোর আয়োজন করছিল তখন দূর থেকে হন হন করে বুড়া মঙ্গল মিয়াকে এগিয়ে আসতে দেখা গেল। মঙ্গলকে দেখে পৃথিবীর মনে অমঙ্গল আশংকা দানা বেঁধে উঠলো। এরকম বিনা নোটিশে কখনো আসে না সে। লালমুখোকে তার খুব হিংসা। ঝুট ঝামেলা থেকে বহুদূরে ব্যাটা কোটি কোটি বছর ধরে নাকে কার্বন ডাই অক্সাইড দিয়ে আয়েশ করে ঘুমিয়ে যাচ্ছে। যখন ইচ্ছে ঘুমোয়, যখন ইচ্ছে জাগে। বিরক্ত করার কেউ নেই। দুটো বেঢপ চাঁদ আছে,
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
প্যাগোডা ট্রি ওরফে টাকার গাছের কাহিনী
----------------------------------------------
'দোস্ত, সুস্মিতার নাম্বার দে তো'- তৌহিদ বলে।
'কি রে, তোর না রাত্রি আছে, ওইটার কি হবে?' সিগারেটের ছাই ফেলতে ফেলতে হাসিব জিজ্ঞেস করল।
'ধুর, বেশীদিন কিছু ভাল্লাগে না।'- তৌহিদের উত্তর।
পুরাণকথা, পর্ব-১
http://www.sachalayatan.com/node/41739
পুরাণকথা, পর্ব-২
http://www.sachalayatan.com/node/41779
পুরাণকথা, পর্ব-৩
http://www.sachalayatan.com/node/41822
পুরাণের প্রাজ্ঞ দূরদৃষ্টিসম্পন্ন ব্যাখ্যাকারগণ বলেছেন, আমরা ইতিহাসের পাতায় দেখতে পাই, দেবতারা দানবদের জয় করছেন আবার কখনও দানবেরা দেবতাদের জয় করছেন।
ইদ্রাকপুর কেল্লা মুন্সীগন্জ শহরে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক মোঘল স্থাপত্য। বাংলার সুবাদার ও সেনাপতি মীর জুমলা ১৬৬০ খ্রীস্টাব্দে বর্তমানে মুন্সীগন্জ জেলা সদরে ইছামতি নদীর পশ্চিম তীরে ইদ্রাকপুর নামক স্থানে এই দুর্গটি নির্মান করেন। তৎকালীন মগ জলদস্যু ও পর্তুগিজ আক্রমণের হাত থেকে ঢাকা ও নারায়নগন্জ সহ সমগ্র এলাকাকে রক্ষা করার জন্য ইদ্রাকপুর কেল্লা নির্মিত হয়। ইদ্রাকপুর কেল্লা তৈরিতে ৮২ মি. * ৭২ মি. আয়তাকার ইট ব্যবহার করা হয়েছে।
পর্ব ১
পর্ব ২
এই উটকো ঝামেলা থেকে রেহাই পেতে কিছুদিন গা ঢাকা দেয়া যায় কি না চিন্তা করল ও। এবং সংগে সংগেই প্ল্যানটা বাতিল করে দিল।