আজকের জীবটির নাম হলো অল্ডারফ্লাই (Alderfly)।
ঢাকা শহরে ডাস্টবিনের আশে-পাশে জ্যামে বসে থেকে মাছি দেখে যারা অতিশয় বিরক্ত হয়ে ভাবছেন এটা নিয়ে লেখালেখির আবার কি হলো? তাদের জন্য বলছি এর নামের সাথে fly থাকলেও এরা আসলে মাছি নয়।
খবরে প্রকাশ সরকারি ও বিরোধী দল নারায়নগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন নিয়ে বিপরীতমুখী অবস্থানে থাকলেও দুই নেত্রী গতকাল ঈদকার্ডের মাধ্যমে শুভেচ্ছা বিনময় করেছেন। অন্যদিকে নির্বাচনের ফল ঘোষণার পর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফ তৃপ্তির ঢেকুর তুলে বলেছেন সরকার সফল। তার মতে এই নির্বাচনের মাধ্যমে সরকারের তিনটি লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়েছে-
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
প্রথম পর্ব
---------
পুরাণকথা, পর্ব-১
http://www.sachalayatan.com/node/41739
পুরাণকথা, পর্ব-২
http://www.sachalayatan.com/node/41779
বিভিন্ন পুরাণ কাহিনী থেকে জানা যায় যে, স্বর্গলোকের রাজ্যগুলো বিভিন্ন অধিপতির নামানুসারেই পরিচিত ছিল। সে নামগুলোও আসলে একই জনের নাম না। বরং বলা যায় এগুলো বংশানুক্রমিক উপাধি।
স্বর্গলোকের বিভিন্ন রাজ্যের অধিপতিরা জাতিতে ছিলেন দেবতা।
সালেক খোকন
‘বড়গ্রাম ক্যাম্প থেকে একদিন ডেকে পাঠানো হয় আমাকে। যেতে হবে আঙ্গিনাবাদ ক্যাম্পে। সেখানে সবাই জড়ো হই। ক্যাপ্টেন রনজিৎ শিং উচ্চকন্ঠে জিজ্ঞেস করেন, ‘কে কে দেশের জন্য জীবন দিতে পারবে ?’ সবার প্রথমে হাত ওঠে আমার। সেদিন দেশের জন্য আত্মাহুতি দিতে প্রস্তুত ১৫০ জন যোদ্ধাকে নিয়ে তৈরি করা হয় বিশেষ একটি দল। চলে কয়েক দিনের বিশেষ ট্রেনিং। সুবেদার মেজর শহীদুল্লাহ ট্রেনিং দেন সবাইকে।
আর্চার ফিস (Archerfish) খুব মজার (!) একটি মাছ। মজার বলতে খেতে মজা সেটা অবশ্য বলিনি , এর খাদ্য সংগ্রহ করা পদ্ধতিটির কথা বুঝিয়েছি!! ধরাযাক একটা জলজ উদ্ভিদের উপর একটা পোকা বসে আছে। এই মাছটি আস্তে আস্তে গিয়ে মুখ দিয়ে 'পুচুৎ' করে পানি ছুড়ে মারে। পোকাটির গায়ে লেগে ওটা পানিতে পরলেই এরা খপ করে মুখে ঢুকিয়ে খেয়ে নেয়।
ধ্যাড়ধেড়ে একঘেঁয়ে জীবনটায় আর রসকষ বলে কিচ্ছু অবশিষ্ট নেই। সব পেয়ে বসা রস ছাড়া এই কষটে জীবনে একটু আনন্দের খোরাক যোগায় এমন ঘটনাও বিরল। টিভির মেগা সিরিয়ালের মত মিঠেহীন চুইংগাম চিবানোর মতই দিন-রাত পার করতে করতে ত্যাক্ত হয়ে অবশেষে ঘর ছাড়ার স্বিদ্ধান্ত নেয় শান্ত। বাবা-মা ব্যাস্ত শত কাজে। তাকে সময় দেবার সময় তাদের নেই। প্রয়োজনও বোধ করেনা হয়তো ছেলে বড় হয়ে গেছে ভেবে। ভাল রেজাল্ট করা নামি-দামী বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া ছেলের তো বন্ধুর অভাব হবার কথা নয়!
জনৈক অতিথির মন্তব্য থেকে আজ জানতে পারি সচলায়তনের প্রথম পাতায় যে মাত্র ১০টা সাম্প্রতিক লেখা দেখা যায় সেটা নাকি বিরাট লজ্জার ব্যাপার। এটা কিভাবে লজ্জার ব্যাপার হতে পারে, তা অবশ্য মাথায় আসেনি কিন্তু লজ্জাবতী গাছের মতন কেউ যদি নিজে থেকে লজ্জা পেয়ে যায় তাহলে তো আর আমার করার কিছু থাকেনা। নীড়পাতায় চাইলেই যতখুশী লেখা দেখানোর ব্যবস্থা অবশ্যই করা যায়, কিন্তু তাহলে সার্ভারের উপরে যেমন চাপ পড়ে, তেমন
আসুন বিশ বছর পর কোনো এক সন্ধ্যায় ঢাকা শহরের বুকে চোখ রাখি। সারি সারি গাড়ি দৌড়চ্ছে,প্রচণ্ড ব্যস্ত মানুষ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টি এস সি চত্বরে চোখে পড়ছে না ছাত্র-শিক্ষকদের আড্ডা,ভাবতেই অবাক লাগছে মাত্র দু দশক আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের পদচারনায় মুখর থাকত এই জায়গাটুকু! কেউ কারো দিকে তাকাচ্ছে না, সবাই নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত,একে অন্যকে ঠেলেঠুলে জায়গা করে নিচ্ছে নিজের জন্য!