এক
পাইলট। তাকে কিশোরও বলা চলে না আবার যুবক বললেও ঠিক হবে না, এই দুইয়ের মাঝামাঝি। বাবা মা শখ করে নাম রেখেছিল পাইলট, ছেলে একদিন বড় হয়ে বৈমানিক হবে। কিন্তু ভাগ্যের পরিহাসে সে ঠিকই পাইলট তবে তিনচাকার যান রিকশার। প্রতিদিন ভার্সিটির বাইরে রিকশা নিয়ে অপেক্ষায় থাকতে দেখা যেতো পাইলটকে। প্রায় প্রতিদিনি পাইলটের রিকশায় বাড়ি ফেরা হতো। আমি ওর কোন কালের মামা সেইটা আমিও জানি না, ও নিজেও জানেনা। প্রথম দিন থেকেই আমাকে মামা বলে সম্বোধন করে আসছে।
উইকিপিডিয়ার সাথে আমার সম্পর্ক প্রায় সাড়ে সাত বছরে গড়াতে চললো। সেই ২০০৪ সালের মার্চ মাসে একাউন্ট খুলেছিলাম ইংরেজি উইকিপিডিয়াতে। তার বছর দুয়েক পর কাজ শুরু করি বাংলা উইকিপিডিয়াতে। এই সাত বছরে উইকিপিডিয়াতে দেখেছি নানা রঙ্গ, আর পরিচয় হয়েছে মানব মনোস্তত্ত্বের নানা দিকের সাথে। এই সিরিজটা আসলে উইকিতে কেনো লিখবেন, তার আহবান নয়, বরং উইকির নানা বৈচিত্র্যময় দিকের উপস্থাপনা মাত্র।
এক,
[justify]কবি জসিম উদ্দিনের কবিতার মধ্যে পাই গল্প। তার আসমানী কবিতার মধ্যে অসমানীদের গল্পরে মাধ্যমে তুলে ধরেছেন এক আসাধারন চিত্রকল্প। নজরুলের লিচুচোর কবিতায় ছেলে বেলার দুস্যতায় ভরা ফল চুরির গল্প খুঁজে পাই, যেন এক থ্রিলার কাহিনী। সুকান্ত মোরগ খাবার টেবিলে কবিতায় মানুষের বঞ্চনার গল্প তুলে ধরেছেন এক জটিল সাইকো এনালাইসিস মাধ্যমে যেখানে খাবার জন্য রান্না করা একটি মোরগ কথা বলে ওঠে গরিবের পক্ষে। রবি ঠ
মানুষ জীবনে ধাক্কা খেয়ে নাকি সাধু সন্নাস্যি হতে চায়। আমার বেলায় ঘটনাটা ঘটল এমন যে আমি হতে চাচ্ছি
সকালবেলা আমার উঠতে কষ্ট হয়। আমি নিশাচর প্রাণী। এখনো কলেজের ২ষ বর্ষে পড়ি। এক জায়গায় রাতের পালাগান শুনে রাতের বেলা হোস্টেলে আসছিলাম। পথে একটা কবরের পাশ দিয়ে সাহস করে বাঁক নিতে পারলে পুরো দশ মিনিটের হাঁটা বাঁচানো যায়। আমি তাই করলাম। সবসময় করি না। আজকে করলাম। বাকেঁর কাছে আসতেই কিছু একটার শব্দ শুনলাম। একবার মনে হলো সামনে আরেকবার মনে হলো পিছনে। যেদিক দিয়েই হোক আমার দিকেই এগিয়ে আসছে। আমি একটু চিন্তা করেই
কলেজে পড়াকালিন ছুটিছাটাতে প্রায়ই আমি গ্রামের বাড়িতে যেতাম। যদিও আমরা তখন মফস্বল শহরেই থাকতাম তথাপিও গ্রাম আমাকে প্রচন্ডভাবেই আকৃষ্ট করত।
গ্রামে আমাদের বাড়ির সামনেই বিশাল একটি বাওড় আছে। চাঁদনিরাতে আমরা নৌকায় চড়ে বাওড়ে ঘুরতে বেরোতাম। সাথে থাকতো কোঁচড়ভর্তি মুড়ি আর পাটালি। জোছনারাতে নৌকায় করে বাওড়ে ঘুরতে কী ভাল যে লাগত!
একফোঁটা দিয়েছিলাম শিরোনাম শেষে অবারিত বিষ - একফোঁটা নিয়েছিলাম শ্বাস - একফোঁটা ইতিহাস, অস্ফুট পাপ! আজ এসো ঝাড়বাতি সরিয়ে ফিরিয়ে আনি - ফিরিয়ে আনি লন্ঠনে লন্ঠনে জাগা বেহুতাশ চলে যাওয়া অভিমানী-ছায়াময়-স্থিরতা - সনাতন নাম তার সনাতন ---
[justify]ছেলেদের বড় বড় পটলচেরা চোখ দেখলেই আমার ভীষণ দুঃখ হয়, চোখের কি অপব্যবহার, কি অপচয়। মানুষগুলা এই পটলচেরা চোখ নিয়ে সারাক্ষণ কি বিপদেই না থাকে। না পারে কাজল, আইলাইনার, মাশকারা আর আইশ্যাডো দিয়ে চোখগুলাকে সাজাতে, কেবল সারাক্ষণই সেই গরুর মত চোখ নিয়ে ইতস্তত ড্যাবড্যাব করে তাকিয়ে থাকে। আমার প্রায়ই-স ইচ্ছে করে এই ধরনের মানুষ-গুলারে ধরে চোখে একটু কাজল পরিয়ে সাজিয়ে-গুছিয়ে দেই। আগে তাই কর