জীবাণু, বৃষ্টি, মশা, গুলি ও অপমানের হাত থেকে রক্ষার জন্যে আপনার ত্বককে যেভাবেই হোক দুইশো দিয়ে গুণ করুন।
'আশি'র পরে তিতির চোখে আর জ্যোতি ছিলো না।
অথচ, আমরা সেখান থেকেই আলো নিয়ে,
আলো নিয়ে বানিয়েছি সোনার বালিয়াড়ি।
সেখান থেকেই স্বপ্ন নিয়েছি-কেমন দ্যুতিময় ছিল শৈশব!
কাঁপত ভবিষ্যত, তিতির চোখের মত তিরতির-
আর আমরা অবেলায় সানাইয়ে চমকিত
আমপাতার শিরায় লুকিয়ে ফেলতাম গোপন অভিজ্ঞতার সমস্ত আয়না!
মাঝে মধ্যে দুটি একটি অবুঝ মুখ দেখা দিয়ে মেলাত সাবধানে
আমরা ফিরে গিয়ে চৈত্রের ধূলার মাঝে
১..................................................................................................................
নামের কখনো স্বত্ব হয় না। অনামের হয়।
এক বিকেলে আমাদের দূরপাল্লার ট্রেনটা হঠাৎ থেমে গেছিলো এক অচেনা স্টেশনে। প্লাটফর্ম মাটির সমতলে, একটুখানি দূরেই সবুজ জমি, তারপরে একটা টিলা। জমির মাঝখানে রাজার মতন দাঁড়িয়ে এক বিরাট অশ্বত্থ। এইরকম জায়গায় এসে ট্রেন দাঁড়িয়ে গেলেই কেবল কল্পনা করতে ইচ্ছে করে নেমে পড়তে। নেমে পড়ে টিলার দিকে চলতে চলতে ঠিক একটা বিন্দুতে এসে ছিঁড়ে যাবে পরিচিত পৃথিবীর সুতো। তার পরেই দেখা দেবে সেই যাদুদরজাটা।
এই মাত্র দেশের অন্যতম প্রধান জাতীয় দৈনিক "প্রথম আলো" তে দেখ্লাম একটা খবর এসেছেঃ
"ইলিশ প্রজনন মৌসুমে (৬-১৬ অক্টোবর) ইলিশ ধরায় বরগুনার আমতলী উপজেলায় গত রোববার গভীর রাতে পায়রা নদীতে অভিযান চালিয়ে ট্রলারভর্তি প্রায় ৯০ মণ ইলিশ আটক করা হয়েছে। আটক ট্রলারের মালিককে সোমবার দুপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালত এক মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন।"
সেদিন করে বাসে করে আসছিলাম। তখন কিছু ছাত্রের কথা শুনলাম, বি সি এস পরিক্ষা দিয়ে আসার পথে বাসে তারা মুক্তিযোদ্ধাদের আর তাদের ছেলেদের চৌদ্দ গুষ্টি উদ্ধার করছে। কারন একটাই, তাদের জন্য ৩০% কোটার জন্য অনেক যোগ্য ছাত্রও সুযোগ পাচ্ছেনা চাকরির। মুক্তিযোদ্ধারা আমাদের সম্মানের পাত্র। কিন্তু সরকার এই মুক্তিযুদ্ধকে বানিয়ে ফেলেছে আমাদের সাথে বৈষম্য করার একটা মাধ্যমে। যেখানে সরকারি চাকরিতে দেশের সব চেয়ে মেধাব
[justify]কাজটা অনেকবারই করেছেন, আজ আবার করে দেখুন। কাওকে খুব জটিল কোনো প্রশ্ন করুন। ভাবুন তো তার প্রতিক্রিয়া কী হতে পারে? সবচেয়ে বড়ো সম্ভাবনা যেটা সেটাই বলি। তারা চোখ বন্ধ করে কিংবা আকাশের দিকে তাকিয়ে ভাবতে থাকবে। এটাই এ লেখার পয়েন্ট। কেন বেশিরভাগ মানুষ জটিল কোনো বিষয় নিয়ে ভাবার সময় কিংবা প্রশ্নের উত্তর দেবার সময় চোখ বন্ধ করে ফেলে?
কিছুদিন আগেও এ প্রশ্নটির কোনো সদুত্তর বিজ্ঞানীদের কাছে ছিলো না। তবে ধীরে ধীরে অনেক কিছুই বেরিয়ে আসছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন প্রশ্নটির উত্তর আমাদের মস্তিষ্কে লুকিয়ে আছে। আসলে আমরা যখন পুরনো কোনো তথ্য কিংবা স্মৃতি মনে করার চেষ্টা করি তখন মস্তিষ্কের যে অংশটি সক্রিয় হয়ে ওঠে ঠিক সেই অংশটিই আবার আমাদের চোখ দু’টো থেকে প্রাপ্ত ডাটা বিশ্লেষণ করে।
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
দুটো মেয়ের কথা হবে আজ। একজনের নাম কিম ফুক। বাড়ি ভিয়েতনাম। আরেকজনের নাম খুকি--খুকিরানী। বাড়ি বাংলাদেশে। ঘটনাকাল ১৯৭২ সালে আর ১৯৭১ সালে। কিমের বয়স ছিল তখন মাত্র নয়। আর খুকীর বয়স তের কি চৌদ্দ।
আমাদের যাত্রা আগে ভিয়েতনাম
স্কুল পালানো কিশোর
স্কুল পালিয়ে খেলতে যাওয়ার মুহূর্তে রতন তার বাবাকে দেখে অন্য একজন মহিলার সাথে রিকশায় চেপে কোথায় জানি যাচ্ছে, তার মুখে মৃদু হাসি ফুটে উঠে আর এই হাসির পেছনের কারণ অনুসন্ধান করলে জানা যায় এভাবেই স্কুল পালিয়ে যাওয়ার সময় সে তার মা'কে দেখেছিল অন্য কোনো পুরুষের সাথে এবং তখন তার মন খারাপ হয়েছিল আর এখন মন খারাপে কাটাকাটি হয়ে সে সাম্যবস্থায় উপনীত হয়ে তৎক্ষনাৎ সিগারেট ধরাতে কোনো ভুল করে না।