যে শিউলিফুলগুলোকে হয়তো আর কোনোদিন দেখা হবে না, তাদের স্মৃতির মাঠ থেকে খুঁজে খুঁজে শিশিরে ধুয়ে সাজিয়ে রাখি। আকাশে বাতাসে শরতের ছোঁয়া, রোদ্দুরে যাদু, এর ভিতরে কান পাতি, অনেক দূরের আমার শৈশবের প্রান্ত থেকে ভেসে আসে ঢাকের শব্দ, ডিং ডিডিং ডিডিং ডং। ঢাকীরা নানা রঙের পালক আর শুভ্র কাশফুল দিয়ে সাজ পরাতো ঢাকের। এখনও হয়তো পরায়।
গত ৯ সেপ্টেম্বর শুরু হয়েছে রাগবি বিশ্বকাপ। মোট ২০টি দল চারটি পুলে বিভক্ত হয়ে লড়াই করছে একে অপরের সাথে। যদিও মাত্র কয়েকটা দল বাদে বাকি দলগুলো মাত্র একটা করে ম্যাচ খেলেছে, কিন্তু তাতেই উত্তেজনার পারদ উঠে পড়েছে অনেক উপরে।
[justify]
'গলায় আমার নেই যে কোন রেওয়াজ করার স্বভাব, এই অভাব আমার থাকবে চিরদিন..' ♪♫
বাংলা সাহিত্যের যুগ অনুযায়ী আধুনিককাল শুরু হয়েছে ১৮০১ সাল থেকে। তবে গ্রামীনফোন ডিজুস সিম বেশ আগে আনলেও ডিজুস যুগ হিসেবে একটা যুগের সূচনা খুব বেশীদিনের নয়। বছর দুই ধরে এই যুগের নাম হয়ত আড্ডা মাতাচ্ছে, তার বেশী তো অবশ্যই নয়। তা এই যুগে ঢাকা শহরে বৃষ্টি হোক বা না হোক, বন্যায় শহর তলিয়ে যায় যায় অবস্থা; আর তা হচ্ছে প্রেমের বন্যা। হায়রে প্রেম; সবার এমনি সন্দেহ বাতিক হয়েছে যে ছেলে মেয়ে মাইল খানেক দূরত্বে
#
পলেস্তরা খসে পড়া ঘর, ঝুল মাখা ছাদ; কাঁচবিহীন জানালাবন্দী আমি ক্রমশ গতিহীন হয়ে পড়া ফ্যানের বাতাসে হাত পা ছড়ানো অবস্থায় প্রতিদিন বিষণ্ণ, নিস্তেজ সকালে নিজেকে আবিষ্কার করি। দেখি- চোখ দু’টো খোলা অবস্থায়,তিরতির করে কাঁপতে থাকা চোখের পাতায়, ঝুরঝুর করে ভেঙে পড়া, স্বপ্নের ভারে ক্ষয়ে যাওয়া বৈশিষ্ট্যহীন আমাকে।
বিনা সুতোর মালা গাঁথার প্রতিশ্রুতি নিয়ে বসেছিলাম, কিন্তু গাঁথতে পারলাম না। একটা একটা করে পুঁতি তুলে নিই, পরপর সাজাই। সেই বর্ষাবিকেলের নীল পুঁতি যার ভিতরে কেমন একটা মায়াবী আলো ঝিলমিল করতো, সেইটার গায়ে হাত বুলিয়ে চুপটি করে নামিয়ে রাখি। পাশে রাখি ঝকমকে লাল আর সাদা দুটি পুঁতি, ওরা বৈশাখের সন্ধ্যা, ওরা জয়জয়ন্তী।
প্রাইমারীতে থাকতে পাশের বাসার পাড়াতো দাদা-দাদীর কল্যানে টিনটিন,চাচা চৌধুরী, হাঁদা-ভোদা, নন্টে ফন্টে, বাঁটুল দ্যা গ্রেট ইত্যাদি চমৎকার সব কমিকস পড়া শেষ।
তারপর সেই দাদীর কল্যানেই বোমকেশ বক্সী কিংবা কিরিটি শেষ এবং তারপর প্রফেসর শঙ্কু, ফেলুদা,ঘনাদা,টেনিদা মোটামুটি একটা কব্জা করা গেছে।
পরের দিন সকালে ৫ টায় উঠে একটু পরেই আমরা বেড়িয়ে পড়লাম, কমপ্লেক্স সকালেই খুলে যায়, সূর্যের প্রথম আলোতে অসাধারণ লাগে জায়গাটা, দেখলেই একটা অপার্থিব অনুভূতি তৈরী হয়, পাথরের সুউচ্চ মন্দিরগুলোর গায়ে যখন সোনালী আলো পরে তখন মনে হয় পুরো জায়গাটাই সোনা দিয়ে মোড়ানো
প্রাত্যহিকের জটিল ফাঁদে আটকে পড়ার ধন্ধে
ঘরের ভেতর লুকিয়ে থাকি সকাল থেকে সন্ধ্যে