Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

‘আ ম্যাজিকাল জার্নি’ (শেষ পর্ব)

দিহান এর ছবি
লিখেছেন দিহান [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১২/০৯/২০১১ - ৯:১৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দুপুর দুইটায় ফ্রেশার ডিউটি ডাক্তার চলে গেলেন। পরে একজন অভিজ্ঞ ডাক্তার এলেন আর এলেন দারুণ এক নার্স। মরমা এই মেয়ের নাম তিংতিং! একদম শেষ পর্যন্ত আমাকে অসম্ভব সাহায্য করেছে সে। বিকাল তিনটায় আমাকে ব্যাথা বাড়ার ঔষধ দেয়া হলো। ব্যাথার ঔষধ মানে Oxytocin।মেয়েদের শরীরে সহজাতভাবেই এটা তৈরি হয়। সিন্থেটিক ফর্মে Pitocin দেয়া হয় স্যালাইনের মাধ্যমে যাতে ব্যাথার তীব্রতা বাড়ে আর জরায়ুর মুখ তাড়াতাড়ি খুলে যায়। নার্স মেয়েটাকে জিজ্ঞেস করলাম কতক্ষন লাগবে, সে বললো তিন ঘন্টার মতো। আমি জানতাম লেবার এর গড়পড়তা সময় আট ঘন্টা তবু সেসময় সেটা ভুলে গেলাম। তিনঘন্টা কে আঁকড়ে ধরলাম...দিহান, দেখতে দেখতে কেটে যাবে ১৮০ মিনিট, এমন কোনো ব্যাপার না।


বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা ভর্তি হতে যাচ্ছেন

মাহবুব ময়ূখ রিশাদ এর ছবি
লিখেছেন মাহবুব ময়ূখ রিশাদ [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১২/০৯/২০১১ - ৭:১৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আকাশ তো সবসময় নীল থাকে না, মাঝে মাঝে মেঘ থাকে, রাতের বেলা কালো থাকে। মানুষ আবার মেঘের জন্য অপেক্ষা করে, রাত হলে স্বপ্ন দেখে, কেউ কেউ ছাদে গিয়ে উদাস ভঙ্গিতে বসে থাকে। এইটা কোনো সমস্যা না, সমস্যা হলো—আমরা তরুণেরা অধিকাংশ সময়ে উদাস হয়ে বসে থাকি, চারপাশের কোনো খেয়াল রাখি না। ওদিকে বিশাল বড় মেঘ এই দেশের আকাশ ছেঁয়ে ফেলছে, আসলে মেঘ বলা ঠিক না, কোনো অভিশপ্ত কিছু যার কোনো সমার্থক শব্দ খুঁজে পাচ্ছি না আর আম


রূপদর্শীর পারে

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: সোম, ১২/০৯/২০১১ - ১২:২৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বৈজয়ন্তী ডাকে, "কী রে তুলি, কী হলো তোর? শিগগীর তৈরী হয়ে বেরো, বেড়াতে এসে ঘরে বসে থাকার মানে কী?"


ছেঁড়াখোঁড়া স্বপ্নেরা -১

দময়ন্তী এর ছবি
লিখেছেন দময়ন্তী (তারিখ: রবি, ১১/০৯/২০১১ - ৩:২৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বছর দুই আড়াই আগে এই উপন্যাসটায় হাত দিয়েছিলাম৷ তারপর নানা প্রতিকূল পরিস্থিতির জন্য লেখা বন্ধ হয়ে যায়৷ পাত্রপাত্রীরা আজকাল ঘুমের মধ্যে এসে বকাবকি করেন ওঁদের এরকম মাঝপথে ফেলে রাখায়৷ তাই আবার লিখতে শুরু করলাম৷ সচলদের কাছে একান্ত অনুরোধ দু হাত খুলে সমালোচনা করুন৷ একটুও দ্বিধা করবেন না, পড়ে যা মনে হবে মন্তব্যের ঘরে গিয়ে দমাস দমাস করে লিখে ফেলবেন, হ্যাঁ৷


চিংড়ি ভাজা, খেতে মজা!!!

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: রবি, ১১/০৯/২০১১ - ২:৪৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(এটি একটি খানাপিনা বিষয়ক হালকা পোষ্ট। জ্ঞানীগুনীরা নিজ দায়িত্বে পড়বেন).......আমি পড়তে ভালোবাসি। শুধু তাই না, পড়তে পড়তে ঘুমিয়ে পড়তে আরো বেশী ভালোবাসি। তবে আজকাল সাহিত্য পড়া বাদ দিয়ে নতুন কিছু পড়ছি। পড়ছি না ঠিক, বলা যায় গবেষণা করছি। .........যেসব খাবার খেতে ডাক্তার বারন করেন, যেসব খাবার জিবে সয় কিন্তু রক্তে সয় না, যেসব খাবার ছেলেপিলেরা কচ কচ করে খায়, আর আধবুড়োরা ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে থাকে, সেইসব খাও


আবোল তাবোল-৪

সজল এর ছবি
লিখেছেন সজল (তারিখ: রবি, ১১/০৯/২০১১ - ১১:১১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


উচ্চশিক্ষারত বন্ধুদে্র ফোনে বা ম্যাসেঞ্জারে নক করলে, নানা কথার ফাঁকে একটা কথা তারা ঘুরিয়ে শুনিয়ে দেয়, “দোস্ত ল্যাবে আছি/ ল্যাব থেকে ফিরছি/ ল্যাবের দিকে রওয়ানা দিচ্ছি”। হজ্বফেরত পলিটিশিয়ানরা যেমন নামের আগে হাজী লাগিয়ে নেয়, তেমনি তাদের নামের আগে "ল্যাবু" লাগিয়ে দিতে ইচ্ছা করে। একটু হিংসার ছোঁয়া নিশ্চয় পাওয়া যাচ্ছে, কারণ হচ্ছে আমার কোন ল্যাব নেই। আছে একখানা “অফিস”।


আমি আর নেই সেই আমি

বন্দনা এর ছবি
লিখেছেন বন্দনা [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১১/০৯/২০১১ - ১২:৩৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]কদিন ধরেই মাথাটা বড্ডো বেশী খারাপ, বেশ কখানা ডেডলাইন ঝুলছে ঘাড়ের উপর। কোনটা রেখে কোনটা করি ভেবে না পাই কূল টাইপ অবস্থা আর কি। কিন্তু এ যাত্রায় আর রক্ষে নাই বোধহয়, যেমন করেই হোক কিছু একটা ধরায়ে দিতে হবে সুপারভাইজারের হাতে। কারণ বেশ কদিন আগে বেশ মোলায়েমভাবেই বলছিলাম যে পার্টটাইম করে ফেলতে চাই। এই শুনে উনারা ও আমাকে যাকে বলে এক্কেবারে ক্যোঁৎ করে ধরে ফেললেন, বললেন যা হয় আগে একটা ড্রাফট জমা দা


হিমালয়কন্যা : অনুরাধা কৈরালা

অরফিয়াস এর ছবি
লিখেছেন অরফিয়াস (তারিখ: শনি, ১০/০৯/২০১১ - ১০:২৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

উপস্থাপিকার কন্ঠসর তখন আবেগে রুদ্ধপ্রায়, অডিটরিয়ামের কয়েক হাজার গন্যমান্য ব্যাক্তি তখন উঠে দাড়িয়েছেন শ্রদ্ধায়, টিভি ক্যামেরায় দেখা যাচ্ছে অধিকাংশ মানুষের চোখ অশ্রুসজল, করতালিতে কেঁপে উঠছে পুরো অডিটরিয়াম, ধীর পায়ে তিনি উঠে এলেন মঞ্চে, উপস্থাপিকা আবেগে জরিয়ে ধরলেন তাকে, সম্মানিত অথিতি তার বক্তব্যে তুলে ধরলেন নারী-পাচারের চরম কিছু অংশ, সবাইকে অনুরোধ করলেন, প্রত্যেকটা মেয়েকে নিজের সন্তান হিসেবে চিন্তা করে তাদের কষ্ট অনুধাবন করতে, যেনো নিজের মধ্যে জাগ্রত হয় আত্মশক্তি, যেনো পুরো সমাজ রুখে দাড়ায় মানুষ পাচারের মতো ঘৃণ্য অপরাধের বিরুদ্ধে, নমস্কার জানিয়ে যখন কথা শেষ করলেন, তখন আবার পুরো অডিটরিয়ামের দর্শক উঠে দাড়িয়েছেন, টপ টপ করে চোখ থেকে জল পরছে তখন অনেকেরই, করতালিতে আবার কেঁপে উঠলো পুরো হল| এই দৃশ্য CNN Hero 2010 Award অনুষ্ঠানের| শ্রদ্ধেয় সেই নারীর নাম "অনুরাধা কৈরালা"|


বর্ণবাদ: কিশোর পাঠ……

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১০/০৯/২০১১ - ৯:৫৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শিশুকালের বর্ণবিভেদ নিরেট মাথায় তেমন একটা ছাপ না ফেললেও ধীরে ধীরে ব্যাপারগুলো বুঝতে শুরু করি
বয়স বাড়ার সাথে সাথে। তবে আরো একটি ব্যাপার এর সাথে শুরু হয় নিজের আজান্তে। তা হলো নিজেই
অন্যদেরকে নানা শ্রেণীতে ফেলে দেয়ার প্রবনতা। আমার মনে আছে ছোট বেলায়, মানে ফোর ফাইভ ক্লাশেও পড়ার সময় আমার সবচাইতে বড় খেলার সাথি ছিল আমাদের বাসায় যে মেয়েটা আমার মাকে ঘরের কাজে সহায়তা করতো ওই মেয়েটা।


ঘুরে এলাম সান্দাকফু-ফালুট -২

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০৯/০৯/২০১১ - ৭:৩৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দেখে এলাম সান্দাকফু-ফালুট-১

সারারাত আধো ঘুম, আধো জাগরন আর কানে ক্রিস রিয়া, অ্যাল ষ্টুয়ার্ট, পিঙ্ক ফ্লয়েডের মধুর গুঞ্জনের পর বুড়িমারি সীমান্তে যখন পৌছলাম তখন ভোর হয়ে গেছে। বাস দাড়ালো শ্যামলী কাউন্টারে। কন্ডাক্টর অবশ্য তার আগেই সবার কাছ থেকে পাসপোর্ট সংগ্রহ করে রেখেছে। ট্রাভেল ট্যাক্স আর কাষ্টমস্ ক্লিয়ারেন্স পরিবহন হিসাবে সিস্টেম করা আছে, টাকা দেয়া ছাড়া যাত্রীদের আর কোন ঝামেলা পোহাতে হয়না। বাক্স পেটরাও ওপারে অপেক্ষারত বাসে পৌছে দেয়া বাস কতৃপক্ষের দায়িত্ব। পোর্টারকে বখশিস হিসাবে কিছু দেয়া অপশনাল। শ্যামলীর এই ব্যাপারটা নির্ভার করে সবসময়ই। সারারাত জার্নি করে ভোর বেলা এতসব লাগেজের দিকে খেয়াল রাখা আসলেই মুশকিল। আমার আবার হারানোর বাতিক আছে, কোন ট্যুর কিছু না হারিয়ে শেষ করতে পারিনা।