Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

আমার জীবন ক্যানভাসে

খন্দকার আলমগীর হোসেন এর ছবি
লিখেছেন খন্দকার আলমগীর হোসেন [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ০৯/০৯/২০১১ - ৬:২৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অসাবধানে যেই না ছুঁলো আমায় তোমার আংগুলে,
কে যে আমায় খাইয়ে দিলো চরম নেশার ভাং গুলে।

প্রেম জগতের আংগিনাতে ছিলাম বড়ো নিঃস্ব রে,
কোন পূণ্যে তোমায় দিলেন মিলিয়ে আমায় ঈশ্বরে।

হৃদয় আমার একটি কথা বলছে প্রতি নিঃশ্বাসে,
এই জীবনের, এই শরীরের, এই আত্মার হিস্যা সে।

বাতাস যখন জমায় খেলা তোমার কালো কুন্তলে,
আমার সকল হৃদয় জুড়ে প্রেম রাগিণীর ধুন তোলে।

তোমার ঠোঁটের কূল ভাংগলে আনন্দে কি উচ্ছ্বাসে


মাটির মানুষ/ অধঃপতন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৮/০৯/২০১১ - ৮:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মাটির মানুষ
শুনেছি কবিতার শব্দের মতো পাতারাও মহৎ
তাদের সর্পিল ক্ষুধা নেই,
এমনকি জিরাফাকৃতি ক্লান্তিও নেই
তারা ভ্যাম্পায়ারের মতো রক্তপানও করেন না
কিংবা কারো মুন্ডু চিবিয়ে পরম উল্লাসেও মেতে উঠেন না রাক্ষসের মতো।

আমরা পাতা নই
হিংস্র নখরের দলা অলৌকিক মাটির মানুষ
আমাদের অসীম ক্লান্তি
নখর সবল রাখতে সকাল বিকাল পাতাদের রক্ত চাটতে হয়
আমাদের ক্ষুধাও অনেক,


এন্ড্রয়েড এবং প্রথম মোবাইল বাংলা পোস্ট

সিরাত এর ছবি
লিখেছেন সিরাত (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৮/০৯/২০১১ - ৮:০৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার বহুদিনের স্বপ্ন মোবাইল দিয়ে বাংলা লিখতে পারা। গুগলের এন্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের মায়াবি কিবোর্ড নামক ফ্রি এপ্লিকেশনটি সেই স্বপ্নকে বাস্তব রুপ দিলো। অজস্র ধন্যবাদ সে কারণে মায়াবির স্রষ্টাকে!!

যাই হোক, আমি এমনিতেই এন্ড্রয়েডে নতুন। কিবোর্ডটায় এখনো অভ্যস্ত নই। বাংলা সফটওয়্যারটিতেও নতুন। এদ্দূর লিখতে গিয়ে মোটামুটি ২০ মিনিট লেগে গেল। প্রথম দিকের ব্লগিং এর একটা আমেজ পাচ্ছি।


একগুচ্ছ হতাশার গল্প

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৮/০৯/২০১১ - ৭:৪৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নিকশ কালো অন্ধকার। মাঝে মাঝে ময়লা হলুদ ছোপ ছোপ। ব্যাকগ্রাউন্ডে নীল, মাঝে সাদা সাদা ছিটে। একটা আবছা ধোঁয়াশা অবয়ব। এই মধ্যরাতে জনশূন্য রাজপথ আর একলা আকাশের মাঝে মিতালির সাক্ষী হয়ে মৃদু ছন্দে হেঁটে হেঁটে চলে যাওয়া এক কিশোর। কে জানে, তার গন্তব্য কোথায়?


মেসি-র জন্য ভালোবাসা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৮/০৯/২০১১ - ১১:১৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শুরুর গল্পটা সবারই জানা। রোজারিওর এক দরিদ্র পরিবারে জন্ম, এগার বছর বয়সে দুরারোগ্য হরমোন রোগে আক্রান্ত হওয়া, বার্সেলোনার ক্রীড়া পরিচালক কার্লোস রেক্সাসকে ট্রায়ালে মুগ্ধ করা, সাথে সাথে টিস্যু পেপারে সই করিয়ে নেওয়া। আর বাকিটা, যেমনটা বলা হয়... ইতিহাস।


অণ্ডপুরাণ

খেকশিয়াল এর ছবি
লিখেছেন খেকশিয়াল (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৮/০৯/২০১১ - ৯:১৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রচণ্ড এক অণ্ড শূন্য লণ্ডভণ্ড করি -
সজোরে পড়িলো, শুরু হইলো হুড়াহুড়ি
সশব্দে ফাঁটিলো করি মহা সে বিস্তার
সকলে ভাবিলো আর নাই গো নিস্তার!
ত্রিভুবন কাঁপাইয়া দেখো মহা ঝাঁকি লাগে
দেব'এ দৈত্য-স্কন্ধে করি পড়িমরি ভাগে!


অন্যমুখ

মণিকা রশিদ এর ছবি
লিখেছেন মণিকা রশিদ (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৮/০৯/২০১১ - ৭:৪২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পৃথিবী তোমার প্রশ্নের কোনো উত্তর দিতে পারেনি
সমুদ্রের কান্নাও তাই শোননি ভেতরঘরে
ঈশ্বরের অভিশাপ অমাবশ্যায় হারিয়ে যেতে গিয়ে
আটকেছিলো শিশিরের বিন্দুতে
তাকে তুমি সেইখানে দেখে আশ্চর্য-চিনেছিলে
দৃশ্যের অন্তরালে সে তোমাকে নিয়েছে পর্বান্তরে
যখনই খুঁজেছো বাতিঘর, ;যখন
হাতের তালুতে নেচেছে অহংকার
এক মুহূর্ত থেমেই
স্মৃতির পরীক্ষায় তুমি হেরে যেতে থাকো, হেরে যাবে।

কোনকিছু নয়, কোনকিছু নেই


দেশবিদেশের উপকথা-আদপ(সুমেরীয়)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৮/০৯/২০১১ - ২:২৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই উপকথা সুমেরীয়। সুপ্রাচীন সেই সভ্যতা। এ গল্পেও সেই অতি প্রাচীন কালের এক কাহিনি আছে, মানুষদের প্রথম নায়কের কথা আর নেপথ্যে এক মানবদরদী দেবতা আড়াল থেকে যিনি কলকাঠি নাড়েন।


| ছোটদের গল্প… | রুহির সকাল |

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: বুধ, ০৭/০৯/২০১১ - ১১:৩৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ঘড়িতে সাতটা বাজে। মানে সকাল সাতটা। রুহি জানে, এখনি কলিং-বেলটা বেজে ওঠবে। ছুটে গেলো জানলার পাশে। সারি সারি ফ্ল্যাট বাড়িগুলোর ফাঁক দিয়ে গলিটা খুব একটা দেখা যায় না। তবু যতটুকু চোখ যায় দেখছে সে। কিন্তু কই, দেখা যাচ্ছে না তো কাউকে। আর তর সইছে না তার। আসছে না কেন, কী হলো আজ ?


তিস্তা পানিবন্টন চুক্তির সম্ভাবনার অপমৃত্যুঃ একটি বিশ্লেষণ

সচল জাহিদ এর ছবি
লিখেছেন সচল জাহিদ (তারিখ: বুধ, ০৭/০৯/২০১১ - ১১:২৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]

ভূমিকাঃ

সকল জল্পনা কল্পনার অবসান হলো, ভারতের প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশ সফরের সময়ে তিস্তার পানিবন্টন চুক্তি সম্পাদিত হলো না। নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের পানিসম্পদের জন্য এটি একটি দুঃখজনক ও হতাশাব্যাঞ্জক খবর। তিস্তা চুক্তি নিয়ে আলোচনা চলছে গত ৪০ বছর ধরে, গঙ্গাচুক্তি হবার পর থেকে (১৯৯৬ সাল) তা বেগবান হয়েছে বলে ধারনা করা হয়। বিশেষ করে গতবছর (২০১০) বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরের সময় তিস্তা চুক্তি সম্পাদনের পথে অনেকদূর এগিয়েছিল দুই দেশ। যদিও শেষ মূহুর্তে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডাঃ দীপু মনি জানান, অভিন্ন নদীগুলোর পানি বণ্টন, বিশেষ করে তিস্তা নদীর পানি বণ্টন নিয়ে দুই দেশের মধ্যে আলোচনায় অগ্রগতি হলেও বাংলাদেশের প্রধানমত্রীর ভারত সফরে এ ব্যাপারে কোনো চুক্তি হওয়ার তেমন সম্ভাবনা নেই, তবে একটি চুক্তিতে পৌঁছানোর ব্যাপারে সফরে দুই পক্ষের মধ্যে আলোচনা হবে [১]। এবছর (২০১১) মনমোহন সিং এর বাংলাদেশে সফরের সময় অবশ্য শেষ পর্যন্তও বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী তার আশাবাদ ব্যক্ত করেছিলেন[২] তবে তা যে নিছকই দুরাশা ছিল সেটা বলাই বাহুল্য।