ডাক্তার আমার EDD (Expected date of delivery) লিখে দিলেন ৭ই অক্টোবর। ডেট দেখে আমি খুশি, লাকি সেভেন বলে কথা। কিন্তু পরে জানতে পারলাম এই ডেট ৯৮% ক্ষেত্রে সঠিক হয়না। কন্সেপশনের সময়টা সঠিকভাবে নির্ধারণ করা প্রায় অসম্ভব। সাধারণভাবে প্রেগন্যান্সির মোট সময়কাল ধরা হয় ৪২ সপ্তাহ।(আমাদের গ্রামাঞ্চলে প্রচলিত দশ মাস দশ দিন কথাটা সত্যি!) তবে ৩৭/৩৮ সপ্তাহ পরে যেকোনো সময়ে বাচ্চার জন্ম হতে পারে। শেষের দিকে বিশ্রাম খুব জরুরী তাই আমি ঠিক করলাম ১৫ই সেপ্টেম্বরের পর ছুটি নিয়ে নেবো। আমার ম্যানেজার জানালেন ১৪ই সেপ্টেম্বর অফিসে বড় একটা ইভেন্ট, নতুন ডিপার্টমেন্ট চালু হবে। সেটা ভালোভাবে শেষ করে আমি ছুটি নিতে পারি।
(যাদের হাতে সময় নষ্ট করা মত প্রচুর সময় আছে, শুধু তারাই এটা পড়ার একটা রিস্ক নিতে পারেন। বাকিদের আগেই বিদায় জানাচ্ছি। ধন্যবাদ।)
‘’কোন জিনিস তুমি দেখছ বর্তমানে, আসলে অতীত?’’
কয়েকদিন আগে অতি সংক্ষিপ্ত ভ্রমনে নেপাল গিয়েছিলাম। ছিলাম মাত্র আড়াইদিন। বুঝলাম আড়াইদিনে নেপালের সৌন্দর্য কিছুই বুঝা যায় না। ছিলাম কাঠমান্ডু আর পোখারায়। সেখানের কিছু ছবি এখানে পোস্টাইলাম।
১. কাঠমান্ডু থেকে পোখারা যাওয়ার পথে
দেখতে দেখতে দু বছর হয়ে গেল। অথচ মনে হচ্ছে এই সেদিন আমাদের ঘর আলো করে তোমার আগমন। ওটিতে দাঁড়িয়ে উত্তেজনা কাঁপছি আর এসির ঠান্ডাতেও ঘামছি।
আমার বাবার শখ পূরন করতে ভর্তি হয়েছিলাম ইংরেজি বিভাগে। কি শিখেছি, কেন শিখেছি, কতটুকু শিখছি তা নিয়ে আমার প্রচুর সংশয় আছে । তবে চিটাগাং ইউনিভার্সিটির সেশন জটের কল্যাণে চার বছরের কোর্স ছয় বছরে শেষ করাতে ছাত্র অবস্থায়ই বেশ চাকরি টাকরি করার অভিজ্ঞতা হয়ে যায়।
সকালে ঘুম থেকে উঠা, নাস্তাটা কোনরকমে গলধকরণ করে কাজের উদ্দেশ্যে পড়ি মরি ছুট, যানযটের সুবিশাল যন্ত্রণা পেরিয়ে কর্মস্থলে যথারীতি দেরিতে পৌঁছানো,.............অবশেষে রাতে ঘুম। তারপর আবার, আবার সেই সকালে ঘুম থেকে উঠা, যেন এক পূনপৌনিক সংখ্যার মত একই গৎবাঁধা রুটিনের জীবন। এর মধ্যেও কোন কিছু বুঝে উঠার আগে, না চাইতেই, হুট করে কিছু মুহূর্ত এসেছে জীবনে অসাধারণ হয়ে। মাঝে মাঝে স্মৃতির এলবাম উল্টিয়ে সেগুলো নাড়া
[justify]আমার থিসিস সুপারভাইসর মানুষটা বেশ ভালো। আমাকে তেমন কোন তাড়া দেননা, রাগারাগি এখন পর্যন্ত করেননি (তবে শীগ্রই একটা ডলা খাওয়ার সম্ভাবনা আছে )। যেখানে মাস্টার্সে অন্যান্য স্টুডেন্টরা একটাও কনফারেন্সে যেতে পারেনা আমাকে দুই দুইটা কনফারেন্সে অ্যাটেন্ড করার অনুমতি দিয়ে দিলেন উনি, সব খরচও উনিই দিবেন। আমি উনার এই মহানুভবতা জানি আরেক সিনিয়র বুয়েটিয়ানের কাছে থেকেই যিনি উনার প্রাক্তন ছাত্র। এটা জানা
রবিবার প্রত্যূষখানি আজ কিছুটা বৃষ্টিস্নাত ছিল, কিন্তু দৈনিক প্রথম আলোতে ক্রিকেটার শাহাদাত হোসেনের সাক্ষাৎকারখানি পড়িয়া মনের মেঘ কাটিয়া গেল। সাক্ষাৎকর্তা তারেক মাহমুদের প্রতি জানাই সশ্রদ্ধ নমস্কার।
তিস্তার তীর, পা’দুটি ভেজানো জলে
কার কথা ভেবে দুপুরের রূপা রোদে
চোখে বুনেছিলি পলি মাখা মিহি সুখ!
জলে রেখেছিলি লাজরাঙা ছায়া ফেলে
সেই রেখা ধরে হেঁটেছে কে অবেলায়?