Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

আমাদের বাপ-দাদারা যে ভুল করেছে, আমরাও ঠিক একই ভুল করতে যাচ্ছি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৮/০৮/২০১১ - ২:৫৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ইউএনডিপি'তে কাজ করতাম মুনির হাসান স্যারের সাথে, তিনি ছিলেন আমার রিপোর্টিং বস। যারা বিডিওএসএন, ম্যাথ অলিম্পিয়াডের খোজ-খবর রাখেন তারা মুনির হাসান স্যারকে ভালোভাবেই চিনবেন। সদা হাসিমুখ, কাচা-পাকা গোফ-চুলের মুনির স্যার দেশকে


একটি থ্রিডি থ্রিলার : আতা গাছে তোতা পাখি

কুলদা রায় এর ছবি
লিখেছেন কুলদা রায় [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৮/০৮/২০১১ - ২:৫১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


জানি এ লেখাটি কেহই পড়িবেন না। পড়িলেও কেহ পুছিবেন না। তাহাতে কাহার কি? এ লেখক বড়ো ঘড়েল লেখক। ছাতামাতা লেখেন। ছাতিলাঠিবন্দুক--ইহাতে নাই সন্দুক। ইহাতেই আনন্দ। আসেন ডুগডুগি বাজাই। সিম সিম খুল যা--
প্রথম পর্ব : ইহা আমার ভাগ্নে কবি মুহিত হাসান দিগন্তের জন্য লিখিত


পাণ্ডবের চীন দর্শন-১৩

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: বুধ, ১৭/০৮/২০১১ - ১:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সাদা সাপ, কালসাপ

যারা উপকথা পড়তে ভালোবাসেন বা এই ব্যাপারে কিঞ্চিত খোঁজ-খবর রাখেন তারা চীনা উপকথার সাদা সাপের গল্পটা জানেন। আমি গল্পটার পুনরাবৃত্তি করতে চাইনা। সেই গল্পের ঘটনা চীনের কোথায় ঘটেছিলো সেটা নিয়ে নানা মত আছে। এক পক্ষের মতে ঘটনা মিঙ শাসনামলে ঝেজিয়াঙ প্রদেশের রাজধানী হাঙচৌ-এর শী হু বা পশ্চিম হ্রদ এলাকার লেইফেঙ মন্দিরে ঘটেছিলো। আরেক পক্ষের মতে ঘটনা চিঙ শাসনামলে জিয়াঙসু প্রদেশের ঝেনজিয়াঙ শহরের কাছের জিনশান মন্দিরে ঘটেছিলো। পশ্চিম হ্রদ আর তার আশেপাশের সব মন্দির, খোদাই চিত্র সম্বলিত গুহা, স্তুপ দেখার সুযোগ হয়েছিলো ২০০১ সালে। আর জিনশান মন্দিরে যাবার সুযোগ আসে ২০১১ সালে। শ্বেত সর্পিনীর দুই তীর্থ দেখতে আমার দশ বছর লেগে গেলেও এই দশ বছরে গণচীনের এখানে সেখানে ভালোবাসা আর ত্যাগের মহিমায় পূর্ণ সাদা সাপের দেখা পেয়েছি বিস্তর। দুঃখজনক হলেও সত্য, তার সাথে কালসাপের দেখাও পেয়েছি অনেক।


সম্পূরক জিজ্ঞাসা : গোলাম আজমের সাথে সরকারের কোন চুক্তি হয়েছে কিনা জানতে চাই ...

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১৭/০৮/২০১১ - ১০:০৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শহীদজননী বলেছিলেন,

“[i]আবেগপ্রবণ জাতি হিসেবে আমাদের একটা মহাত্রুটি রয়েছে। আমরা ইতিহাস তৈরি করি কিন্ত তা রক্ষার জোরালো তাগিত আমাদের নেই। কিন্তু আমাদের মনে রাখতে হবে ইতিহাসই একটি জাতির পরিচয়, ইতিহাসই একটি জাতির বিকাশের অনুপ্রেরণা। ...


একটুখানি মজা, একটুখানি স্মৃতি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১৭/০৮/২০১১ - ৯:৫৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ইউনিভার্সিটি জীবনের তিন বছর শেষ করে চার বছরে পা দিলাম, কিন্তু আজকের আগে কখনো 'ডি ইউ' বিখ্যাত লাল বাসগুলোতে চরা হয়নি। আজকে আমার ভাইয়ের বদৌলতে এই অভিজ্ঞতাটা হল, আর বুঝলাম, জীবনের এক বিশাল মজা থেকে এতদিন নিজেকে বঞ্চিত করেছিলাম। এই অসাধারণ অভিজ্ঞতাটা ছাড়াই যদি আমার ভার্সিটি জীবনটা শেষ হয়ে যেত, তাহলে এই আফসোস করার মত সুযোগও মনে হয় পেতাম না।


আমজনতার আবার মৃত্যু! মন্ত্রীরা বেঁচে থাকুন, আমরাই বরং সবাই মরে যাই

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১৬/০৮/২০১১ - ১:৫৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রচন্ড ক্ষোভ থেকে লিখছি । এই ক্ষোভগুলো অনায়েসে একটা ক্ষোভের এটম বোমা তৈরীর কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হবার ক্ষমতা রাখে । চলে গেলেন দুজন খ্যাতিমান ব্যক্তিত্ব । জাতির অনেক কিছুই যায় আসে এতে । যায় আসে সাধারণ মানুষেরও । কিন্তু ঐ দুই দলের কিছুই আসবে যাবেনা । এই দুই দল ছাড়া দেশের সবাই আমজনতা । তাদের কাছে আমজনতা আসলে কতটুকু মানুষ তা নিয়ে আমি নিজেই সন্দিহান । যদি মানুষই হতো তবে আমজনতার মৃত্যু তাঁদের ভা


US debt crisis... আমার সস্তা ব্যাখ্যা।

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৫/০৮/২০১১ - ৯:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পরিচয় করিয়ে দেই, এই হল আমাদের আঙ্কেল স্যাম (আমেরিকার সরকার)। তার খরচাপাতি অনেক। প্রতিবছর চার ট্রিলিয়ন ডলারের মত। কিন্তু আঙ্কেলের ইনকাম বছরে মাত্র দুই ট্রিলিয়ন ডলারের কিছু বেশি। এই ঘাটতি মেটানোর জন্য তিনি আমাদের মতই মানুষের কাছে ধার করেন। তার এই ধারের টাকার তিনি একটা লোভনীয় নাম দিয়েছেন – ‘বন্ড’। এই বন্ডগুলো ব্যাংক, বিনিয়োগকারী এমনকি বিদেশী সরকারও (যেমন চীন) কিনতে পারে। কিন্তু মানুষ কেন তার এই বন্ড কিনবে? কারণ এর সাথে তিনি এই বন্ডের ওপর প্রতিবছর একটা নির্দিষ্ট অঙ্কের সুদ দেবেন।


আর কত নিশ্চুপতা?

নাদির জুনাইদ এর ছবি
লিখেছেন নাদির জুনাইদ (তারিখ: সোম, ১৫/০৮/২০১১ - ৬:৩৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তারেক মাসুদ আর মিশুক মুনীরের মর্মান্তিক মৃত্যুতে এই দেশ কী হারালো তা প্রতিটি সচেতন মানুষ এক তীব্র আর দুঃসহ যন্ত্রণা নিয়ে আজ উপলব্ধি করছেন। কিন্তু প্রচন্ড দুঃখবোধের মধ্যে আমার বার বার মনে পড়ছে মাত্র ৭ দিন আগে একটি সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রথম সংবাদটি যেখানে জানানো হয়েছে দক্ষতার পরীক্ষা ছাড়াই প্রায় সাড়ে ২৪ হাজার লোকক


মৌনমুখরতা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৫/০৮/২০১১ - ৯:১৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার পিতা -
একজন মৃত্যুপ্রিয় মানুষ ছিলেন।
তিনি তাঁর মৃত্যুকে আকাঙ্খা করতেন -
হারিয়ে যাওয়া, কোন এক প্রেমিকার মতো।
কিন্তু যেদিন,
তিনি তাঁর প্রেয়সীর সাথে মিলিত হলেন -
আমার বুকের ভেতরটা কেমন যেন ফাঁকা হয়ে গেলো।

আমার পিতা -
একজন স্বতঃস্ফূর্ত মানুষ ছিলেন।
তিনি সমবেত মানুষ পছন্দ করতেন,
কোলাহলে নিজেকে মুখর রাখতে সক্ষম ছিলেন।
অথচ যেদিন আমাদের আঙিনায়


তারেক মাসুদঃ চল, মুক্তচিন্তাকে ‘হত্যা’ করে ‘দুর্ঘটনা’ বলে চালিয়ে দেই

সুমন_সাস্ট এর ছবি
লিখেছেন সুমন_সাস্ট [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১৫/০৮/২০১১ - ৮:৩০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

স্কুল-কলেজে পড়ার সময়ে কিছু সার্বজনীন (!) বাংলা সিনেমা দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল। বায়োলজিকাল এনিম্যাল ইনস্টিংক্ট এর কারনে ওইসব সিনেমা থেকেও যে কিছুটা বিনোদন পেয়েছি সেটা অস্বীকার করার উপায় নেই। তারপরেও কৌতুহলী মনে কিছু ব্যাপারে প্রশ্ন জাগত। যেমন, “সিনেমাতে দেখায় প্রেমিক-প্রেমিকা হাত ধরে নাচানাচি করছে, আমিতো পার্কে-রাস্তায় অনেক প্রেমিক-প্রেমিকা দেখেছি, তারা নাচানাচি করে না কেন?”, “সিনেমার শেষে নায়কের যখন