Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

থ্রু দ্যা আল্পস টুওয়ার্ডস সেইন্ট মরিটয

বন্দনা এর ছবি
লিখেছেন বন্দনা [অতিথি] (তারিখ: রবি, ৩১/০৭/২০১১ - ৯:৩২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]এইবছর ইউরোপের একটা কনফারেন্সে যাবার সুযোগ হয়েছিলো। বিগত বছরগুলাতে ল্যাবের সিনিয়র ভাইদেরকে দেখেছিলাম এটাতে এটেন্ড করে ইউরোপ ভেজে খেয়ে আসতে। যদি ও ভেবেছিলাম আর কোনো কনফারেন্সেই যাবোনা, কারণ কনফারেন্স বাবদ ডিপার্টমেন্ট যে টাকা এলোকেট করে, গতবছর আমেরিকা গিয়ে সেটার পুরাটাই উড়িয়ে দিয়ে আসছি। কিন্তু কনফারেন্স থেকে আবার সব মিলিয়ে দশজনকে ট্রাভেল ফেয়ার দেয় এটেন্ড করার জন্য, যেটা কিনা ৫০০


একটি লেখার পুনর্পাঠ শেষে

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি
লিখেছেন পান্থ রহমান রেজা (তারিখ: রবি, ৩১/০৭/২০১১ - ১০:৫২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ম্যালাদিন আগের কথা। সেটা সম্ভবত ১৯৯৮ সাল। কলেজে পড়ি। আমাদের বাড়ির পাশে একটা পাঠাগার ছিল। সেখানে ভোরের কাগজ পত্রিকা রাখতো। বিকেলে সেটা পড়তাম। সেই পত্রিকায়, শুক্রবারের সাহিত্য সাময়িকীতে একটা লেখা এলো একদিন। লেখার শিরোনাম: পোয়েমিক্স_ কী, কেন, কীভাবে: একটি অসম্পূর্ণ খশড়া। লেখক তুষার দাশ। লেখাটি আমাকে অভিভূত করে। আমার মাথার ভিতরে গেঁথে যায়। এই এতকাল পরেও, প্রায় তের বছর পর আমি সেই প্রথম পড়ার কথা, মুগ্ধ


দুঃখী মানুষের গল্প

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ৩০/০৭/২০১১ - ১০:৩৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছেলেটির বয়স মাত্র ১৪ বছর।এই বয়সেই তার জীবনের উপর নেমে এসেছে স্থবিরতা। একটি সড়ক দুর্ঘটনায় দুই পা হারিয়ে ও আজ অনেকটা জড় পদার্থই হয়ে গেছে।জীবনের উপর এই বৈরিতায় ও মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত।মাঝে মাঝে ওর মনে হয় ধান ক্ষেতে পোকা মারার জন্য ওর মা আলমারির মধ্যে যে বিষ রেখে দিয়েছে তার থেকে কিছুটা খেয়ে সারা জীবনের জন্য ঘুমিয়ে যেতে।কয়েক বার বিষের শিশিটা নিয়ে নেড়েচেড়ে ও দেখেছে কিন্তু খেতে পারেনি।একটা জায়গায় ও আটকা


‘আ ম্যাজিকাল জার্নি’ (২)

দিহান এর ছবি
লিখেছেন দিহান [অতিথি] (তারিখ: শনি, ৩০/০৭/২০১১ - ১২:৪০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একটা মেয়ে যখন জানতে পারে সে অন্তঃস্বত্তা ততোদিনে তার ভেতরের স্বত্তাটির বয়স প্রায় এক মাস হয়ে যায়। মা’র শরীর ভ্রুন টাকে মানতে চায়না প্রথমে, এদিকে ভ্রুনটা চায় যেকোনো প্রকারে মা’র শরীরে টিকে যেতে। ব্যস শুরু হয় যুদ্ধ, ভ্রুনটার টিকে থাকার লড়াই। প্রথম তিনটা মাস এই যুদ্ধ চলে। মা’র শুরু হয় প্রচন্ড শরীর খারাপ লাগা,বেশির ভাগ মেয়ের বেলায় ই বমি হয়। অনেকে সবকিছুতে গন্ধ পান। একটা ক্ষুদ্র সংখ্যার ভাগ্যবান মেয়ে ছাড়া বাকি সবাই খেতে পারেন না।


এই গ্রীষ্মে - ক্যালগেরির পথে

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: শনি, ৩০/০৭/২০১১ - ১২:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]কানাডায় সামারটা হুটহাট, আর তারচেয়েও হুটহাট করে শুরু করলাম আমি। উইন্টার টু সেশানের শেষ পরীক্ষা ছিল ছাব্বিশে এপ্রিল, আর আমার দেশে যাওয়ার টিকেটও ছিল ওইদিন রাতেই। পরীক্ষার আগে তাই পড়াশোনা গোছানোর চেয়ে ব্যাগ গোছানোর তারা ছিল বেশী, পরীক্ষা থেকে এসে গোসল করেই ছুটতে হবে এয়ারপোর্টে। তো যাই হোক দেশে যাওয়ার গল্প নাহয় অন্যদিন করা যাবে। দেশ থেকে ফিরে এসে কি করলাম আজকে নাহয় সেই গল্প করা যাক।


বিচ্ছিন্ন ঘটনাবলি [পর্ব দুই] আমার প্রথম ও শেষ তাবলীগ চিল্লা

মাহমুদ.জেনেভা এর ছবি
লিখেছেন মাহমুদ.জেনেভা [অতিথি] (তারিখ: শনি, ৩০/০৭/২০১১ - ১২:২৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রথম পর্বের লিংক [এখানে]


এভাবেই ভালোবাসা হয়

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ৩০/০৭/২০১১ - ১২:১৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পৃথিবী মত্ত নয়,পৃথিবী নিমজ্জিত–ভালোবাসার সুগন্ধী প্লাবনে।
পালাবার পথ সবখানেই থাকে।
অনুভূতির মিছিল হামলে পড়ে ক্রমশ নুয়ে পড়া সুড়ঙ্গের জালে।
অভিজ্ঞ সোনালি পাখি তীক্ষ্ণ চোখে খোঁজে অচেনা আঁধার বৃক্ষ।
কখনো ফোটেনি তাতে অধীরতম ফুল ।
ভালোবাসা ছাড়েনা একজোড়া ডানা বসিয়ে দেয় মানুষের ঘাড়ে ।
আলো এবং ফুল সংক্রান্ত স্থবিরতায় আক্রান্ত মানুষকে পৌঁছে দেয়
কোন না কোন সুড়ঙ্গের প্রবেশদ্বারে।

তুকমুবিল


। কালের স্মৃতিচিহ্ন । ঢাকা: লালকুঠি ।

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: শনি, ৩০/০৭/২০১১ - ১১:৪৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


বাংলায় ঔপনিবেশিক আমলে নির্মিত ধর্মনিরপেক্ষ প্রতিষ্ঠান ও ভবনগুলোর মধ্যে ঢাকার ফরাশগঞ্জে বুড়িগঙ্গার তীরে অবস্থিত লালকুঠি (Lalkuthi) হিসেবে পরিচিত নর্থব্রুক হল (Northbruck Hall) অন্যতম। ভারতের তৎকালীন ভাইসরয় বা গভর্নর জেনারেল লর্ড নর্থব্রুক (১৮৭২-৭৬ খ্রিঃ) ১৮৭৪ সালে এক সফরে ঢাকায় এসেছিলেন। নর্থব্রুকের এই ঢাকা সফরকে স্মরণীয় করে রাখার জন্যে ঢাকার প্রখ্যাত ধনী ব্যক্তি ও জমিদারগণ ‘টাউন হল’ ধাঁচের একটি হল নির্মাণের উদ্যোগ নেন।


বাপ্পী বড়ো অসময়ে চলে গেলো

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি
লিখেছেন রাতঃস্মরণীয় [অতিথি] (তারিখ: শনি, ৩০/০৭/২০১১ - ৩:২৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


এমন যদি হতো

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২৯/০৭/২০১১ - ৯:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একবার চোখ বুজে ভাবো দেখি সিনটা
রাস্তায় যানজট নাই পুরো দিনটা
হুট-হাট রাতে আর হচ্ছিনা অন্ধ
লোডশেডিং এর দৌড় একেবারে বন্ধ ।
উৎকোচ ঘুষ দিতে হবে না আর কিছুতে
থেমে যাবে ভাঙচুর ছোট ছোট ইস্যুতে ।
দলে দলে কোন্দল হানাহানি ধ্বংস
এই সব কাজে কেউ নিচ্ছেন অংশ ।
মানবতা প্রতি প্রাণে তাই সবে ব্যস্ত
কল্যাণ কাজে লোকে এক মনে ন্যস্ত ।
অসহায় দুস্থের সেবা হবে লক্ষ্য