জীবনে কখন্ও বড় স্বপ্ন দেখিনি যে ভবিষ্যতে এটা হব সেটা হব।সময় আর ঘটনাপ্রবাহ যেদিকে আমাকে ধাবিত করছিল ওদিকেই আমি ছুটছিলাম।স্কুল-কলেজের দুরন্ত সময় পেরিয়ে যখন ভবিষ্যৎ নির্ধারণী বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার সম্মুখীন হলাম বুঝতে পারলামি এই অসম্ভব প্রতিযোগীতার জন্য আমি প্রস্তুত না।যাই হোক মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান আমি,নিজের ইচ্ছা-অনিচ্ছাকে পাত্তা দেই বা না দেই মধ্যবিত্ত মানসিকতা জিইয়ে রাখতে হবে।দেশব্যাপী
বিষাদ তুমি মায়ের চোখের অপেক্ষা জল,
তোমার দেয়া শুভ্র রুমাল -
হলদে হওয়া,
বিষাদ তুমি সকাল বিকাল -
শ্রাবণ সাঁঝের ইলশেগুঁড়ির খুব কোলাহল,
বিষাদ তুমি কর্মমুখর আটপৌরে -
দিনের শুরুর - স্মৃতির সকাল,
বিষাদ তুমি - তোমার সাথে মেলায় কেনা হারমোনিকা -
হারমোনিকায় সুরের আকাল।
বিষাদ আমার - তোমায় নিয়ে কাব্য লেখা,
মুঠোফোনের পুরোনো মেসেজ হাতড়ে দেখা।
বিষাদ তুমি খুব নিশ্চুপ পড়ার টেবিল,
বাসা পাশা পাশি,
ছিলো আসা আসি,
সেই থেকে হয়ে গেলো
ভালোবাসাবাসি।
ওরা লেখে চিঠি,
কতো কথা মিঠি,
দিনে দিনে বাড়ে দুটো
হৃদয়ের ‘গিঁঠি’।
[justify]একটা পরিসংখান আমার খুব জানার ইচ্ছা –ইনসমনিয়ার রোগীদের কতো পার্সেন্ট বিবাহিত পুরুষ?
[justify]
আমাগো সইন্দাকালে পাইত্যাল ডাকত। তাগো ন্যাজ বটা না। খাড়া খাড়া। মাজে মাজে জুনি জ্বলত। সেজন্যি বাতি না আঙ্গালেও চলত। আর কুড়আ পুষলি মাফে ধরত।
বাপা মাফ--এই কইরাইতো খাতি নাতি বেলা গেল---শুতি পারলাম না। তরে ধরি কুন সুমায়! তরে মাফ কইরা দিছি।
অনেক আক্রোশ নিয়ে লিখতে বসেছি। কি লেখা বেরুবে জানি না। তবে সবাইকে জানানো দরকার। ঢাবির প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের এক ছাত্রকে পুলিশ ডাকাত বানিয়ে, মেরে হাত ভেঙ্গে, পায়ের টেন্ডন ছিঁড়ে দিয়ে, সারা শরীর থেঁতলে দিয়ে কারাগারে পাঠিয়ে দিয়েছে। কিন্তু আমাদের বিখ্যাত শিক্ষকগণ বারবার অনুরোধের পরও একটা ফোন পর্যন্ত করতে পারেননি থানায়।
আমার ওই তিনটে বিকেল আমি ফেরত চাই
সেই স্পর্শগুলো'
যা ছুঁয়েছিল তোমার চোখ চিবুক ঠোঁট।
চাই, সেই ভেঙ্গে পড়া মূহুর্তগুলোও,
যেখানে নিজেকে হারিয়েছিলাম তোমার
শক্ত পেশীতে - আঙ্গুলে।
ওই ঘ্রানটাকেও ফেরত চাই
যা ছিল আমার বুকে -
যে এখন নিরুদ্দেশ ক্রমাগতঃ অবহেলার অভিমানে ।
অনেকদিন ধরেই চেষ্টা করছি লিছু লেখার। লিখে টিখে পোস্ট করি
(একটি মানবতা মূলক পোস্ট)
আম বোঝাই করে ব্যস্ত রাস্তা ধরে ছুটছে দুটি পিকআপ। একটির যাত্রীরা বৃষ্টিতে ভিজে ঠান্ডায় হিহি করে কাঁপতে কাঁপতে উড়ে যাচ্ছে, আরেকটি পিকআপের অদম্য তরুণেরা রোদের তাপে ঘেমে-নেয়ে একাকার। একটি পিকআপ চলছে চট্টগ্রামের পথে, অন্যটি ঢাকার রোদজ্বলা রাস্তায়। উদ্দেশ্য একটাই—পথশিশুদের আম খাওয়ানো। যে তরুণেরা একই পিকআপে যাচ্ছেন, তাঁদের অনেকেই কিন্তু একে অপরকে আগে থেকে চেনেন না। সবাই একটা ফেসবুক গ্রুপের সঙ্গে জড়িত। গ্রুপটির নাম ‘আমরা খাঁটি গরিব...’। সূত্র
দিগন্ত ছোঁয়া পাহাড় সারি, পর্বতমালাও বলা যায়- কিছু কিছু পাহাড় চূড়া যে ২০০০ মিটারেরও বেশী উঁচু!