Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

মুখ লিখব, না, মুখোশ লিখব?

কুলদা রায় এর ছবি
লিখেছেন কুলদা রায় [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২৭/০৬/২০১১ - ১০:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.
অন্তর্জালের সুবাদে আমি ইচ্ছেমত লেখার সুযোগ পেয়েছি। আগে পত্রিকার সাহিত্য সম্পাদকের কাছে ধর্ণা দিতে হত। লিটিল ম্যাগাজিনে কায়দা করে যোগাযোগ করতে হত। মুশকিল হল, আমাদের দেশে তো দেশপ্রেম গেছে একাত্তরের পরে। তার বদলে পয়সাপ্রেম এসে পড়েছে। সে সময় থেকে নানা ধরনের কায়দাবাজির জন্ম হয়েছে।


বিষাদ-সিন্ধু আর এক জীবন কাহিনী

খন্দকার আলমগীর হোসেন এর ছবি
লিখেছেন খন্দকার আলমগীর হোসেন [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২৬/০৬/২০১১ - ১০:৫৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিষাদ-সিন্ধুর আমাদের গৃহ প্রবেশ ঘটেছিলো পরম আনন্দের দিনে। কারা যেনো একসাথে মীর মোশাররাফ হোসেনের বিষাদ-সিন্ধু, মোকছেদুল মুমেনীন আর আবুল হাসানাতের বিশেষ বিজ্ঞানের একখণ্ড বই আমাদের বিয়েতে উপহার দিয়েছিলো।


কিছু বানানবিভ্রাট আর একটু সতর্কতা

মৃত্যুময় ঈষৎ এর ছবি
লিখেছেন মৃত্যুময় ঈষৎ [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২৬/০৬/২০১১ - ৯:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বানানবিভ্রাট আর একটু সতর্কতা

[justify][left]বাংলা ব্যাকরণ পড়েছি সেই ৭/৮ বছর আগে। খুব প্রিয় বিষয়গুলোর একটি ছিল। তখন মাঝে মাঝে মনে হত বড় হয়ে ঢাবিতে বাংলায় পড়ব। আরো কত আকাঙ্ক্ষা ছিল তার ইয়ত্তা নাই! যদিও উচ্চ মাধ্যমিকে বা পরে ভার্সিটি ভর্তির সময় দৃঢ় সংকল্প ছিল ঢাবির ফার্মেসিতে পড়ব, চান্স পাওয়ার পরও পিতাজান ভর্তি হতে দেন নাই! যাই হোক বাজে কথা রেখে এই পোস্ট যে কারণে সে কথায় আসি। দেঁতো হাসি


অ-কবিতা (কবিরা দূরত্ব বজায় রাখুন)

শিশিরকণা এর ছবি
লিখেছেন শিশিরকণা (তারিখ: রবি, ২৬/০৬/২০১১ - ৯:৩১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সচলায়তনের পাতায় অনেক কবিতা দেখি, কবিতার প্রশংসা দেখি। কিন্তু বিধাতা আমায় সে রসবোধ দেননি কবিতার রস আস্বাদন করার মত। আমার মত যাদের মেট্রিক বাংলা পরীক্ষার খাতায় কবিতার মূলভাব লিখ প্রশ্নের উত্তরে চোখ বুজে মুখস্ত উগড়ে দেয়া ছাড়া গত্যন্তর ছিল না, তাদের কাব্য-প্রতিভাকে উৎসাহিত, উদযাপিত করার জন্য এই পোস্ট। মডুরা যদি ছাড়পত্র দেয় তবে আপনিও এর রস আস্বাদন করুন- রস-যোগ করুন। আর সচলের শ্রদ্ধেয় শক্তিমান


ইস্কুলবেলার গল্প(১২)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: রবি, ২৬/০৬/২০১১ - ৬:১৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ভর্তি হওয়াগুলো কেমন মিলেমিশে গিট্টু পাকিয়ে যায়। সেই কবে প্রথম বাড়ীর বাইরে পাড়ার বাইরে বেরোনো ইস্কুলে ভর্তির জন্য, সঙ্গে করে নিয়ে গেল অভিভাবকরা, বেরিয়ে কিন্ডারগার্টেনে ভর্তি, তারপরে সেই স্কুল থেকে বার হয়ে হাইস্কুলের ক্লাস ফাইভে ভর্তি, তারপরে কলেজ, তারপরে অনেক দূরে অচেনা বিদেশে গ্র্যাড স্কুল--সব অ্যাডমিশনগুলো মিলেজুলে একাকার হয়ে যাচ্ছে, যেন সব কিছু একটা বিরাট মালার মতন, আলাদা করে চেনা যাচ্ছে না বীডগ


ইনসমনিয়া

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২৫/০৬/২০১১ - ৯:০০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দহন সমুদ্রের শেষে
এল মেয়েদের চুম্বনের মতো নরম বৃষ্টি
সে রাতে তুমি বললে চোখ বন্ধ কর
দগ্ধ চোখ দুটোকে আর খুজে পাইনি,
হৃদয়ের হলদে পান্ডুলিপিটা কেঁটে
কখন যে নিশিকুটুম স্বপ্ন বুনেছিল
এক মুঠো প্রেমের সৌরভে
অনুভূতির আঙুলও জানেনি।

এখন সূর্য চোখ খুললেও
আচমকা
জীবনকে রাত্রির মতো নিঝুম মনে হয়।

অথচ ঘুম খুজতে গিয়ে দেখি
ঘুম গুলো ডানা মেলে উড়ে গেছে
পাখি নয়
মনের পালকে নখ ডুবানো


মার্জার মুশকিল

আশালতা এর ছবি
লিখেছেন আশালতা (তারিখ: শনি, ২৫/০৬/২০১১ - ৮:০০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিড়াল জিনিষটা এমনিতে দূর থেকে দেখতে বেশ ভালো। দিব্যি নরম সরম, বেশ একটু বাঘ বাঘ ভাব আছে । কিন্তু মুশকিল হল, এ জাতীয় প্রাণীটি সামনে এলেই ভেতরে কেমন একটা বিজাতীয় বিদ্বেষ অনুভব করতে থাকি । বিড়ালপ্রেমীরা এই স্বীকারোক্তিতে আমার মুণ্ডু ছিঁড়ে ফুটবল খেলতে চাইলেও কিছু করার নেই। কোদালকে কোদাল বলাই উচিত। তার ওপর কোদাল নিজেই যদি তার কারন তৈরি করে তাহলে তো আরও বেশি উচিত।


টোনা-টুনির সংসার

বন্দনা এর ছবি
লিখেছেন বন্দনা [অতিথি] (তারিখ: শনি, ২৫/০৬/২০১১ - ১:১৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]গত মঙ্গলবার মানে ২১ জুন ছিলো আমার বাবা মায়ের বিবাহবার্ষিকী। যদি ও আমি তাদের সাথে নেই, দিব্য চোখে দেখতে পাচ্ছিলাম, বাবা তার বউ এর জন্য একগুচ্ছ রজনীগন্ধা নিয়ে আসছেন, আর মা যথারীতি লজ্জায় লাল হয়ে গেছেন। ছোটবেলা থেকেই বিশেষ দিনে এই একই কাহিনী দেখে আসছি। এর ব্যতিক্রম হয়নি কখনও। তখন তো বুঝতামনা কি কারণে এই ফুলটুন আনা আনি।তো যাই হোক একটু বড় হয়েই আমরা বাবাকে জিজ্ঞাসা করে ফেললাম। উনিতো আ


অ্যামেরিকা ভ্রমণঃ নিউ ইয়র্কের পথে

সজল এর ছবি
লিখেছেন সজল (তারিখ: শুক্র, ২৪/০৬/২০১১ - ৯:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বেশিদিন এক জায়গায় থাকলে আমার দমবন্ধ হয়ে আসে, তাই সামার শুরু হতেই চাইছিলাম কোথাও ঘুরতে যেতে। টেক্সাসের ত্রিরত্ন মাহদী, মঈন আর নাফি নিউইয়র্ক, বোস্টন আর ওয়াশিংটন ঘুরতে যাচ্ছে শুনে ল্যাংবোটের মত জুটে গেলাম ওদের সাথে। প্রচন্ড জ্ঞানী(নিরাপত্তার অভাবে আঁতেল ব্যবহার করা গেলো না) মাহদী সবকিছুর পরিকল্পনা কয়েকমাস আগেই করে রেখেছে, এর চেয়ে আদর্শ ব্যাপার আর কিছুই হতে পারে না। আমার শুধু কষ্ট করে নিউইয়র্কে ওদের হোটেল পর্যন্ত যেতে হবে নিজের “লিমিটেড রিসোর্স” বুদ্ধি খাঁটিয়ে।


দেশবিদেশের উপকথা-হৃদয়লীন( ফিনল্যান্ড)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৩/০৬/২০১১ - ১১:৪৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই উপকথা ফিনল্যান্ডের। সেখানে বছরের বেশীরভাগ সময় শীত আর দীর্ঘ অন্ধকার রাত। বসন্ত আর গ্রীষ্ম আসে মাত্র কিছুদিনের জন্য। এই উপকথায় তাই আলোঝলমল বসন্ত আর গ্রীষ্মের স্বপ্নময় কথা। কাহিনি হিসাবে দেখতে গেলে এই উপকথা চেনা চেনা ঠেকে। আরো কত দেশে হয়তো এই কাহিনিই আছে নানা রূপে। চিরকালের গল্প এ। চিরকালের সব মানুষের চাওয়া পাওয়ার কাহিনী।