সকাল থেকেই আকাশে মেঘের ঘনঘটা। বাড়ি থেকে বেরিয়ে খানিকটা এগুতেই শুরু হয়ে গেল তুমুল বৃষ্টি। ছাতা-টাতা নিই নি সাথে, স্কুলে পৌঁছুতে পৌঁছুতে ভিজে একেবারে জবজবে হয়ে গেলাম। ও মা! দেখি ক্লাসে না গিয়ে সবাই মাঠে দাপাদাপি করছে!
অনুরোধ করবো লেখাটা পড়ার আগে আপনার পক্ষে বা বিপক্ষের মতামতগুলোকে ১৫ মিনেটের জন্যে তুলে রাখুন। আসুন আমরা একটা নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোন থেকে বিষয়টিকে দেখার চেষ্টা করি।
গত কিছুদিন কাজের চাপ একটু বেশী ছিল। অনলাইন থেকে খবরের কাগজ পড়ার সময় হয়ে ওঠে নি।তবু দেশে কী হচ্ছে, না হচ্ছে সেটা ফেইসবুকের হোমপেইজ থেকে দেখে নিচ্ছিলাম মাঝে মাঝে। খবরটা চোখে পড়েছিল দিনের বেলাতেই। তবে বিস্তারিত পড়া হয় নি। সন্ধ্যায় বাসায় ফিরে ল্যাপটপ ওপেন করে স্কাইপ থেকে বাংলাদেশে গার্লফ্রেন্ডকে কল দিলাম। কথা বলতে বলতে হঠাৎ সে বলল,
“পিংকী আপুর (আমার ছোটবোন) ফেইসবুক স্ট্যাটাস দেখেছো?”
আমি অন্যমনস্ক ভাবে বললাম, “না। কেন? কী লিখেছে?”
“আপু লিখেছে, জীবনে এই প্রথম বিয়ে নামক ব্যাপারটাকে ভয় পেলাম।”
কেস স্টাডি ১ঃ মিনা ঘরের বড় মেয়ে। পিতা পেশায় কৃষক। এক ভাই মধ্যপ্রাচ্যে থাকায় আর্থিক অবস্থা নিম্ন-মধ্যবিত্ত থেকে উত্তরণের পথে। ঘরে আছে আরও ছোট দুই বোন। আর্থিক টানাটানির মধ্যে বসবাস হলেও পরিবারটি শিক্ষানুরাগী । বড় ভাই উচ্চমাধ্যমিক পাশ। মিনাও মাধ্যমিকে প্রথমবার খারাপ করলেও পরেরবার প্রথম শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হয়। এরপর উচ্চমাধ্যমিকের গণ্ডি পার হয়ে ডিগ্রী পরীক্ষায়ও রেকর্ড সংখ্যক নাম্বার নিয়ে পুরো থানায় শীর্
বাসে ঝুলে ঝুলে মহাখালি পার হবার সময় একদিন হঠাৎ একটা দোকানের নাম পরে অনেক ভালো লাগলো - সিল্ভার রেইন। ভেবে দেখলাম বর্ষার সময় আসলেই পৃথিবী অনেকটা রুপলি হয়ে যায়। পৃথিবীতে রুপলি জিনিস কি কি আছে ভাবতে ভাবতে কিছু সাদাকালো ছবির চিন্তা মাথায় এসেছিল।
স্বপ্ন তো ছিল স্বপ্ন না দেখার………….
প্রথম বিকেলে, তোমার কাঠলিচু চোখ
হঠাৎ ধসে পড়ল আমার চোখে
আর স্বপ্নরাও খসে পড়তে থাকল
অবরিাম নৃত্যপটু পাখিদের ডানা থেকে
ক্রমাগত প্রণয়সিক্ত ফুলের সুরভি থেকে
এমনকি কোমর বাঁকিয়ে তারা এল
দুবেলা রান্না করা আটপৌরে গিন্নীদের চোখ থেকেও।
স্বপ্নরা রক্তাক্ত হরিণের ক্ষুর
শিশির ফোটার মতো হাওয়ায়ও মিলিয়ে গেল খুব
[justify]
সকালবেলা অফিসে যাওয়ার সময় বিলবোর্ডটা চোখে পড়ে। বাসা থেকে দুই কদম দূরেই। সকালের নরম আলোও শব্দগুলোর কাঠিন্য কমাতে পারে না। আবার বিকেলে অফিস থেকে বের হয়ে রাস্তায় উঠলেও সেই একই বিলবোর্ডটাই দেখি। এই খোদ মার্কিন দেশে আমার প্রতিদিনের আসা এবং যাওয়ার রাস্তার দুদিকেই মাত্র কয়েক মাইল ব্যবধানে লাস্যময়ী নারীর বদলে আছে ক্ষুধার বিজ্ঞাপন।
"যদি তুমি সফল হতে পারো, তাহলে ২০১৫ সালে এটা বাস্তবায়ন হবে", বলল ডেভিড। হাত মিলিয়ে যেতে যেতে বলল "আর মনে রেখো এটা কিন্তু টপ সিক্রেট। আমরা কাউকে জানতে দিতে চাই না যে আমরা এরকম কিছু নিয়ে কাজ করছি। বেস্ট অফ লাক। আশা করি তুমি সফল হতে পারবে"। আমার হার্ট বিট কি একটা মিস হলো? এত বছরের পরিশ্রম আর গবেষণা কি সফল হতে যাচ্ছে?
কতদিন পরে অঝোর ধারায়
নামলো বৃষ্টি আমার বিজন ঘরে;
____________________
মানুষ যেভাবে বাঁচে
মাছ মাংস সবই যখন টুকটাক রান্না করে খাওয়ার মত পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারছিলাম বেশ আলেকজান্ডারের মত বিজয়ানুভূতি হচ্ছিলো। কিন্তু কিছুদিন যেতেই যখন দেখলাম যাই রান্না করি, তার স্বাদ একই রকম হচ্ছে, তখন আর আগ্রহ ধরে রাখতে পারলাম না। সে এমনি রান্না যেখানে আমিষ নিরামিষের পার্থক্য ঘুঁচে যায়। কত মুরগীর মুরগী জনম বৃথা গেলো আমার হাতে পড়ে, তার ইয়ত্তা রাখে কে!
এ-ঘর থেকে সে-ঘর,
কোণার ঐ বারান্দাটা!
নাহ, এবারও না!
মার ঘর, বাবারটাও, রান্নাঘর, বারান্দা, বসার ঘর -
এমনকি খাবার টেবিলের তলাটাও দেখে ফেলে টুপুর।
ধুসস!