Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

কড়া নাড়ে ছড়া---১

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১৫/০৬/২০১১ - ১:১৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ওগো রূপের মাইয়া,
তোমায় কাছে পাইয়া,
ভাবছি বুঝি পাইছি চাঁদ।
মনে কত রঙ্গিন সাধ
তোমার বাপের চাঁদের হাট,
হইবো আমার রাজ্যপাট।
পরের ধনে পোদ্দারি;
করমু আমি সর্দারি।
আরও ছিলো ইচ্ছা শত,
লুইটা নিতাম মজা যত।
কিন্তু আমার কপাল মন্দ,
ছন্দ কাইটা লাগলো দ্বন্দ্ব।
তোমার বাবা চৌধুরীসাব,
কথায় কথায় খানদানি ভাব।
ধমক দিয়া কথা কয়,
চরম গরম ফাঁপড় লয়।
দেখলে আমায় তোমার পাশ,
মিটাইয়া দিবো প্রাণের আশ।


আজকাল টুকিটাকি

মুশফিকা মুমু এর ছবি
লিখেছেন মুশফিকা মুমু (তারিখ: মঙ্গল, ১৪/০৬/২০১১ - ৮:১৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১) চাকরি বাকরি


খড়ম পরিবার অভ্যাস না থাকিলে এ লেখা পড়া নিসেদ : খড়মবাড়ি

কুলদা রায় এর ছবি
লিখেছেন কুলদা রায় [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ১৪/০৬/২০১১ - ৩:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.


ইতিহাস পুনর্পাঠ (১ - ৮)

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: মঙ্গল, ১৪/০৬/২০১১ - ২:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.

নাজাফি বংশের প্রতিষ্ঠাতা গাদ্দার-ই-আবরার নওয়াব মীর জাফর আলী খানকে বাংলার মানুষ “মীরজাফর” নামে চেনেন। এ’দেশে কাউকে “মীরজাফর” বলা হলে তাকে আসলে কী বলা হলো তার আর কোনো ব্যাখ্যা দেবার দরকার হয় না। নাজাফি বংশের শেষ নওয়াবের নাম মনসুর আলী খান। মনসুর আলী খানের ছেলে সাইয়্যেদ মুহাম্মাদ ফতেহ্‌ আলী মির্জা’র বড় ছেলের নাম ইস্কান্দার আলী মির্জা - সংক্ষেপে ইস্কান্দার মির্জা। মুর্শিদাবাদে জন্মানো এই নবাবপুত্তুর ছিলেন পাকিস্তানের সর্বশেষ বড়লাট (গভর্নর জেনারেল) আর প্রথম প্রেসিডেন্ট। পাকিস্তানে প্রথম সামরিক শাসন জারীর কৃতিত্বও এই হুজুরের। সামরিক শাসন জারীর বিশ দিনের মাথায় উনাকে ক্ষমতা আর দেশ দুইটাই ছাড়তে হয়। গাদ্দারদের প্রথম পুরুষ যেমন চতুর্দশ পুরুষও তেমনই তার নিজের দেশ-জাতির বারোটা বাজিয়ে গেছে, কিন্তু বেশি দিন ক্ষমতা ভোগ করতে পারেনি।


এলোমেলো

জি.এম.তানিম এর ছবি
লিখেছেন জি.এম.তানিম (তারিখ: মঙ্গল, ১৪/০৬/২০১১ - ১:৫৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify](মাশীদাপু মানুষটা মানুষ হিসেবে খুব একটা খারাপ না হলেও কবি হিসেবে মোটেই সুবিধার না। ঈদে চাঁদে হঠাৎ হঠাৎ তার লেখা পাওয়া যায়, তারপরে আবার অনেক দিনের জন্যে উধাও।


বান্দরবন-২: নীলাচল ও অন্যান্য..

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৩/০৬/২০১১ - ৩:১২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[ডিস্ক্লেইমারঃ সবুজ পাহাড়ের কোলে অবস্থিত বান্দারবন শহর।এর এক পাশ দিয়ে বয়ে চলেছে শংখ নদী। বান্দরবন শহর সুন্দর তবে রাঙ্গামাটির শহরের মত এতটা সুন্দর নয়। বান্দরবনের আসল রূপ ছড়িয়ে আছে শহরের বাইরে প্রতিটি পাহাড়ের বাঁকে বাঁকে। এই ভয়াল সুন্দর রূপের বর্ণনা দেওয়া আমার সাধ্য নাই। ক্যামেরার ফ্রেমে কিছু দৃশ্য ধরে রাখার ব্যার্থ চেষ্টা করেছি মাত্র।]


আলো নিয়ে খেলা !

নির্জন স্বাক্ষর এর ছবি
লিখেছেন নির্জন স্বাক্ষর [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১৩/০৬/২০১১ - ৮:২৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ফটোগ্রাফিতে বেশ মজার কিছু ব্যাপার আছে। এর মধ্যে আমার সব চেয়ে ইন্টারেস্টিং আর আজব লাগে লং এক্সপোজার বা লং শাটার। এ নিয়ে বিস্তারিত লিখেছিলাম আগে।ছবিগুলা কেমন অন্যরকম বানায় দেয়। সন্ধ্যায় বা রাতের বেলায় আলোর অভাবে শাটার স্পীড বাড়িয়ে দেয়া বা স্লো করে দিয়ে আলো ঢুকানো ছবিতে


শ্যামল-শুভ্র

মৌনকুহর এর ছবি
লিখেছেন মৌনকুহর [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১২/০৬/২০১১ - ৯:২৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ক্লাস এইটের ফাইনাল পরীক্ষায় বড়সড় একটা ধরা খেলাম। অঙ্কে একেবারে ঢাউস আকৃতির এক জোড়া ডিম! ঢাকা শহরের সবচেয়ে খরুচে স্কুলগুলোর একটায় পড়ে ছেলের এই হাল!! আমার গুরুজনেরা জরুরি সভা ডাকলেন। সভার মূল এবং একমাত্র আলোচ্য বিষয়-- এই বৃহদাকার ডিম্ব উৎপাদনকারী যন্ত্রের যথাযথ প্রতিবিধান। সভায় সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত হল, ইয়ার লস করা চলবে না। আমাকে গ্রামের বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়া হবে। সেখানে নানুবাড়িতে থেকে, গ্রামের স্কুলের নবম শ্রেণীতে, পড়াশুনা করে আমি 'মানুষ' হব।


বর্ষায় ভালোবাসা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১২/০৬/২০১১ - ৮:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই বর্ষায় তুমি আসবে স্বপ্না?

অনেক অনেক ভালোবাসবো।
গাঢ় নীল রঙের ভালোবাসা
সত্যি বলছি।


কাজ ক্ষমতা শক্তি

শুভাশীষ দাশ এর ছবি
লিখেছেন শুভাশীষ দাশ (তারিখ: রবি, ১২/০৬/২০১১ - ১২:০১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]টিভির ওপরে মানিপ্ল্যান্ট গাছটা কারণ ছাড়াই বেড়ে উঠছে। এই দুর্মূল্যের বাজারে বেড়ে ওঠার অপরাধটুকু ঢাকার কোনোপ্রকার আড়ষ্টতা ওর মধ্যে নেই। তরুশিশু থেকে তরুযুবকে পরিণত হওয়া আমি নিজেও খেয়াল করি নি। মাঝে মাঝে টিভির চ্যানেল পাল্টাতে গিয়ে এক আধবার দেখি বা দেখিনা, এর বেশি কিছু নয়। তবে ইদানীং কেনো জানি চোখে পড়ে। ক্লান্তি নিয়ে আমার বেড়ে ওঠার সাথে সাথে মানিপ্ল্যান্টের নির্লজ্জ বাড়বাড়ন্তে কষ্ট পাই। হিংস