প্রিয় মেহেদী,
'ওয়াকিং ডিসট্যান্স' কথাটার মাজেজা দেশের বাইরে যারা গিয়েছেন তাঁরা সম্ভবত হাড়ে হাড়েই বোঝেন । একবার কলকাতায় গিয়ে হাতে কলমে শিখেছিলাম আমিও । যে হোটেলে গেলাম প্রথমে, সেটায় খাবার বন্দোবস্ত ছিলনা । বলল, চিন্তা কি দিদি, এই তো সামনেই খাবার দোকান, ওয়াকিং ডিসট্যান্স । ওদের 'ওয়াকিং ডিসট্যান্স' এর সংজ্ঞাটি তখনও জানা ছিলনা বলে পট করে হোটেল নিয়ে নিলাম । এদিকে ক্ষিধের মুখে বের হয়ে দেখি ত্রিসীমানায় ক
মানুষের চোখ নাকি মনের কথা বলে। কবিরা চোখ নিয়ে লিখে গেছেন কত কাব্য । এক চোখের মাঝেই রাগ, কষ্ট, আনন্দ, প্রেম, বেদনা, ভয় সহ দুনিয়ার সব অনুভুতি ফুটে উঠে, একজন মানুষের ভিতর কি চলে তা হাজার চেষ্টা করেও চোখ থেকে লুকাতে পারেনা। প্রেম করার দিনগুলাতে প্রেমিক-প্রেমিকার চোখের দিকে তাকিয়ে পার করে ফেলে কত ঘণ্টার পর ঘণ্টা ...মুখে কোন কথা না হলেও চোখে চোখেই গাথা হয়ে যায় জীবনের কাব্য।
RIDE A WILD HORSE
Hannah Kahn
Ride a wild horse
with purple wings
Striped yellow and black
except his head
which must be red.
Ride a wild horse
against the sky―
hold tight to his wings
তারিখঃ ৮ জুন ২০১১
স্থানঃ মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট, গুলিস্তান। সময়ঃ সকাল ১১টা
কাক ডাকা ভোর। আলো পুরোপুরি ফোঁটে নাই এখনও। একটা দু'টা রিকসা চলছে রাস্তায়। মাঝে মধ্যে হুস্ করে গাড়ি ছুটে যাচ্ছে। টুকরি নিয়ে সাজু দ্রুত পায়ে হেটে চলেছে সাজু। গন্তব্য কারওয়ান বাজার। কঠিন একটি দিনের শুরু, প্রতিদিনের মতো ক্রেতাদের বাজার সদাই টুকরিতে বহন করেই তার দিনটা যাবে। কিন্তু তার মতো টুকরিওয়ালা মেলা। ক্রেতা পেতে রীতিমতো যুদ্ধ করতে হয়। কাজ শেষে বঞ্চনাতো আছেই। সাজুর মনে পড়ে যায় ওই দিনের কথা। ভারি টু
চলার পথে মিললো দেখা রূপকুমারী এক,
এক পলকে দিলাম তারে মনটা আমার ব্যাক,
না পাবার এই জীবনটাতে সে যেনো ‘গিফ্ট প্যাক’,
জীবন আমার ধুঁকছিলো আর সে দেয় তাতে ‘জ্যাক’।
পাইনিকো টের খল নিয়তি হাসছিলো খ্যাঁক খ্যাঁক,
রূপকুমারী কোন দোষে যে আমায় দিলো ছ্যাঁক,
সেই সুবাদে বদলে গেলো জীবন চলার ‘ট্র্যাক’,
ছন্দহারা লক্ষ্যহীনা দিনগুলো হয় ‘ব্যাক’।।
খন্দকার আলমগীর হোসেন
লিমন নামের এই ছেলেটির জন্মের আগে থেকেই এক পা কাটা ছিল। তার বাবারও পা কাটা। মায়েরও তাই। এই ব্যান্ডজটি ভুয়া। খুলে দেখতে পারেন।
ফুরায় নিরর্থক গল্পদের আয়ু
মৈথুন প্রিয় সময় পথ হাঁটে চোখের নৈরাশ্যে
স্বপ্নের শরীর জুড়ে মুঠো মুঠো শূন্যতার ধূলো
প্রেমিক বিকেলগুলো ক্রমশ রক্তাক্ত আজ সন্দেহের কাঁচে ।
আলগা হয়ে এলে বৈকালিক এস্রাজের সুর
স্মৃতির সেতারে কাঁদে টুং টাং বাউল কষ্ট,
পাতাদের রক্তে রাঙা শ্রীময়ীর দাঁতের চুমুক
চৌকস রাত্রি জমায় রোমশ পেরেকের আঙুলে।
তবু আজও মগজের মৃত ক্যানভাসে