[justify]
প্রথম পর্বে বাংলাদেশ ও ভারতের আভ্যন্তরীণ নৌপথ এবং বাংলাদেশ-ভারত প্রটোকল নৌপথ নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হয়েছে। আজ দ্বিতীয় পর্বে প্রটোকল নৌপথের ব্যবহারের সাম্প্রতিক উপাত্ত নিয়ে পরিসংখ্যানগত কিছু আলোচনা এবং সেই সাথে বাংলাদেশের নাব্যতা সমস্যা ও বাংলাদেশ-ভারত প্রটোকল নৌপথের আলোকে তার সমস্যা সমাধানের সম্ভাব্যতা নিয়ে একটি ব্যবচ্ছেদ থাকবে। প্রথম পর্বেই বলা হয়েছে, এটি প্রারম্ভিক আলোচনা। সুতরাং এই পোষ্টে সবার আলোচনা, সমালোচনা প্রত্যাশা করছি তবে তা অবশ্যই যুক্তি এবং উপাত্তভিত্তিক হতে হবে। ভারত-বাংলাদেশে সম্পর্কের অন্যান্য দিকগুলো নিয়ে আলোচনা কিংবা একতরফা ভারত প্রীতি বা একতরফা ভারতবিদ্বেষী বক্তব্য এক্ষেত্রে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে।
দাপ্তরিক কাজে যশোরে এসেছিলাম। যশোর আমার পূর্ব পরিচিত। তরুণ জীবনের কিছু সোনালি দিন কাটিয়েছি এখানে। আমার সেই পরিচিত যশোর দুই দশকে ফেরে পাল্টে গেছে অনেক। বুড়ি ভৈরব আর নবগঙ্গার বুক শুকিয়ে গেছে, সবুজকে উপড়ে ফেলে অহংকারের মূর্তির মতো সারি বেঁধে দাঁড়িয়েছে আধুনিক ধাঁচের অট্টালিকার সারি। সেখানে মান আছে প্রাণ নেই। এমনিতেই এবারে কাজের ব্যস্ততা ছিল বেশি। দম ফেলবার ফুসরত মিলছিল না কিছুতেই। তার উপর কিছু নির্বোধ
চুরি বিদ্যা বড় বিদ্যা...
আজকাল পৃথিবীটা বোঝা বড় দায় হয়ে উঠেছে।
কেন বলছি এ কথা?
একটু বিশদ ব্যাখ্যা করতে হয় তাহলে।
খুব সহজেই হাসতে পারো
একটু সুখেই প্রাণ খোলে,
খুব সহজেই ভুলতে পারো
একটু নিজের স্বার্থ হলে।
তোমার কাছে ভালোবাসা
সাগর পারে বালুর ঘর,
ইচ্ছে হলেই সাজাও নিজে
ইচ্ছে হলেই অনাদর।
জানেন কি?
যুদ্ধাপরাধের বিচার ঠেকাতে জামাত নেতা মীর কাশেম ২০০ কোটি টাকা ব্যায়ে ওয়াশিংটনে লবিয়িস্ট নিয়োগ করেছে?
খবর ডট কমের বরাত দিয়ে জানা গেছে -
[justify]
আমার দাদার নাম ছিল ওমর আলী বক্স। উনি সেই নাম পালটে নাম নেন আমির হোসেন। কোথাও কোনো ফর্ম পূরণ করতে গেলে আমি মনে মনে ওনাকে ধন্যবাদ দেই, উনি এই যুগান্তকারী সিদ্ধান্তটা না নিলে এই মার্কিন দেশে আমার লাস্ট নেম হতো Box। সেটা হয়ত আমার সহকর্মী জাস্টিন হুকারের চেয়ে ভালো হতো, কিন্তু বিড়ম্বনা থেকেই যেত। এই ছোট্ট সিদ্ধান্তটা থেকে ওনার দূরদৃষ্টির পরিচয়টা বেশ পাওয়া যায়।
সবাই তাকে হাতুড়ে ডাক্তার বলে, যদিও তার কাজকারবার করাত নিয়ে।
শোনা গেছে, দেবতা থর তার হাতুড়ি খুঁজে না পেয়ে এনার পেছনে টিকটিকি লাগিয়েছেন।
[i]কবে যেন চলে গেছিস তুই, হিমঝরা শীতের শেষরাত্রি ভোর হয়ে গেছে। শুধু ফেলে রেখে গেছিস কিছু কমলা-গোলাপী নখরঞ্জনী, মরিচারঙের দাগলাগা ঘী-রঙের রুমাল, কোণাওঠা আয়না একটা আর আলতার একটা আধা-ফুরানো শিশি।
[justify]
সম্প্রতি ভারত-বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে ভারতকে ট্রানজিট সুবিধা দেয়া হয়েছে [৫]। এই চুক্তি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা যেতে পারে, তর্ক-বিতর্ক হতে পারে। শুরুতেই পরিষ্কার করে নেয়া ভাল, এই চুক্তির যৌক্তিকতা নিয়ে আলোচনা এই পোষ্টের উদ্দেশ্য নয়। এই পোষ্টের আলোচনা মূলত চুক্তিটির একটি অনুচ্ছেদ নিয়ে (ধারা ২২) যেখানে বাংলাদেশ-ভারত এই মর্মে একমত হয়েছে যে বাংলাদেশের আশুগঞ্জ ও ভারতের শীলঘাট নতুন ‘পোর্ট অফ কল’ স্বীকৃতি পাবে। এই চুক্তির সাথে সামঞ্জস্য রেখে সম্প্রতি বাংলাদেশ ভারত ‘Inland Water and Transit and Trade (IWTT)’ নবায়ন করা হয়েছে। এই পোষ্টে খতিয়ে দেখার চেষ্টা করা হবে যে বাংলাদেশ ভারত বর্তমান প্রটোকল নৌপথ সংরক্ষণের মাধ্যমে বাংলাদেশের নদীসমূহের নাব্যতা সংরক্ষণ করা যায় কিনা। একই সাথে বলে রাখা ভাল যে এটি অবশ্যই প্রারম্ভিক আলোচনা, বিশদ বিশ্লেষণ এক্ষেত্রে আবশ্যক এবং তা অবশ্যই কারিগরী ভাবে করতে হবে।
এমন জিনিস দেখব জীবনেও ভাবিনি।
মরবি মর, তাই বলে এমন ভাবে! এটাকে মরা বলে?পৃথিবীতে বেঁচে থাকার মতো জিনিষের কি এতই অভাব পড়েছে যে এভাবে মরতে হবে!
মানুষের কৌতুহল আসলেই বেদনাদায়ক, মৃত্যু দেখার জন্য হাজারো জনের জটলা।
“একটা মেয়ে এইভাবে প্রকাশ্যে রাস্তার পাশে গাছে ঝুলে মারা যাবে, মানুষ দেখবে না? “ চায়ের কাপ হাতে আরেকজনের অভিব্যাক্তি।